জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৬ জন শিক্ষকের নামে বিভাগীয় মামলা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ওই শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার ফলে পাঠদান ব্যাহত হওয়ায় সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা এ মামলা করা হয়।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জের সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাহবুব জামান। তিনি বলেন, ‘অভিযুক্ত ১৭ জন শিক্ষকের মধ্যে ১৬ জনের বিরুদ্ধে গত ২৪ অক্টোবর বিভাগীয় মামলা হয়েছে। অপর একজনের অনুপস্থিতের দুই মাস না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করা যায়নি। তবে সবার বেতন বন্ধ আছে এবং সরকারি চাকরির বিধিমালা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
ওই শিক্ষকেরা হলেন—কাওছার হামিদ, আফছানা খানম আন্নি, সৈয়দ ফুয়াদুস সালেহীন, শেরা আলী, নাছরিন জাহান শাহী, শামীমা বেগম, সাজিয়া খানম, শহিদুর রহমান, ইয়াছমিন বেগম, রোকশানা বেগম, শিপন সূত্রধর, রেবী বেগম, রাবিয়া বেগম, উম্মে হানিফা মিলি, ওলিউর রহমান সামি, এসএম আশা হক। তার সবাই উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত ছিলেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ওই শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ সাধারণ ৩-৪ দিনের ছুটি, কেউ বা আবার চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাবেন বলে মাসখানেকের ছুটিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ছুটি শেষ হলেও তারা আর বিদ্যালয়ে যোগদান করেননি। অনেকে আবার কোনো ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। কেন তারা পাঠদানে যোগদান করছেন না; কয়েক দফা চিঠি দিলেও তার কোনো জবাব পায়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই ১৬ জন শিক্ষক বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগ শিক্ষক যুক্তরাজ্যে সপরিবারে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
এ বিষয়ে সালদীঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মকবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষকের মধ্যে দুজন অনুপস্থিত। একজন এক মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। অপরজন বিয়ের জন্য মৌখিক ৭ দিনের ছুটি নেন। শুনেছি তারা এখন বিদেশে আছেন। দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ৪ অক্টোবর উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১৭ জন শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার জন্য জেলা কর্মকর্তার নিকট একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৬ জন শিক্ষকের নামে বিভাগীয় মামলা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ওই শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার ফলে পাঠদান ব্যাহত হওয়ায় সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা এ মামলা করা হয়।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জের সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাহবুব জামান। তিনি বলেন, ‘অভিযুক্ত ১৭ জন শিক্ষকের মধ্যে ১৬ জনের বিরুদ্ধে গত ২৪ অক্টোবর বিভাগীয় মামলা হয়েছে। অপর একজনের অনুপস্থিতের দুই মাস না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করা যায়নি। তবে সবার বেতন বন্ধ আছে এবং সরকারি চাকরির বিধিমালা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
ওই শিক্ষকেরা হলেন—কাওছার হামিদ, আফছানা খানম আন্নি, সৈয়দ ফুয়াদুস সালেহীন, শেরা আলী, নাছরিন জাহান শাহী, শামীমা বেগম, সাজিয়া খানম, শহিদুর রহমান, ইয়াছমিন বেগম, রোকশানা বেগম, শিপন সূত্রধর, রেবী বেগম, রাবিয়া বেগম, উম্মে হানিফা মিলি, ওলিউর রহমান সামি, এসএম আশা হক। তার সবাই উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত ছিলেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ওই শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ সাধারণ ৩-৪ দিনের ছুটি, কেউ বা আবার চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাবেন বলে মাসখানেকের ছুটিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ছুটি শেষ হলেও তারা আর বিদ্যালয়ে যোগদান করেননি। অনেকে আবার কোনো ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। কেন তারা পাঠদানে যোগদান করছেন না; কয়েক দফা চিঠি দিলেও তার কোনো জবাব পায়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই ১৬ জন শিক্ষক বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগ শিক্ষক যুক্তরাজ্যে সপরিবারে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
এ বিষয়ে সালদীঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মকবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষকের মধ্যে দুজন অনুপস্থিত। একজন এক মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। অপরজন বিয়ের জন্য মৌখিক ৭ দিনের ছুটি নেন। শুনেছি তারা এখন বিদেশে আছেন। দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ৪ অক্টোবর উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১৭ জন শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার জন্য জেলা কর্মকর্তার নিকট একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।’
কালাবদর নদের তীরের গ্রাম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ জাঙ্গালিয়া। গভীর রাতে খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) শব্দে গ্রামটির মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। প্রতিরাতে একদল লোক কয়েকটি ট্রলারে এসে এক্সকাভেটর দিয়ে নদের তীরের মাটি কেটে নিয়ে যায়। গ্রামবাসী ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাসচাপায় মো. ফটিক ইসলাম (৩৫) নামে পথচারী এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সোয়া দশটার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার উত্তর হারবাং এলাকার আজিজনগর নুরু চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে। নিহত দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
২ ঘণ্টা আগে