নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সিলেট শিক্ষাবোর্ডে কমেছে পাসের হার। বেড়েছে জিপিএ-৫। পাসের হার ৮১ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৮৭১ জন। গতবারের তুলনায় এই বোর্ডে পাসের হার কমেছে ১৩ দশমিক ৪০ ভাগ। জিপিএ-৫ বেড়েছে ১১৯টি। গত বছর পাসের হার ছিল ৯৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ৭১৯ জন।
সিলেটে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এবারও পাসের হারে এগিয়ে। ছেলেদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, আর মেয়েদের পাসের হার ৮২ দশমিক ৬১ শতাংশ। গত বছর ছেলেদের পাসের হার ছিল ৯৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ আর মেয়েদের ছিল ৯৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
আজ বুধবার দুপুরে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ফলাফল ঘোষণা করেন বোর্ড সচিব অধ্যাপক মো. কবির আহমদ। এ সময় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক অরুণ চন্দ্র পালসহ শিক্ষা বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফলাফলের পরিসংখ্যান বলছে, দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে এবার ৬ষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে সিলেট বোর্ড। এই বোর্ডে এবার শতভাগ পাস করেছে ১১টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। তবে শতভাগ অকৃতকার্য একটি প্রতিষ্ঠানেও নেই।
ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সিলেট শিক্ষা বোর্ডে সর্বশেষ পাঁচ বছর ধরে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ওঠা-নামার মধ্যে রয়েছে। ২০১৮ সালে বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ১১ ভাগ। ২০১৯ সালে কিছুটা বেড়ে পাসের হার দাঁড়ায় ৬৭ দশমিক ৫ ভাগে। এরপর ২০২০ সালে করোনাভাইরাসের প্রকোপে এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়নি। তখন শিক্ষার্থীদের ‘অটো পাস’ দেওয়া হয়। ফলে পাসের হার ছিল শতভাগ। করোনার প্রকোপ কমায় ২০২১ সালে সীমিত সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হয়। তখন সিলেট বোর্ডে পাসের হার ছিল ৯৪ দশমিক ৮০ ভাগ। সর্বশেষ ২০২২ সালে যে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, সেটির ফলাফল প্রকাশিত হলো গতকাল বুধবার। এবার পাসের হার ৮১ দশমিক ৪০ ভাগ। অর্থাৎ, ২০২১ সালের চেয়ে পাসের হার কমেছে ১৩ দশমিক ৪০ ভাগ।
এবার ৬৬ হাজার ৪৯১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৪ হাজার ১২২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১২ হাজার ৩৬৯ জন। অথচ এর আগের বছর (২০২১) ৬৬ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয় ৩ হাজার ৪৬৮ জন। আর ২০২১ সালে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৯৭ ভাগ। এবার সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৯০ দশমিক ৫০ ভাগে। ওই বছর মানবিক বিভাগের ৯৬ দশমিক ১৩ ভাগ শিক্ষার্থীই পাস করেছিল। কিন্তু এবার পাস করেছে ৭৯ দশমিক ১৮ ভাগ শিক্ষার্থী। ২০২১ সালে ব্যবসা প্রশাসনের শিক্ষার্থীদের গড় পাসের হার ছিল ৯০ দশমিক ৯৫ ভাগ। কিন্তু এবার ১০ দশমিক ৭২ ভাগ কমে পাসের হার হয়েছে ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ।
জেলা হিসেবে সিলেট বোর্ডে ফলাফলে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে সিলেট জেলা। এই জেলায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬৯ জন। হবিগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৮২ দশমিক ২৭ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৩৪ জন। মৌলভীবাজার জেলায় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৯১ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৭৯ জন। সুনামগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৮৯ জন।
ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সচিব কবির আহমদ বলেন, ‘গত বছর বন্যায় অনেকের বই-খাতা ভেসে যায়। অনেক শিক্ষার্থী ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারেনি। এসব কারণে ফলাফল কিছুটা খারাপ হয়েছে।’
সিলেট বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক অরুণ চন্দ্র পাল বলেন, ‘বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই ইংরেজিতে খারাপ করেছে। এ বিষয়টিতে একটু খেয়াল করলেই আগামীতে আরও ভালো করা সম্ভব।’
গত বছরের ফলাফলের সঙ্গে এবারের ফলাফলের তুলনা করতে খানিকটা আপত্তি আছে অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তির। যেমনটি বোর্ডের সচিব কবির আহমদ বলেন, ‘গত বছর সীমিত পরিসরে কয়েকটি বিষয়ে পরীক্ষা হয়। এর আগের বছর অটো পাস দেওয়া হয়। তাই এবারের ফলাফলের তুলনা করতে হবে ২০১৯ সালের সঙ্গে। ওই বছর পাসের হার ছিল ৬৭ দশমিক ৫ ভাগ।’
এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সিলেট শিক্ষাবোর্ডে কমেছে পাসের হার। বেড়েছে জিপিএ-৫। পাসের হার ৮১ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৮৭১ জন। গতবারের তুলনায় এই বোর্ডে পাসের হার কমেছে ১৩ দশমিক ৪০ ভাগ। জিপিএ-৫ বেড়েছে ১১৯টি। গত বছর পাসের হার ছিল ৯৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ৭১৯ জন।
সিলেটে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এবারও পাসের হারে এগিয়ে। ছেলেদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, আর মেয়েদের পাসের হার ৮২ দশমিক ৬১ শতাংশ। গত বছর ছেলেদের পাসের হার ছিল ৯৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ আর মেয়েদের ছিল ৯৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
আজ বুধবার দুপুরে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ফলাফল ঘোষণা করেন বোর্ড সচিব অধ্যাপক মো. কবির আহমদ। এ সময় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক অরুণ চন্দ্র পালসহ শিক্ষা বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফলাফলের পরিসংখ্যান বলছে, দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে এবার ৬ষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে সিলেট বোর্ড। এই বোর্ডে এবার শতভাগ পাস করেছে ১১টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। তবে শতভাগ অকৃতকার্য একটি প্রতিষ্ঠানেও নেই।
ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সিলেট শিক্ষা বোর্ডে সর্বশেষ পাঁচ বছর ধরে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ওঠা-নামার মধ্যে রয়েছে। ২০১৮ সালে বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ১১ ভাগ। ২০১৯ সালে কিছুটা বেড়ে পাসের হার দাঁড়ায় ৬৭ দশমিক ৫ ভাগে। এরপর ২০২০ সালে করোনাভাইরাসের প্রকোপে এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়নি। তখন শিক্ষার্থীদের ‘অটো পাস’ দেওয়া হয়। ফলে পাসের হার ছিল শতভাগ। করোনার প্রকোপ কমায় ২০২১ সালে সীমিত সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হয়। তখন সিলেট বোর্ডে পাসের হার ছিল ৯৪ দশমিক ৮০ ভাগ। সর্বশেষ ২০২২ সালে যে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, সেটির ফলাফল প্রকাশিত হলো গতকাল বুধবার। এবার পাসের হার ৮১ দশমিক ৪০ ভাগ। অর্থাৎ, ২০২১ সালের চেয়ে পাসের হার কমেছে ১৩ দশমিক ৪০ ভাগ।
এবার ৬৬ হাজার ৪৯১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৪ হাজার ১২২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১২ হাজার ৩৬৯ জন। অথচ এর আগের বছর (২০২১) ৬৬ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয় ৩ হাজার ৪৬৮ জন। আর ২০২১ সালে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৯৭ ভাগ। এবার সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৯০ দশমিক ৫০ ভাগে। ওই বছর মানবিক বিভাগের ৯৬ দশমিক ১৩ ভাগ শিক্ষার্থীই পাস করেছিল। কিন্তু এবার পাস করেছে ৭৯ দশমিক ১৮ ভাগ শিক্ষার্থী। ২০২১ সালে ব্যবসা প্রশাসনের শিক্ষার্থীদের গড় পাসের হার ছিল ৯০ দশমিক ৯৫ ভাগ। কিন্তু এবার ১০ দশমিক ৭২ ভাগ কমে পাসের হার হয়েছে ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ।
জেলা হিসেবে সিলেট বোর্ডে ফলাফলে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে সিলেট জেলা। এই জেলায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬৯ জন। হবিগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৮২ দশমিক ২৭ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৩৪ জন। মৌলভীবাজার জেলায় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৯১ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৭৯ জন। সুনামগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৮৯ জন।
ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সচিব কবির আহমদ বলেন, ‘গত বছর বন্যায় অনেকের বই-খাতা ভেসে যায়। অনেক শিক্ষার্থী ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারেনি। এসব কারণে ফলাফল কিছুটা খারাপ হয়েছে।’
সিলেট বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক অরুণ চন্দ্র পাল বলেন, ‘বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই ইংরেজিতে খারাপ করেছে। এ বিষয়টিতে একটু খেয়াল করলেই আগামীতে আরও ভালো করা সম্ভব।’
গত বছরের ফলাফলের সঙ্গে এবারের ফলাফলের তুলনা করতে খানিকটা আপত্তি আছে অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তির। যেমনটি বোর্ডের সচিব কবির আহমদ বলেন, ‘গত বছর সীমিত পরিসরে কয়েকটি বিষয়ে পরীক্ষা হয়। এর আগের বছর অটো পাস দেওয়া হয়। তাই এবারের ফলাফলের তুলনা করতে হবে ২০১৯ সালের সঙ্গে। ওই বছর পাসের হার ছিল ৬৭ দশমিক ৫ ভাগ।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১১ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে