জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিদ্যালয়ের দখল হওয়া জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলারসহ সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নেতৃত্বে ওই জমির সীমানা চিহ্নিত করা হয়। এ সময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৯ সালে জগন্নাথপুর গ্রামের শিক্ষানুরাগী ধরনী চক্রবর্তীর দান করা জমিতে জগন্নাথপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৬ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ হয়। বিদ্যালয়ের ৫১ শতাংশ জমির মধ্যে ১৬ শতাংশ রফিকুল হক নামের জগন্নাথপুর গ্রামের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি ১৯৮৭ সাল থেকে দখল করে রাখেন। দীর্ঘদিন ধরে এ জমি ছেড়ে দিতে তাঁকে অনুরোধ করা হলেও তিনি কর্ণপাত না করে ৮ শতাংশ জমিতে দুই বছর আগে কোয়েল পাখির খামার তৈরি করেন। তাতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্টসহ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
দীর্ঘ ৩৭ বছর পর বিদ্যালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন ৮ শতাংশ জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলার ও লাল কাপড়ের খুঁটি বসিয়ে দেয়। ‘বিদ্যালয়ের জমি’ লিখে সেখানে সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে। এ সময় দখলকারী রফিকুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। জমি নিয়ে আদালতে মামলা রয়েছে দাবি করে তিনি সীমানা চিহ্নিত করতে নিষেধ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বিদ্যালয়ের ৮ শতাংশ জমি নিয়ে মামলা চলছে। বাকি ৮ শতাংশ জমি ৩৭ বছর পর সীমানা চিহ্নিত করে পিলার বসানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘দখলি জমির কারণে শিক্ষা প্রকৌশল থেকে বরাদ্দ ছয়তলা ভবন নির্মাণ বিঘ্নিত হচ্ছে। আমরা বিদ্যালয়ের জমি উদ্ধার চাই। সীমানা চিহ্নিত হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলছে।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিয়াদ বিন ইব্রাহিম ভূঞা সা-আদ বলেন, বিদ্যালয়ের জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলার বসানো হয়েছে। দখলি জমিতে নির্মিত স্থাপনা আইনি প্রক্রিয়ায় শিগগিরই উচ্ছেদ করা হবে। এ ক্ষেত্রে বেদখলকারীর জন্যও আইনের দরজা খোলা আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের নামে থাকা মেপে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের সব কাগজপত্র বৈধ আছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিদ্যালয়ের জমি উদ্ধার করা হবে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিদ্যালয়ের দখল হওয়া জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলারসহ সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নেতৃত্বে ওই জমির সীমানা চিহ্নিত করা হয়। এ সময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৯ সালে জগন্নাথপুর গ্রামের শিক্ষানুরাগী ধরনী চক্রবর্তীর দান করা জমিতে জগন্নাথপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৬ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ হয়। বিদ্যালয়ের ৫১ শতাংশ জমির মধ্যে ১৬ শতাংশ রফিকুল হক নামের জগন্নাথপুর গ্রামের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি ১৯৮৭ সাল থেকে দখল করে রাখেন। দীর্ঘদিন ধরে এ জমি ছেড়ে দিতে তাঁকে অনুরোধ করা হলেও তিনি কর্ণপাত না করে ৮ শতাংশ জমিতে দুই বছর আগে কোয়েল পাখির খামার তৈরি করেন। তাতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্টসহ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
দীর্ঘ ৩৭ বছর পর বিদ্যালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন ৮ শতাংশ জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলার ও লাল কাপড়ের খুঁটি বসিয়ে দেয়। ‘বিদ্যালয়ের জমি’ লিখে সেখানে সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে। এ সময় দখলকারী রফিকুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। জমি নিয়ে আদালতে মামলা রয়েছে দাবি করে তিনি সীমানা চিহ্নিত করতে নিষেধ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বিদ্যালয়ের ৮ শতাংশ জমি নিয়ে মামলা চলছে। বাকি ৮ শতাংশ জমি ৩৭ বছর পর সীমানা চিহ্নিত করে পিলার বসানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘দখলি জমির কারণে শিক্ষা প্রকৌশল থেকে বরাদ্দ ছয়তলা ভবন নির্মাণ বিঘ্নিত হচ্ছে। আমরা বিদ্যালয়ের জমি উদ্ধার চাই। সীমানা চিহ্নিত হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলছে।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিয়াদ বিন ইব্রাহিম ভূঞা সা-আদ বলেন, বিদ্যালয়ের জমি চিহ্নিত করে সীমানা পিলার বসানো হয়েছে। দখলি জমিতে নির্মিত স্থাপনা আইনি প্রক্রিয়ায় শিগগিরই উচ্ছেদ করা হবে। এ ক্ষেত্রে বেদখলকারীর জন্যও আইনের দরজা খোলা আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের নামে থাকা মেপে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের সব কাগজপত্র বৈধ আছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিদ্যালয়ের জমি উদ্ধার করা হবে।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কিনা সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
৩ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
২০ মিনিট আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
২৫ মিনিট আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
৪২ মিনিট আগে