নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা। তিনি সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার এলাকার কালারুকা গ্রামের মৃত আব্দুস সত্তারের স্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার অ্যান্ড কল্যাণ মহাপরিচালক বরাবরে একটি লিখিত আবেদন করেছেন তেরাবুন নেছা।
তিন ছেলে হলেন–রিয়াজ উল্লাহ (পাসপোর্ট নম্বর-EG 0797371), আব্দুর রহমান (পাসপোর্ট নম্বর-BK 0720450) ও মোহাম্মদ আলী (পাসপোর্ট নম্বর-B 004319741)।
আবেদনে তেরাবুন নেছা লিখেন, ‘আমি একজন অসহায় মা। স্বামী হারা বিধবা মহিলা। জীবনে অর্জিত সকল সম্পত্তি বিক্রি ও ঋণ করে জীবিকার তাগিদে আমার অতি আদরের ৩ ছেলেকে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে পাঠাই। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘুমন্ত অবস্থায় ‘হারা’ নামক স্থানের একটি তিন তলা বিল্ডিং থেকে সে দেশের পুলিশ আটক করেছেন।
রিয়াদের হারা নামক স্থানের আশপাশ এলাকায় মিছিল হয়েছিল, সেই মিছিলের ভিডিও ফুটেজ টিকটিক প্রচারিত করে কোনো এক প্রবাসী। কিন্তু আমার ছেলেরা নির্দোষ এবং ভিডিও ফুটেজও তাদের অস্তিত্ব মেলেনি। একজন অসহায় মা হিসেবে বিনীত অনুরোধ যে, তদন্ত পূর্বক আমার ছেলেদের অতি দ্রুত মুক্তি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণে সদয় মর্জি কামনা করি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনের আলোকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য রিয়াদ দূতাবাসে পাঠানো হবে। দেশীয় প্রক্রিয়া শেষে এটি বৃহস্পতিবার পাঠানো যাবে বলে আশা করি।’
আর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সারওয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আবেদন পেয়ে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ওখানে সিলেটী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রুপের মামলায় সিলেটের এই তিনজন কারাগারে আছেন। সমস্যা হলো বাদী–বিবাদী উভয় পক্ষই আমাদের। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সমাধানের। দেখা যাক, কী হয়।’
পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা। তিনি সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার এলাকার কালারুকা গ্রামের মৃত আব্দুস সত্তারের স্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার অ্যান্ড কল্যাণ মহাপরিচালক বরাবরে একটি লিখিত আবেদন করেছেন তেরাবুন নেছা।
তিন ছেলে হলেন–রিয়াজ উল্লাহ (পাসপোর্ট নম্বর-EG 0797371), আব্দুর রহমান (পাসপোর্ট নম্বর-BK 0720450) ও মোহাম্মদ আলী (পাসপোর্ট নম্বর-B 004319741)।
আবেদনে তেরাবুন নেছা লিখেন, ‘আমি একজন অসহায় মা। স্বামী হারা বিধবা মহিলা। জীবনে অর্জিত সকল সম্পত্তি বিক্রি ও ঋণ করে জীবিকার তাগিদে আমার অতি আদরের ৩ ছেলেকে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে পাঠাই। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘুমন্ত অবস্থায় ‘হারা’ নামক স্থানের একটি তিন তলা বিল্ডিং থেকে সে দেশের পুলিশ আটক করেছেন।
রিয়াদের হারা নামক স্থানের আশপাশ এলাকায় মিছিল হয়েছিল, সেই মিছিলের ভিডিও ফুটেজ টিকটিক প্রচারিত করে কোনো এক প্রবাসী। কিন্তু আমার ছেলেরা নির্দোষ এবং ভিডিও ফুটেজও তাদের অস্তিত্ব মেলেনি। একজন অসহায় মা হিসেবে বিনীত অনুরোধ যে, তদন্ত পূর্বক আমার ছেলেদের অতি দ্রুত মুক্তি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণে সদয় মর্জি কামনা করি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনের আলোকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য রিয়াদ দূতাবাসে পাঠানো হবে। দেশীয় প্রক্রিয়া শেষে এটি বৃহস্পতিবার পাঠানো যাবে বলে আশা করি।’
আর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সারওয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আবেদন পেয়ে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ওখানে সিলেটী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রুপের মামলায় সিলেটের এই তিনজন কারাগারে আছেন। সমস্যা হলো বাদী–বিবাদী উভয় পক্ষই আমাদের। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সমাধানের। দেখা যাক, কী হয়।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১ few সেকেন্ড আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে