মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের হোসনাবাদ চা-বাগানে মজুরির দাবিতে আন্দোলন করছেন চা-শ্রমিকেরা। আজ সোমবার তৃতীয় দিনের মতো আন্দোলন চালিয়ে যান শ্রমিকেরা। ফলে বন্ধ রয়েছে বাগানের সব কার্যক্রম।
চা-শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক মজুরি দেওয়ার দিনে চা-বাগান কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের মজুরি দিতে পারেনি। গত শনিবার থেকে চা-বাগানে শ্রমিকদের এই কর্মবিরতি চলছে।
আজ হোসনাবাদ চা বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, শ্রমিকেরা বাগানের কাজ বন্ধ রেখে ম্যানেজারের অফিসের সামনে জড়ো হয়ে আন্দোলন করছেন। সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে নন্দরানী চা-বাগানের বট তলায় যান শ্রমিকেরা। সেখানে শ্রমিকদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বালিশিরা ভ্যালী সভাপতি বিজয় হাজরা, বালিশিরা ভ্যালির সাংগঠনিক সম্পাদক কর্ণ তাঁতী, উপদেষ্টা সুভাষ রবিদাশ প্রমুখ।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বালিশিরা ভ্যালি সভাপতি বিজয় হাজরা জানান, মজুরি না পেয়ে অনেক কষ্টে চলছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে মজুরি দেওয়া না হলে শ্রমিকেরা কঠোর আন্দোলনে নামবেন বলে তাঁদের জানিয়েছেন। শ্রমিকদের এই আন্দোলনের সঙ্গে চা-শ্রমিক ইউনিয়ন নেতারা অবশ্যই পাশে থাকবেন। হোসনাবাদ চা বাগানের এই ধরনের মজুরি আটকে রাখার ঘটনা আজ নতুন নয়। তাঁরা সরকারের কাছে দাবি জানান এই চা বাগানের মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
হোসনাবাদ চা-বাগান পঞ্চায়েত সাধারণ সম্পাদক মালেক মিয়া বলেন, ‘আমরা এই বাগানে ভালো চিকিৎসা পাই না। রেশন পাই না। এখন কয়দিন পর পর মজুরির জন্য আন্দোলন করতে হয়। কয়েক মাস পর পর আমাদের মজুরি বন্ধ করে দেন বাগান মালিক। প্রতি বৃহস্পতিবারে আমাদের চা-বাগানে মজুরি দেওয়ার কথা থাকলেও অনেক সময় তা আটকে যায়। চা-শ্রমিকেরা এই মজুরি দিয়ে সারা সপ্তাহের বাজার করেন।
মালেক মিয়া আরও বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার আমাদের শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে পরে দেবেন। বৃহস্পতিবার গিয়ে আজ সোমবার এলেও এখন পর্যন্ত কেউ মজুরি পাইনি। এখন টাকা না থাকায় অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। আমাদের মজুরি না দিলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি।’
হোসনাবাদ চা-বাগানের ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমাদের চা-বাগানের মালিক বর্তমানে একটু অর্থনৈতিক সমস্যায় আছেন। এ কারণে সঠিক সময়ে শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া যাচ্ছে না। আমি এই চা-বাগানে দুই মাস হয় যুক্ত হয়েছি। এই দুই মাসের ভেতরে এমনটি হয়নি। প্রতি বৃহস্পতিবার আমাদের কাছে টাকা আসে। আমি স্টাফ এর মাধ্যমে টাকাগুলো মজুরি হিসেবে বিতরণ করি। আমি মালিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। আশা করছি দ্রুতই শ্রমিকেরা মজুরি পাবেন।’
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের হোসনাবাদ চা-বাগানে মজুরির দাবিতে আন্দোলন করছেন চা-শ্রমিকেরা। আজ সোমবার তৃতীয় দিনের মতো আন্দোলন চালিয়ে যান শ্রমিকেরা। ফলে বন্ধ রয়েছে বাগানের সব কার্যক্রম।
চা-শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক মজুরি দেওয়ার দিনে চা-বাগান কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের মজুরি দিতে পারেনি। গত শনিবার থেকে চা-বাগানে শ্রমিকদের এই কর্মবিরতি চলছে।
আজ হোসনাবাদ চা বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, শ্রমিকেরা বাগানের কাজ বন্ধ রেখে ম্যানেজারের অফিসের সামনে জড়ো হয়ে আন্দোলন করছেন। সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে নন্দরানী চা-বাগানের বট তলায় যান শ্রমিকেরা। সেখানে শ্রমিকদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বালিশিরা ভ্যালী সভাপতি বিজয় হাজরা, বালিশিরা ভ্যালির সাংগঠনিক সম্পাদক কর্ণ তাঁতী, উপদেষ্টা সুভাষ রবিদাশ প্রমুখ।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বালিশিরা ভ্যালি সভাপতি বিজয় হাজরা জানান, মজুরি না পেয়ে অনেক কষ্টে চলছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে মজুরি দেওয়া না হলে শ্রমিকেরা কঠোর আন্দোলনে নামবেন বলে তাঁদের জানিয়েছেন। শ্রমিকদের এই আন্দোলনের সঙ্গে চা-শ্রমিক ইউনিয়ন নেতারা অবশ্যই পাশে থাকবেন। হোসনাবাদ চা বাগানের এই ধরনের মজুরি আটকে রাখার ঘটনা আজ নতুন নয়। তাঁরা সরকারের কাছে দাবি জানান এই চা বাগানের মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
হোসনাবাদ চা-বাগান পঞ্চায়েত সাধারণ সম্পাদক মালেক মিয়া বলেন, ‘আমরা এই বাগানে ভালো চিকিৎসা পাই না। রেশন পাই না। এখন কয়দিন পর পর মজুরির জন্য আন্দোলন করতে হয়। কয়েক মাস পর পর আমাদের মজুরি বন্ধ করে দেন বাগান মালিক। প্রতি বৃহস্পতিবারে আমাদের চা-বাগানে মজুরি দেওয়ার কথা থাকলেও অনেক সময় তা আটকে যায়। চা-শ্রমিকেরা এই মজুরি দিয়ে সারা সপ্তাহের বাজার করেন।
মালেক মিয়া আরও বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার আমাদের শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে পরে দেবেন। বৃহস্পতিবার গিয়ে আজ সোমবার এলেও এখন পর্যন্ত কেউ মজুরি পাইনি। এখন টাকা না থাকায় অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। আমাদের মজুরি না দিলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি।’
হোসনাবাদ চা-বাগানের ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমাদের চা-বাগানের মালিক বর্তমানে একটু অর্থনৈতিক সমস্যায় আছেন। এ কারণে সঠিক সময়ে শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া যাচ্ছে না। আমি এই চা-বাগানে দুই মাস হয় যুক্ত হয়েছি। এই দুই মাসের ভেতরে এমনটি হয়নি। প্রতি বৃহস্পতিবার আমাদের কাছে টাকা আসে। আমি স্টাফ এর মাধ্যমে টাকাগুলো মজুরি হিসেবে বিতরণ করি। আমি মালিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। আশা করছি দ্রুতই শ্রমিকেরা মজুরি পাবেন।’
লক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
২ ঘণ্টা আগে