রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে মৌবন হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট থেকে হরিজন কিশোরকে ধাক্কা মেরে বের করে দেওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে হোটেলের ম্যানেজার আরিফুজ্জামান সেই কিশোরকে হোটেলের খাবার টেবিলে বসিয়ে নিজ হাতে মিষ্টি খাইয়েছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (কোতোয়ালি জোন) আরিফুজ্জামান, কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান, হরিজন অধিকার আদায় সংগঠনের নেতা রাজা বাসফোর, রাজু বাসফোর, সাজু বাসফোর, সুরেশ বাসফোরসহ অন্যরা।
এর আগে পুলিশ বিরোধ মীমাংসার জন্য কোতোয়ালি থানায় হরিজন সম্প্রদায়ের নেতা ও মৌবন হোটেল কর্তৃপক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে। সভায় ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে অঙ্গীকার করে ওই ঘটনার জন্য হোটেল কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে।
এ ব্যাপারে হরিজন নেতা সুরেশ বাসফোর বলেন, ‘আজ মীমাংসার পর মৌবন হোটেলে গিয়ে আমরা একসঙ্গে মিষ্টি খেয়েছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে হোটেল কর্তৃপক্ষ কথা দিয়েছে। আমাদের পাশে যারা দাঁড়িয়েছিলেন আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে কোনো মানুষের প্রতি অন্যায় হলে সকলে সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। এই ঐক্যবদ্ধতার ফল হলো আজ আমাদের অধিকার আমাদের ফিরিয়ে দেওয়া।’
হোটেল ম্যানেজার আরিফুজ্জামান বলেন, ‘গত শনিবার যে ঘটনা ঘটেছে সেখানে মালিক পক্ষের কেউ জড়িত ছিল না। কোনো কাস্টমার হয়তো প্যাডের পাতায় “এই হোটেলে খাওয়া নিষেধ সুইপারের” লিখে দিয়েছিল। প্রশাসনের মাধ্যমে হরিজনদের সঙ্গে হোটেল কর্তৃপক্ষের যে বিরোধ ছিল তা মিটে গেছে। আমি নিজেই জীবন বাসফোরকে মিষ্টি খাইয়ে দিয়েছি।’
হোটেল কর্তৃপক্ষ ও হরিজন সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে বলে জানান মহানগর কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (১ অক্টোবর) রংপুর নগরীর কাচারী বাজারের মৌবন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে হরিজন সম্প্রদায়ের স্কুলছাত্র জীবন বাসফোরকে (১৬) ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। হোটেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাই তাঁকে অপমান করে বের করে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে ‘এই হোটেলে খাওয়া নিষেধ সুইপারের’ লেখা এক টুকরো কাজ ওই শিক্ষার্থীর হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন হরিজন সম্প্রদায় ও সচেতন মানুষেরা। বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ দিয়ে গতকাল সোমবার মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন হরিজন সম্প্রদায়ের নেতারা।
রংপুরে মৌবন হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট থেকে হরিজন কিশোরকে ধাক্কা মেরে বের করে দেওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে হোটেলের ম্যানেজার আরিফুজ্জামান সেই কিশোরকে হোটেলের খাবার টেবিলে বসিয়ে নিজ হাতে মিষ্টি খাইয়েছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (কোতোয়ালি জোন) আরিফুজ্জামান, কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান, হরিজন অধিকার আদায় সংগঠনের নেতা রাজা বাসফোর, রাজু বাসফোর, সাজু বাসফোর, সুরেশ বাসফোরসহ অন্যরা।
এর আগে পুলিশ বিরোধ মীমাংসার জন্য কোতোয়ালি থানায় হরিজন সম্প্রদায়ের নেতা ও মৌবন হোটেল কর্তৃপক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে। সভায় ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে অঙ্গীকার করে ওই ঘটনার জন্য হোটেল কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে।
এ ব্যাপারে হরিজন নেতা সুরেশ বাসফোর বলেন, ‘আজ মীমাংসার পর মৌবন হোটেলে গিয়ে আমরা একসঙ্গে মিষ্টি খেয়েছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে হোটেল কর্তৃপক্ষ কথা দিয়েছে। আমাদের পাশে যারা দাঁড়িয়েছিলেন আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে কোনো মানুষের প্রতি অন্যায় হলে সকলে সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। এই ঐক্যবদ্ধতার ফল হলো আজ আমাদের অধিকার আমাদের ফিরিয়ে দেওয়া।’
হোটেল ম্যানেজার আরিফুজ্জামান বলেন, ‘গত শনিবার যে ঘটনা ঘটেছে সেখানে মালিক পক্ষের কেউ জড়িত ছিল না। কোনো কাস্টমার হয়তো প্যাডের পাতায় “এই হোটেলে খাওয়া নিষেধ সুইপারের” লিখে দিয়েছিল। প্রশাসনের মাধ্যমে হরিজনদের সঙ্গে হোটেল কর্তৃপক্ষের যে বিরোধ ছিল তা মিটে গেছে। আমি নিজেই জীবন বাসফোরকে মিষ্টি খাইয়ে দিয়েছি।’
হোটেল কর্তৃপক্ষ ও হরিজন সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে বলে জানান মহানগর কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (১ অক্টোবর) রংপুর নগরীর কাচারী বাজারের মৌবন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে হরিজন সম্প্রদায়ের স্কুলছাত্র জীবন বাসফোরকে (১৬) ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। হোটেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাই তাঁকে অপমান করে বের করে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে ‘এই হোটেলে খাওয়া নিষেধ সুইপারের’ লেখা এক টুকরো কাজ ওই শিক্ষার্থীর হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন হরিজন সম্প্রদায় ও সচেতন মানুষেরা। বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ দিয়ে গতকাল সোমবার মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন হরিজন সম্প্রদায়ের নেতারা।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে