কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রীলঙ্কা সরকারের মালিকানাধীন জয়া কন্টেইনার টার্মিনালে অগ্রাধিকারমূলক নোঙর সুবিধা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশি ফিডার জাহাজ। এই অগ্রাধিকারমূলক নোঙর সুবিধা পেতে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। অবশেষে শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রশান্থা জায়ামান্না সেই ঘোষণা দিলেন। কলম্বোয় বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, প্রথম অর্থনৈতিক কূটনৈতিক সপ্তাহ উপলক্ষে গতকাল বুধবার (২৯ জুন) কলম্বোয় বাংলাদেশ দূতাবাস, চট্টগ্রাম ও কলম্বো বন্দরের মধ্যে নৌ যোগাযোগ বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি পরামর্শক সভার আয়োজন করে। ফোরামের উদ্দেশ্য ছিল দুই সমুদ্র বন্দরের মধ্যে নৌ চলাচল সংক্রান্ত সার্বিক বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে এ সংক্রান্ত সমঝোতা বৃদ্ধি এবং দুই বন্দরের মধ্যকার অংশীদারত্ব আরও সুসংহত করা। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বন্দর কর্তৃপক্ষ, টার্মিনাল অপারেটর, মেইন লাইন অপারেটর, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং বন্দর ব্যবহারকারী যেমন, তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ফোরামে তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রশান্থা জায়ামান্না কলম্বো বন্দরের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চলমান উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করেন। এসব পরিকল্পনা ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়ন হলে কলম্বো সমুদ্র বন্দরটি বছরে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডেলের সক্ষমতা অর্জন করবে।
প্রশান্থা আরও উল্লেখ করেন, শ্রীলঙ্কা সরকারের মালিকানাধীন জয়া কন্টেইনার টার্মিনালে বাংলাদেশি ফিডার ভেসেলের জন্য অগ্রাধিকারমূলক নোঙরের সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষ, বেসরকারি টার্মিনাল পরিচালকেরা এবং সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশকে ধারাবাহিক অগ্রাধিকার দেওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়েছে। সম্প্রতি গণমাধ্যমে কলম্বো বন্দর সংক্রান্ত নেতিবাচক প্রচারের বিষয় উল্লেখ করে তাঁরা বলেছেন, শ্রীলঙ্কার সংকটাপন্ন অবস্থায়ও কলম্বো বন্দর পরিচালনা কোনো সমস্যার সম্মুখীন হয়নি। এ ক্ষেত্রে উভয় পক্ষ শিপিং খাত সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি উল্লেখ করেন, গত বছর কলম্বো বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের কনটেইনার পরিবহন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ খাত সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা কলম্বো বন্দর ব্যবহারের অভিজ্ঞতা, উদ্ভূত ধারা এবং শিপিং কার্যক্রমের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
শ্রীলঙ্কায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক মো. আরিফুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন ব্যাখ্যা করেন।
সবশেষে একটি মতবিনিময় সেশন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে উভয় পক্ষ থেকে প্যানেল আলোচকেরা অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
শ্রীলঙ্কা সরকারের মালিকানাধীন জয়া কন্টেইনার টার্মিনালে অগ্রাধিকারমূলক নোঙর সুবিধা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশি ফিডার জাহাজ। এই অগ্রাধিকারমূলক নোঙর সুবিধা পেতে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। অবশেষে শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রশান্থা জায়ামান্না সেই ঘোষণা দিলেন। কলম্বোয় বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, প্রথম অর্থনৈতিক কূটনৈতিক সপ্তাহ উপলক্ষে গতকাল বুধবার (২৯ জুন) কলম্বোয় বাংলাদেশ দূতাবাস, চট্টগ্রাম ও কলম্বো বন্দরের মধ্যে নৌ যোগাযোগ বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি পরামর্শক সভার আয়োজন করে। ফোরামের উদ্দেশ্য ছিল দুই সমুদ্র বন্দরের মধ্যে নৌ চলাচল সংক্রান্ত সার্বিক বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে এ সংক্রান্ত সমঝোতা বৃদ্ধি এবং দুই বন্দরের মধ্যকার অংশীদারত্ব আরও সুসংহত করা। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বন্দর কর্তৃপক্ষ, টার্মিনাল অপারেটর, মেইন লাইন অপারেটর, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং বন্দর ব্যবহারকারী যেমন, তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ফোরামে তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রশান্থা জায়ামান্না কলম্বো বন্দরের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চলমান উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করেন। এসব পরিকল্পনা ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়ন হলে কলম্বো সমুদ্র বন্দরটি বছরে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডেলের সক্ষমতা অর্জন করবে।
প্রশান্থা আরও উল্লেখ করেন, শ্রীলঙ্কা সরকারের মালিকানাধীন জয়া কন্টেইনার টার্মিনালে বাংলাদেশি ফিডার ভেসেলের জন্য অগ্রাধিকারমূলক নোঙরের সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষ, বেসরকারি টার্মিনাল পরিচালকেরা এবং সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশকে ধারাবাহিক অগ্রাধিকার দেওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়েছে। সম্প্রতি গণমাধ্যমে কলম্বো বন্দর সংক্রান্ত নেতিবাচক প্রচারের বিষয় উল্লেখ করে তাঁরা বলেছেন, শ্রীলঙ্কার সংকটাপন্ন অবস্থায়ও কলম্বো বন্দর পরিচালনা কোনো সমস্যার সম্মুখীন হয়নি। এ ক্ষেত্রে উভয় পক্ষ শিপিং খাত সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি উল্লেখ করেন, গত বছর কলম্বো বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের কনটেইনার পরিবহন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ খাত সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা কলম্বো বন্দর ব্যবহারের অভিজ্ঞতা, উদ্ভূত ধারা এবং শিপিং কার্যক্রমের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
শ্রীলঙ্কায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক মো. আরিফুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন ব্যাখ্যা করেন।
সবশেষে একটি মতবিনিময় সেশন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে উভয় পক্ষ থেকে প্যানেল আলোচকেরা অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে