হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেশকাতুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আজিজুল হকের আদালত মেশকাতুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে ১২ জানুয়ারি একই অভিযোগে দুদকের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয় লাখাইয়ের আরেক সাবেক পিআইও মো. জাহানকে।
কারাগারে যাওয়া দুই পিআইওর বিরুদ্ধে অভিযোগ, লাখাই উপজেলার বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুনের সঙ্গে যোগসাজশ করে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেন। তবে এই পিআইওকে কারাগারে যেতে হলেও এনামুল হক মামুন প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের হবিগঞ্জ জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোজাম্মিল হোসেন। তিনি বলেন, দুদকের মামলায় লাখাই উপজেলার সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুল ইসলাম সোমবার আদালতে জামিন চান। কিন্তু আদালত তাঁর আবেদন না-মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ইউপি চেয়ারম্যান এনামুলের বিষয়ে মোজাম্মিল বলেন, ‘তিনি পলাতক রয়েছেন। যে কারণে তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না।’
দুদকের হবিগঞ্জ জেলা সমন্বিত কার্যালয় থেকে জানা গেছে, বামৈ ইউপির সাবেক সদস্য ইকবাল মিয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শোয়ায়েব হোসেন, মেশকাতুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এই মামলার অপর আসামিরা হলেন বামৈ ইউপির তৎকালীন চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুন ও লাখাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মো. গোলাম কিবরিয়া।
দুদকের মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে লাখাই উপজেলার ভাদিকারা গ্রামের জেলখানা থেকে মোহাম্মদিয়া ঈদগা পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় ২ লাখ ৮২ হাজার টাকা ও একই অর্থবছরে বামৈ ইউপির উন্নয়ন বরাদ্দ ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করা হয়। এই দুই প্রকল্পে সাবেক সংরক্ষিত ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ও ফাহিমা বেগমকে সভাপতি হিসেবে দেখানো হয়। কিন্তু মাস্টাররোলে এই দুজনের সই জাল করে দুই প্রকল্পে মোট ৩ লাখ ৩২ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে, সাবেক ইউপি সদস্য ইকবাল মিয়া একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এর ভিত্তিতে তদন্তের মাধ্যমে দুদক অভিযোগের সত্যতা পায় এবং ওই তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে।
অভিযোগকারী সাবেক ইউপি সদস্য ইকবাল মিয়া জানান, বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুন এলাকার একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতে দুজন কর্মকর্তা কারাগারে গেলেও এনামুল হক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা বেড়াচ্ছেন। কিন্তু তাঁকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না।
ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেশকাতুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আজিজুল হকের আদালত মেশকাতুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে ১২ জানুয়ারি একই অভিযোগে দুদকের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয় লাখাইয়ের আরেক সাবেক পিআইও মো. জাহানকে।
কারাগারে যাওয়া দুই পিআইওর বিরুদ্ধে অভিযোগ, লাখাই উপজেলার বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুনের সঙ্গে যোগসাজশ করে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেন। তবে এই পিআইওকে কারাগারে যেতে হলেও এনামুল হক মামুন প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের হবিগঞ্জ জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোজাম্মিল হোসেন। তিনি বলেন, দুদকের মামলায় লাখাই উপজেলার সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুল ইসলাম সোমবার আদালতে জামিন চান। কিন্তু আদালত তাঁর আবেদন না-মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ইউপি চেয়ারম্যান এনামুলের বিষয়ে মোজাম্মিল বলেন, ‘তিনি পলাতক রয়েছেন। যে কারণে তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না।’
দুদকের হবিগঞ্জ জেলা সমন্বিত কার্যালয় থেকে জানা গেছে, বামৈ ইউপির সাবেক সদস্য ইকবাল মিয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শোয়ায়েব হোসেন, মেশকাতুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এই মামলার অপর আসামিরা হলেন বামৈ ইউপির তৎকালীন চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুন ও লাখাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মো. গোলাম কিবরিয়া।
দুদকের মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে লাখাই উপজেলার ভাদিকারা গ্রামের জেলখানা থেকে মোহাম্মদিয়া ঈদগা পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় ২ লাখ ৮২ হাজার টাকা ও একই অর্থবছরে বামৈ ইউপির উন্নয়ন বরাদ্দ ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করা হয়। এই দুই প্রকল্পে সাবেক সংরক্ষিত ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ও ফাহিমা বেগমকে সভাপতি হিসেবে দেখানো হয়। কিন্তু মাস্টাররোলে এই দুজনের সই জাল করে দুই প্রকল্পে মোট ৩ লাখ ৩২ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে, সাবেক ইউপি সদস্য ইকবাল মিয়া একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এর ভিত্তিতে তদন্তের মাধ্যমে দুদক অভিযোগের সত্যতা পায় এবং ওই তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে।
অভিযোগকারী সাবেক ইউপি সদস্য ইকবাল মিয়া জানান, বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মামুন এলাকার একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতে দুজন কর্মকর্তা কারাগারে গেলেও এনামুল হক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা বেড়াচ্ছেন। কিন্তু তাঁকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিরাজ হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৫ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ট্রাকচাপায় শাহ সুলতান ফাহাদ (২০) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার সাগরদীঘি ইউনিয়নের কামালপুর ফকির মার্কেট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে জিসান (১৯) নামের এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। অজ্ঞাত কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি নিহত হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশের...
২৬ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে নেহাল খান (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের বাইপাস মহাসড়কের ধলাগাছ মতির মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে