সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমাসহ সীমান্ত নদীগুলোর পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। প্রায় এক সপ্তাহ পরে সুনামগঞ্জে রোদের দেখা মিলেছে। কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে ঝলমলে রোদের দেখা মিলেছে। আজ রোববার সকাল থেকে আবারও শুরু হয়েছে অতিরিক্ত গরম। বৃষ্টি না হওয়ায় তলিয়ে যাওয়া সড়ক থেকে নামতে শুরু করেছে পানি। এতে হাওরবাসীদের মনে স্বস্তি ফিরেছে।
গত ১৫ জুন থেকে সুরমা নদীর পানি জেলার সব কটি হাওর উপচে লোকালয়ে প্রবেশ করে। ফলে নিম্নাঞ্চলে গ্রামগুলোতে পানির চাপ বেড়ে যায়। সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়াও হাওরগুলো পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে আছে।
সুনামগঞ্জ জেলার ছয়টি স্টেশনের মধ্যে তিনটি স্টেশনের পানি কমেছে। একটি স্টেশনের অপরিবর্তিত আছে ও দুটি স্টেশনে পানি সামান্য বেড়েছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি ও সুনামগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় তেমন বৃষ্টি হয়নি। সব নদ-নদীর পানি কমছে। জেলায় বন্যার আশঙ্কা নেই।
এদিকে বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল কমায় ছাতক পয়েন্টে পানি কমেছে ১৪ সেন্টিমিটার। বর্তমানে বিপদ সীমার ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে সুরমার পানি।
পাউবো থেকে প্রাপ্ত তথ্য জানা গেছে, সুনামগঞ্জ পয়েন্টে ০ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার কমে বিপদ সীমার ০ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে অর্থাৎ ৭ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় সুরমা নদীর প্রবাহিত হচ্ছে।
দিরাই উপজেলার পুরাতন সুরমা নদীর পানি ০ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে ৬ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে, যা বিপদ সীমার ০ দশমিক ৪৭ সেন্টিমিটার নিচে।
অপরদিকে জাদুকাটা নদীর পানি বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শক্তিয়ারখলা পয়েন্টে ০ দশমিক ২৭ সেন্টিমিটার কমে ৬ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে, যা বিপদ সীমার ২ মিটার নিচে রয়েছে।
এ ছাড়াও জগন্নাথপুর উপজেলার নলজুর নদীর পানি ০ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার বেড়ে ৬ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে। তাহিরপুর উপজেলার পাটনাই নদীর পানির উচ্চতা অপরিবর্তিত রয়েছে, শুক্রবারের মতো ৬ দশমিক ১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে পানি।
সুনামগঞ্জ পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী-১ মামুন হাওলাদার জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জ ও চেরাপুঞ্জিতে তেমন বৃষ্টি হয়নি। নদ-নদীর পানি কমছে। ছাতক পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি ১৪ সেন্টিমিটার কমে বিপদ সীমার ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য পয়েন্টেও পানি কমেছে। জেলার বন্যার আশঙ্কা নেই।
সুনামগঞ্জ পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, পাহাড়ি ঢল আর বৃষ্টির কারণে স্বল্প মেয়াদি বন্যার শঙ্কা ছিল। তবে আগামী দুদিন বৃষ্টি হবে না। বৃষ্টি না হলে নদীর পানি কমবে। এতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে না।
গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমাসহ সীমান্ত নদীগুলোর পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। প্রায় এক সপ্তাহ পরে সুনামগঞ্জে রোদের দেখা মিলেছে। কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে ঝলমলে রোদের দেখা মিলেছে। আজ রোববার সকাল থেকে আবারও শুরু হয়েছে অতিরিক্ত গরম। বৃষ্টি না হওয়ায় তলিয়ে যাওয়া সড়ক থেকে নামতে শুরু করেছে পানি। এতে হাওরবাসীদের মনে স্বস্তি ফিরেছে।
গত ১৫ জুন থেকে সুরমা নদীর পানি জেলার সব কটি হাওর উপচে লোকালয়ে প্রবেশ করে। ফলে নিম্নাঞ্চলে গ্রামগুলোতে পানির চাপ বেড়ে যায়। সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়াও হাওরগুলো পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে আছে।
সুনামগঞ্জ জেলার ছয়টি স্টেশনের মধ্যে তিনটি স্টেশনের পানি কমেছে। একটি স্টেশনের অপরিবর্তিত আছে ও দুটি স্টেশনে পানি সামান্য বেড়েছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি ও সুনামগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় তেমন বৃষ্টি হয়নি। সব নদ-নদীর পানি কমছে। জেলায় বন্যার আশঙ্কা নেই।
এদিকে বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল কমায় ছাতক পয়েন্টে পানি কমেছে ১৪ সেন্টিমিটার। বর্তমানে বিপদ সীমার ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে সুরমার পানি।
পাউবো থেকে প্রাপ্ত তথ্য জানা গেছে, সুনামগঞ্জ পয়েন্টে ০ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার কমে বিপদ সীমার ০ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে অর্থাৎ ৭ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় সুরমা নদীর প্রবাহিত হচ্ছে।
দিরাই উপজেলার পুরাতন সুরমা নদীর পানি ০ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে ৬ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে, যা বিপদ সীমার ০ দশমিক ৪৭ সেন্টিমিটার নিচে।
অপরদিকে জাদুকাটা নদীর পানি বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শক্তিয়ারখলা পয়েন্টে ০ দশমিক ২৭ সেন্টিমিটার কমে ৬ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে, যা বিপদ সীমার ২ মিটার নিচে রয়েছে।
এ ছাড়াও জগন্নাথপুর উপজেলার নলজুর নদীর পানি ০ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার বেড়ে ৬ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে। তাহিরপুর উপজেলার পাটনাই নদীর পানির উচ্চতা অপরিবর্তিত রয়েছে, শুক্রবারের মতো ৬ দশমিক ১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে পানি।
সুনামগঞ্জ পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী-১ মামুন হাওলাদার জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জ ও চেরাপুঞ্জিতে তেমন বৃষ্টি হয়নি। নদ-নদীর পানি কমছে। ছাতক পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি ১৪ সেন্টিমিটার কমে বিপদ সীমার ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য পয়েন্টেও পানি কমেছে। জেলার বন্যার আশঙ্কা নেই।
সুনামগঞ্জ পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, পাহাড়ি ঢল আর বৃষ্টির কারণে স্বল্প মেয়াদি বন্যার শঙ্কা ছিল। তবে আগামী দুদিন বৃষ্টি হবে না। বৃষ্টি না হলে নদীর পানি কমবে। এতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে না।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩১ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে