অনলাইন ডেস্ক
উইসকনসিনে কারখানা নির্মাণের জন্য ২০১৭ সালে ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছিল তাইওয়ানের ইলেকট্রনিকস পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ফক্সকন। এতে প্রায় ১৩ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির আশা দেখা দিয়েছিল। তবে সেটি আর হচ্ছে না। ফক্সকন এখন ইউ ক্লেয়ার ও গ্রিন বে-তে অবস্থিত দুটি ভবন বিক্রি করে দিচ্ছে। এ দুটি সম্পত্তি ২০১৮ সালে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ ডলারে কেনা হয়েছিল।
প্রযুক্তি কারখানায় চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রে বড় বিনিয়োগের অংশ হিসেবে ফক্সকন উইসকনসিনে কারখানা স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুসারে, বিক্রয় তালিকায় এই সম্পত্তি থাকার তথ্যটি প্রথম প্রকাশ করে উইসকনসিন পাবলিক রেডিও। এ তালিকা অনুসারে, এতদিন গ্রিন বে বাড়ির ৬ তলার মধ্যে শুধু ৩ তলা ব্যবহার করা হচ্ছিল। আর ইউ ক্লেয়ারের ভবনটিতে ফক্সকনের অংশটি বহু বছর ধরে অব্যবহৃত রয়েছে।
ফক্সকন মূলত বলেছিল, তারা উইসকনসিনে ‘উদ্ভাবন কেন্দ্র’ নির্মাণ করবে। এর মধ্যে একটি এলসিডি প্যানেল প্রস্তুতের কারখানা হিসেবে ব্যবহার করবে। প্রকল্পটি এতই বড় ছিল যে যুক্তরাষ্ট্রের ওই রাজ্য সরকারের কাছ থেকে ফক্সকনের অন্তত ২৮৫ কোটি ডলারের করছাড় পাওয়ার কথা ছিল।
এ প্রকল্প যখন ঘোষিত হয় তখন ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, যদি তিনি নির্বাচিত না হন তবে ফক্সকন যুক্তরাষ্ট্রে কারখানা নির্মাণের জন্য ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে না। সোনালি কোদাল দিয়ে ফক্সকনের এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও উপস্থিত ছিলেন।
তবে ২০২১ সালে ফক্সকন ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ৬৭ কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়। এতে কর্মসংস্থানের সংখ্যাও ১৩ হাজার থেকে কমিয়ে ১ হাজার ৪৫৪-এর কথা বলা হয়। সংস্থাটি তখন জানায়, এর মূল প্রকল্প ‘অনুমান অযোগ্য বাজার অস্থিতিশীলতার’ কারণে বদলে গেছে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এ প্রকল্পের আওতা কমিয়ে আনায় পরিবর্তিত বৈশ্বিক বাজার পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মেলানোর সুযোগ থাকবে বলে জানিয়েছিল কোম্পানিটি।
ফক্সকন ইউ ক্লেয়ারের সম্পত্তি বিক্রি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। গ্রিন বের মেয়র এরিক গেনরিচ এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে বলেন, তিনি আশা করেন, ফক্সকন এটি বিক্রি করার ফলে জলাধারের সম্মুখস্থ দারুণ এ দালানের আরও ভালো ব্যবহার করা হবে।
উইসকনসিনে কারখানা নির্মাণের জন্য ২০১৭ সালে ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছিল তাইওয়ানের ইলেকট্রনিকস পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ফক্সকন। এতে প্রায় ১৩ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির আশা দেখা দিয়েছিল। তবে সেটি আর হচ্ছে না। ফক্সকন এখন ইউ ক্লেয়ার ও গ্রিন বে-তে অবস্থিত দুটি ভবন বিক্রি করে দিচ্ছে। এ দুটি সম্পত্তি ২০১৮ সালে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ ডলারে কেনা হয়েছিল।
প্রযুক্তি কারখানায় চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রে বড় বিনিয়োগের অংশ হিসেবে ফক্সকন উইসকনসিনে কারখানা স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুসারে, বিক্রয় তালিকায় এই সম্পত্তি থাকার তথ্যটি প্রথম প্রকাশ করে উইসকনসিন পাবলিক রেডিও। এ তালিকা অনুসারে, এতদিন গ্রিন বে বাড়ির ৬ তলার মধ্যে শুধু ৩ তলা ব্যবহার করা হচ্ছিল। আর ইউ ক্লেয়ারের ভবনটিতে ফক্সকনের অংশটি বহু বছর ধরে অব্যবহৃত রয়েছে।
ফক্সকন মূলত বলেছিল, তারা উইসকনসিনে ‘উদ্ভাবন কেন্দ্র’ নির্মাণ করবে। এর মধ্যে একটি এলসিডি প্যানেল প্রস্তুতের কারখানা হিসেবে ব্যবহার করবে। প্রকল্পটি এতই বড় ছিল যে যুক্তরাষ্ট্রের ওই রাজ্য সরকারের কাছ থেকে ফক্সকনের অন্তত ২৮৫ কোটি ডলারের করছাড় পাওয়ার কথা ছিল।
এ প্রকল্প যখন ঘোষিত হয় তখন ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, যদি তিনি নির্বাচিত না হন তবে ফক্সকন যুক্তরাষ্ট্রে কারখানা নির্মাণের জন্য ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে না। সোনালি কোদাল দিয়ে ফক্সকনের এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও উপস্থিত ছিলেন।
তবে ২০২১ সালে ফক্সকন ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ৬৭ কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়। এতে কর্মসংস্থানের সংখ্যাও ১৩ হাজার থেকে কমিয়ে ১ হাজার ৪৫৪-এর কথা বলা হয়। সংস্থাটি তখন জানায়, এর মূল প্রকল্প ‘অনুমান অযোগ্য বাজার অস্থিতিশীলতার’ কারণে বদলে গেছে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এ প্রকল্পের আওতা কমিয়ে আনায় পরিবর্তিত বৈশ্বিক বাজার পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মেলানোর সুযোগ থাকবে বলে জানিয়েছিল কোম্পানিটি।
ফক্সকন ইউ ক্লেয়ারের সম্পত্তি বিক্রি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। গ্রিন বের মেয়র এরিক গেনরিচ এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে বলেন, তিনি আশা করেন, ফক্সকন এটি বিক্রি করার ফলে জলাধারের সম্মুখস্থ দারুণ এ দালানের আরও ভালো ব্যবহার করা হবে।
আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ দিন আগে