দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী গত ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়। মহামারি করোনার কারণে দীর্ঘদিন পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রম চালু হলেও এখন পর্যন্ত বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও পৌরনীতি বিষয়ে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ের পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নে বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবস্থান। প্রতিষ্ঠানটিতে অধ্যয়নরত প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে শুধু দশম শ্রেণিতেই ২৬০ শিক্ষার্থী।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজে দশম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ।
এ বিষয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা জানায়, গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠান চালু হওয়ার পর থেকে এখন (৩ মার্চ) পর্যন্ত এক দিনও বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও পৌরনীতির ক্লাস হয়নি।
বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শ্রেণিকক্ষের রুটিন অনুযায়ী দশম শ্রেণির বাংলা বিষয়ে পাঠদানের দায়িত্বে আছেন প্রভাষক তাইজুল ইসলাম, ইংরেজি বিষয়ে প্রভাষক আয়ু তাহের, পৌরনীতি সহকারী অধ্যাপক জহিরুল হাসান ভূঁইয়া ও ইতিহাস বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক ফরিদ আহাম্মদ ভূঁইয়া। এই চারজন শিক্ষকের মধ্যে কেউই এখন পর্যন্ত এক দিনও শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে আসেননি।
এ বিষয়ে বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. নজির আহাম্মদ জানান, নিয়োগপত্রের শর্ত অনুযায়ী কলেজ শাখার শিক্ষকদেরও স্কুল শাখার কার্যক্রম পরিচালনা করার বিধান রয়েছে। কিন্তু আমার কলেজ শাখার চারজন শিক্ষক দশম শ্রেণির পাঠদানে অংশগ্রহণ করছেন না। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রথমবার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু তাঁরা তা গ্রহণ করেনি। পরে দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে।
শোকজ পাওয়া চার শিক্ষকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা শোকজ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমরা বন্ধের আগে মাধ্যমিকের ক্লাস নিয়েছি। প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সিদ্ধান্ত ছিল প্রতিষ্ঠান খোলার পর আমাদের নতুন রুটিন দেওয়া হবে। আর আমরা নতুন রুটিন অনুযায়ী ক্লাস নেব। কিন্তু ২২ তারিখে প্রতিষ্ঠান খোলার পর এখন পর্যন্ত নতুন রুটিন দেওয়া হয়নি। উল্টো হঠাৎ করে আমাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা নোটিশের জবাব দেব।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজাদুর রহমান ভূঁইয়া জানান, ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদানের পরেও যদি শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে অংশগ্রহণ না করেন, তাহলে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করে অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী গত ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়। মহামারি করোনার কারণে দীর্ঘদিন পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রম চালু হলেও এখন পর্যন্ত বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও পৌরনীতি বিষয়ে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ের পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নে বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবস্থান। প্রতিষ্ঠানটিতে অধ্যয়নরত প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে শুধু দশম শ্রেণিতেই ২৬০ শিক্ষার্থী।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজে দশম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ।
এ বিষয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা জানায়, গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠান চালু হওয়ার পর থেকে এখন (৩ মার্চ) পর্যন্ত এক দিনও বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও পৌরনীতির ক্লাস হয়নি।
বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শ্রেণিকক্ষের রুটিন অনুযায়ী দশম শ্রেণির বাংলা বিষয়ে পাঠদানের দায়িত্বে আছেন প্রভাষক তাইজুল ইসলাম, ইংরেজি বিষয়ে প্রভাষক আয়ু তাহের, পৌরনীতি সহকারী অধ্যাপক জহিরুল হাসান ভূঁইয়া ও ইতিহাস বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক ফরিদ আহাম্মদ ভূঁইয়া। এই চারজন শিক্ষকের মধ্যে কেউই এখন পর্যন্ত এক দিনও শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে আসেননি।
এ বিষয়ে বড়খাল বহুমুখী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. নজির আহাম্মদ জানান, নিয়োগপত্রের শর্ত অনুযায়ী কলেজ শাখার শিক্ষকদেরও স্কুল শাখার কার্যক্রম পরিচালনা করার বিধান রয়েছে। কিন্তু আমার কলেজ শাখার চারজন শিক্ষক দশম শ্রেণির পাঠদানে অংশগ্রহণ করছেন না। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রথমবার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু তাঁরা তা গ্রহণ করেনি। পরে দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে।
শোকজ পাওয়া চার শিক্ষকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা শোকজ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমরা বন্ধের আগে মাধ্যমিকের ক্লাস নিয়েছি। প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সিদ্ধান্ত ছিল প্রতিষ্ঠান খোলার পর আমাদের নতুন রুটিন দেওয়া হবে। আর আমরা নতুন রুটিন অনুযায়ী ক্লাস নেব। কিন্তু ২২ তারিখে প্রতিষ্ঠান খোলার পর এখন পর্যন্ত নতুন রুটিন দেওয়া হয়নি। উল্টো হঠাৎ করে আমাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা নোটিশের জবাব দেব।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজাদুর রহমান ভূঁইয়া জানান, ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদানের পরেও যদি শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে অংশগ্রহণ না করেন, তাহলে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করে অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে