জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মুজিববর্ষ উপলক্ষে সারা দেশের মতো প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ে জগন্নাথপুরে ২১২টি ঘর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলনকক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তিনি।
তবে এ উপজেলার ২১২টি ঘরের মধ্যে একটি ঘরও উপকারভোগীদের মধ্যে হস্তান্তর করা হয়নি। সব কটি ঘরের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। অধিকাংশ ঘর তৈরির কাজ শুরুই হয়নি। এদিকে গতকাল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরের কাজ সম্পন্ন না করেই তড়িঘড়ি করে উদ্বোধন ও হস্তান্তরের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ের আওতায় জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের বাদে খালীশা ও কলকলিয়া মৌজায় ৬৪টি, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নে রসুলপুর মৌজায় ৩৮টি, রানীগঞ্জ ইউনিয়নে ২৫টি এবং পাইলগাঁও ইউনিয়নের খানপুর ও জালালপুর মৌজায় ৮৫টি ঘরের উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। কোনো একটি মৌজার সম্পূর্ণ কাজই শেষ হয়নি।
গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নে রসুলপুর মৌজায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর তৈরির জন্য তিনজন শ্রমিক মাটি খোঁড়ার কাজ করছেন। একই চিত্র দেখা যায় রানীগঞ্জ ও খানপুরের একটি মৌজায়। এ ছাড়া শতাধিক ঘরের কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। কোথাও রং করা হচ্ছে, আবার কোথাও চলছে টিনের লাগানো ও দরজা-জানালার কাজ। ইট-সিমেন্টের কাজও করতে দেখা যায়। তা ছাড়া এখনো প্রায় ১০০টি ঘরের ইটের গাঁথুনি বাকি রয়েছে।
ঘর তৈরি না করেই সারা দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রশাসন তড়িঘড়ি করে ঘর হস্তান্তরের আয়োজন করে। ২১২টি ঘর হস্তান্তরের কথা থাকলেও বাস্তবে একটি ঘরও হস্তান্তর করা হয়নি। এমনকি জায়গাজমির কোনো কাগজপত্রও হস্তান্তর করা হয়নি উপকারভোগীদের মধ্যে। অথচ ‘ইউএনও অফিস, জগন্নাথপুর’ অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ২১২টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
গতকাল ঘর পাওয়ার আসায় ঘর হস্তান্তর ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ঘর দেওয়ার কথা বলে অনুষ্ঠানে আনা হয়েছে। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে পরবর্তী সময়ে ঘরের বিষয়ে জানানো হবে।
পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেন বলেন, জালালপুর-খানপুর মৌজার সব কটি ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ কাজই বাকি রয়েছে।
চিলাউড়া-হলিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, আমার ইউনিয়নে এক সপ্তাহ আগে কাজই শুরু হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন উপসহকারী প্রকৌশলী সাইফুদ্দিন খান বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার কোনো বক্তব্য নেই, যা বলার ইউএনও স্যার বলবেন। তবে আমাদের সব ঘরের কাজই চলমান রয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলামের কার্যালয় গিয়ে তাঁকে না পেয়ে একাধিক বার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মুজিববর্ষ উপলক্ষে সারা দেশের মতো প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ে জগন্নাথপুরে ২১২টি ঘর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলনকক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তিনি।
তবে এ উপজেলার ২১২টি ঘরের মধ্যে একটি ঘরও উপকারভোগীদের মধ্যে হস্তান্তর করা হয়নি। সব কটি ঘরের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। অধিকাংশ ঘর তৈরির কাজ শুরুই হয়নি। এদিকে গতকাল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরের কাজ সম্পন্ন না করেই তড়িঘড়ি করে উদ্বোধন ও হস্তান্তরের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ের আওতায় জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের বাদে খালীশা ও কলকলিয়া মৌজায় ৬৪টি, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নে রসুলপুর মৌজায় ৩৮টি, রানীগঞ্জ ইউনিয়নে ২৫টি এবং পাইলগাঁও ইউনিয়নের খানপুর ও জালালপুর মৌজায় ৮৫টি ঘরের উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। কোনো একটি মৌজার সম্পূর্ণ কাজই শেষ হয়নি।
গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নে রসুলপুর মৌজায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর তৈরির জন্য তিনজন শ্রমিক মাটি খোঁড়ার কাজ করছেন। একই চিত্র দেখা যায় রানীগঞ্জ ও খানপুরের একটি মৌজায়। এ ছাড়া শতাধিক ঘরের কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। কোথাও রং করা হচ্ছে, আবার কোথাও চলছে টিনের লাগানো ও দরজা-জানালার কাজ। ইট-সিমেন্টের কাজও করতে দেখা যায়। তা ছাড়া এখনো প্রায় ১০০টি ঘরের ইটের গাঁথুনি বাকি রয়েছে।
ঘর তৈরি না করেই সারা দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রশাসন তড়িঘড়ি করে ঘর হস্তান্তরের আয়োজন করে। ২১২টি ঘর হস্তান্তরের কথা থাকলেও বাস্তবে একটি ঘরও হস্তান্তর করা হয়নি। এমনকি জায়গাজমির কোনো কাগজপত্রও হস্তান্তর করা হয়নি উপকারভোগীদের মধ্যে। অথচ ‘ইউএনও অফিস, জগন্নাথপুর’ অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ২১২টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
গতকাল ঘর পাওয়ার আসায় ঘর হস্তান্তর ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ঘর দেওয়ার কথা বলে অনুষ্ঠানে আনা হয়েছে। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে পরবর্তী সময়ে ঘরের বিষয়ে জানানো হবে।
পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেন বলেন, জালালপুর-খানপুর মৌজার সব কটি ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ কাজই বাকি রয়েছে।
চিলাউড়া-হলিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, আমার ইউনিয়নে এক সপ্তাহ আগে কাজই শুরু হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন উপসহকারী প্রকৌশলী সাইফুদ্দিন খান বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার কোনো বক্তব্য নেই, যা বলার ইউএনও স্যার বলবেন। তবে আমাদের সব ঘরের কাজই চলমান রয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলামের কার্যালয় গিয়ে তাঁকে না পেয়ে একাধিক বার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে
৩ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১৮ মিনিট আগে