নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবলুকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার সিসিক নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের তাঁদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠান।
চিঠি দুটিতে বলা হয়েছে-‘আপনি নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ করেছেন। এ ধরণের কর্মকাণ্ডের জন্য আচরণ বিধিমালার বিধি ৩২ অনুযায়ী কেন আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে আপনি স্বয়ং অথবা আপনার উপযুক্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত জবাব প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।’
‘সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ৫ উল্লেখ করে পত্রে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী বা তার পক্ষে কোনো রাজনৈতিক দল, অন্য কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান প্রতীক বরাদ্দের আগে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না।’
আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে জানতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিক বার করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। এতে তিনি দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি জানি, আমার জন্য আপনাদের ভালোবাসার কোনো কমতি নেই। তবে আপনাদের নির্বাচনী কর্মতৎপরতা যেন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের পর্যায়ে না যায়, সেদিকে সবাইকে খেয়াল রেখে কাজ করতে হবে।’
মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় পার্টি মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুলের পক্ষে গণমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। তাতে বাবুল দলীয় নেতা-কর্মীসহ সমর্থক, শুভাকাঙ্খী ও স্বজনদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি কোনোভাবেই লঙ্ঘন করা যাবে না। আমাদের আচরণ যেন প্রতিন্দ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের কর্মী সমর্থকদের মনে কষ্ট না দেয়-সেদিকে লক্ষ্য রেখে সবাইকে কাজ করতে হবে। আমাদের কর্মতৎপরতা যেন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের পর্যায়ে না যায়, ব্যানার-পোস্টার সাঁটানো থেকে শুরু করে লিফলেট বিতরণ, জনসভা, গণসংযোগ অর্থাৎ যাবতীয় কাজ যেনো নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে করা হয়। সেদিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য তিনি আহবান জানান।’
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবলুকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার সিসিক নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের তাঁদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠান।
চিঠি দুটিতে বলা হয়েছে-‘আপনি নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ করেছেন। এ ধরণের কর্মকাণ্ডের জন্য আচরণ বিধিমালার বিধি ৩২ অনুযায়ী কেন আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে আপনি স্বয়ং অথবা আপনার উপযুক্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত জবাব প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।’
‘সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ৫ উল্লেখ করে পত্রে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী বা তার পক্ষে কোনো রাজনৈতিক দল, অন্য কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান প্রতীক বরাদ্দের আগে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না।’
আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে জানতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিক বার করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। এতে তিনি দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি জানি, আমার জন্য আপনাদের ভালোবাসার কোনো কমতি নেই। তবে আপনাদের নির্বাচনী কর্মতৎপরতা যেন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের পর্যায়ে না যায়, সেদিকে সবাইকে খেয়াল রেখে কাজ করতে হবে।’
মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় পার্টি মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুলের পক্ষে গণমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। তাতে বাবুল দলীয় নেতা-কর্মীসহ সমর্থক, শুভাকাঙ্খী ও স্বজনদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি কোনোভাবেই লঙ্ঘন করা যাবে না। আমাদের আচরণ যেন প্রতিন্দ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের কর্মী সমর্থকদের মনে কষ্ট না দেয়-সেদিকে লক্ষ্য রেখে সবাইকে কাজ করতে হবে। আমাদের কর্মতৎপরতা যেন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের পর্যায়ে না যায়, ব্যানার-পোস্টার সাঁটানো থেকে শুরু করে লিফলেট বিতরণ, জনসভা, গণসংযোগ অর্থাৎ যাবতীয় কাজ যেনো নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে করা হয়। সেদিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য তিনি আহবান জানান।’
নওগাঁর নিয়ামতপুরে একটি দিঘিতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও প্রতিপক্ষের মারধরে মাছচাষীসহ চারজন আহত হয়েছেন। এক ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন নারী রয়েছেন।
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন, গুলিসহ তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরের চান্দগাঁও থানার টেকবাজার এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেসিলেটে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার চোরাই পণ্য আটক করেছে বিজিবি। গতকাল বৃহস্পতি ও আজ শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব আটক করা হয়।
২৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরে আত্মীয়ের বাসা থেকে সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর মনছুরাবাদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডাবলমুরিং থানা-পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগে