রংপুর প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ, খুলনার পর এবার রংপুর বিএনপির সম্মেলনের একদিন আগে পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে রংপুর পরিবহন মালিক সমিতি। আগামীকাল শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে রংপুর পরিবহন মালিক সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা মটর মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফতাবুজ্জামান নিপ্পন বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মহাসড়কে তিন চাকার নছিমন ও করিমন চলাচলে প্রশাসনের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে এ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে।
এদিকে ধর্মঘট নিয়ে বিএনপি বলছে, সমাবেশ ঘিরে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসতে বাধা দিতেই এ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। অন্যান্য বিভাগীয় সমাবেশে সরকার পক্ষে লোকজন একইভাবে সমাবেশে নেতা-কর্মীদের বাধা প্রদান করেছে।
বিএনপির রংপুর বিভাগের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ‘সরকারি হস্তক্ষেপে পরিবহন ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। সরকারি দলের মূল উদ্দেশ্য সমাবেশে আসা লোকজনকে বাধা দেওয়া। পরিবহন ধর্মঘট কোনোভাবেই নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসা ঠেকাতে পারবে না। পূর্বের সমাবেশগুলোর উপস্থিতিই তার প্রমাণ বহন করে।’
রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও বিভাগীয় সম্মেলনের সভাপতি সামছুজ্জামান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো বাধা আসেনি। ক্ষমতাসীন দল যানবাহন চলাচল বন্ধ করে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। মাঠে এসে জনগণের সঙ্গে মোকাবিলা করবে, ক্ষমতাসীন দলের সেই ক্ষমতা আছে বলে আমি মনে করি না।’
সামছুজ্জামান আরও বলেন, ‘বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে এর মধ্যেই সমাবেশস্থলে নেতা-কর্মীরা আসা শুরু করেছে। তারা মাঠে এসে সভামঞ্চ নির্মাণের কাজ দেখছেন এবং আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। আগামীকাল শুক্রবার সকালেই দেখবেন রংপুর কালেক্টর ঈদগাহ মাঠ নেতা-কর্মী ও সাধারণ জনগণের উপস্থিতিতে ভরে গেছে।’
ধর্মঘট নিয়ে বিএনপির করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানতে চাইলে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডল বলেন, ‘পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে মটর মালিক সমিতি। সেখানে আমাদের কোনো হস্তক্ষেপ নেই। বিএনপি শান্তিশৃঙ্খলভাবে সমাবেশ করলে কোনো সমস্যা নেই। তবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রংপুর আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঐক্যবদ্ধভাবে জবাব দেবে।’
সরকারি কোনো চাপে ধর্মঘট ডাকা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে রংপুর জেলা মটর মালিক সমিতির সভাপতি এ. কে. এম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে ‘মহাসড়কে থ্রি-হুইলার, নসিমন, করিমনসহ লাইসেন্স বিহীন ও অন্যান্য অবৈধ যান চলাচল বন্ধে এবং রংপুর-কুড়িগ্রাম রুটে প্রশাসনিক হয়রানির প্রতিবাদে আগামী শুক্রবার ভোর ৬ থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর জেলার সকল রুটের বাস-মিনিবাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা গ্রহণ করা হয়েছে। রংপুর জেলা মটর মালিক সমিতি, ট্রাক মালিক সমিতি এবং কার-মাইক্রোবাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ মালিকদের নিয়ে একটি যৌথ জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রস্তুতি হিসেবে সভামঞ্চ তৈরি কাজ চলছে এবং ৮ জেলার সফর সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতারা।
আগামী ২৯ অক্টোবর (শনিবার) রংপুর কালেক্টর ঈদগাহ মাঠে বিএনপির চতুর্থ দফায় বিভাগীয় সমাবেশের জন চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। সমাবেশের আগে ধর্মঘটের অভিজ্ঞতা নিয়ে এবারও আগাম প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন রংপুর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। সর্ববৃহৎ জনসমাগম করার টার্গেট নেতা-কর্মীদের।
প্রস্তুতির বিষয়ে রংপুর বিভাগীয় সমাবেশের সমন্বয়কারী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে প্রস্তুত। গত ৬ অক্টোবর থেকে রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলায় আমরা বৈঠক করেছি, সভা করেছি।’
ময়মনসিংহ, খুলনার পর এবার রংপুর বিএনপির সম্মেলনের একদিন আগে পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে রংপুর পরিবহন মালিক সমিতি। আগামীকাল শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে রংপুর পরিবহন মালিক সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা মটর মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফতাবুজ্জামান নিপ্পন বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মহাসড়কে তিন চাকার নছিমন ও করিমন চলাচলে প্রশাসনের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে এ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে।
এদিকে ধর্মঘট নিয়ে বিএনপি বলছে, সমাবেশ ঘিরে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসতে বাধা দিতেই এ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। অন্যান্য বিভাগীয় সমাবেশে সরকার পক্ষে লোকজন একইভাবে সমাবেশে নেতা-কর্মীদের বাধা প্রদান করেছে।
বিএনপির রংপুর বিভাগের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ‘সরকারি হস্তক্ষেপে পরিবহন ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। সরকারি দলের মূল উদ্দেশ্য সমাবেশে আসা লোকজনকে বাধা দেওয়া। পরিবহন ধর্মঘট কোনোভাবেই নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসা ঠেকাতে পারবে না। পূর্বের সমাবেশগুলোর উপস্থিতিই তার প্রমাণ বহন করে।’
রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও বিভাগীয় সম্মেলনের সভাপতি সামছুজ্জামান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো বাধা আসেনি। ক্ষমতাসীন দল যানবাহন চলাচল বন্ধ করে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। মাঠে এসে জনগণের সঙ্গে মোকাবিলা করবে, ক্ষমতাসীন দলের সেই ক্ষমতা আছে বলে আমি মনে করি না।’
সামছুজ্জামান আরও বলেন, ‘বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে এর মধ্যেই সমাবেশস্থলে নেতা-কর্মীরা আসা শুরু করেছে। তারা মাঠে এসে সভামঞ্চ নির্মাণের কাজ দেখছেন এবং আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। আগামীকাল শুক্রবার সকালেই দেখবেন রংপুর কালেক্টর ঈদগাহ মাঠ নেতা-কর্মী ও সাধারণ জনগণের উপস্থিতিতে ভরে গেছে।’
ধর্মঘট নিয়ে বিএনপির করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানতে চাইলে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডল বলেন, ‘পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছে মটর মালিক সমিতি। সেখানে আমাদের কোনো হস্তক্ষেপ নেই। বিএনপি শান্তিশৃঙ্খলভাবে সমাবেশ করলে কোনো সমস্যা নেই। তবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রংপুর আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঐক্যবদ্ধভাবে জবাব দেবে।’
সরকারি কোনো চাপে ধর্মঘট ডাকা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে রংপুর জেলা মটর মালিক সমিতির সভাপতি এ. কে. এম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে ‘মহাসড়কে থ্রি-হুইলার, নসিমন, করিমনসহ লাইসেন্স বিহীন ও অন্যান্য অবৈধ যান চলাচল বন্ধে এবং রংপুর-কুড়িগ্রাম রুটে প্রশাসনিক হয়রানির প্রতিবাদে আগামী শুক্রবার ভোর ৬ থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর জেলার সকল রুটের বাস-মিনিবাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা গ্রহণ করা হয়েছে। রংপুর জেলা মটর মালিক সমিতি, ট্রাক মালিক সমিতি এবং কার-মাইক্রোবাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ মালিকদের নিয়ে একটি যৌথ জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রস্তুতি হিসেবে সভামঞ্চ তৈরি কাজ চলছে এবং ৮ জেলার সফর সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতারা।
আগামী ২৯ অক্টোবর (শনিবার) রংপুর কালেক্টর ঈদগাহ মাঠে বিএনপির চতুর্থ দফায় বিভাগীয় সমাবেশের জন চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। সমাবেশের আগে ধর্মঘটের অভিজ্ঞতা নিয়ে এবারও আগাম প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন রংপুর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। সর্ববৃহৎ জনসমাগম করার টার্গেট নেতা-কর্মীদের।
প্রস্তুতির বিষয়ে রংপুর বিভাগীয় সমাবেশের সমন্বয়কারী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে প্রস্তুত। গত ৬ অক্টোবর থেকে রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলায় আমরা বৈঠক করেছি, সভা করেছি।’
রাজধানীর জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রাখা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় বেলা পৌনে ১২টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে চালকেরা অবরোধ তুলে নিলে ৩ ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৯ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, সংস্কৃতির নতুন রূপ হচ্ছে সিনেমা, যা সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে চলেছে। সিনেমার মাধ্যমে একটি জাতিকে উজ্জীবিত করা যায়। তাই ভালো সিনেমা বিনির্মাণের বিকল্প নেই।
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কক্সবাজারগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহ আমানত সেতুর টোলবক্সের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে পড়ে। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে গেছে।
৪১ মিনিট আগেআহত শিক্ষার্থী সোহেলুল হক বলেন, “আমরা গিয়ে বলেছিলাম স্যার আমাদের জীবনটা বাঁচান স্যার। তিন বছরেও আপনি কিছু করতে পারেননি। আমরা এনওসি এনেছি। আপনি সাইন করে দেন। এনওসিতে লেখা ছিল, ‘আমরা যেহেতু ওদের নিবন্ধনের ব্যবস্থা করতে পারছি না। অন্য কোথাও পড়াশোনা করলে আমাদের আপত্তি নেই।’ এই এনওসিতে তিনি...
১ ঘণ্টা আগে