নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বড় শুল্ক ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগে ৫০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করতে হতো, এখন ২০ শতাংশ দিয়েই আমদানি করা যাবে। এ ছাড়া বিদ্যমান ৫ শতাংশ হারে আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ রোববার এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন।
চালের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে। ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। রেগুলেটরি শুল্ক কমানো হয়েছে ২০ শতাংশ। ২৫ শতাংশের পরিবর্তে এখন সেটা ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। আর বিদ্যমান ৫ শতাংশ হারে আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, ৫০ শতাংশের শুল্কের মধ্যে ৩০ শতাংশই কমানো হয়েছে। ফলে এখন থেকে কেবল ২০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করা যাবে।
এনবিআর বলছে, বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি, ভবিষ্যৎ খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত এবং চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ও সহনীয় পর্যায়ে রাখার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুল্ক হ্রাস ও কর প্রত্যাহারের ফলে চালের আমদানি মূল্য কেজিতে ১৪ টাকা ৪০ পয়সা কমবে।
সংস্থাটি বলছে, আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহারের ফলে বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। দেশের আপামর জনগণের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বড় শুল্ক ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগে ৫০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করতে হতো, এখন ২০ শতাংশ দিয়েই আমদানি করা যাবে। এ ছাড়া বিদ্যমান ৫ শতাংশ হারে আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ রোববার এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন।
চালের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে। ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। রেগুলেটরি শুল্ক কমানো হয়েছে ২০ শতাংশ। ২৫ শতাংশের পরিবর্তে এখন সেটা ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। আর বিদ্যমান ৫ শতাংশ হারে আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, ৫০ শতাংশের শুল্কের মধ্যে ৩০ শতাংশই কমানো হয়েছে। ফলে এখন থেকে কেবল ২০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করা যাবে।
এনবিআর বলছে, বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি, ভবিষ্যৎ খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত এবং চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ও সহনীয় পর্যায়ে রাখার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুল্ক হ্রাস ও কর প্রত্যাহারের ফলে চালের আমদানি মূল্য কেজিতে ১৪ টাকা ৪০ পয়সা কমবে।
সংস্থাটি বলছে, আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহারের ফলে বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। দেশের আপামর জনগণের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে আরও ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ ডিম। গতকাল বুধবার দুপুরে ডিমের এ চালানটি কাস্টমস থেকে ছাড় করান আমদানিকারক হাইড্রোল্যান্ড সল্যুশন।
১৬ মিনিট আগেপুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার চায় পাকিস্তান। ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ গতকাল বুধবার ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) গুলশান কার্যালয়ে সংগঠনটির প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন। এ জন্য যৌথ বিজন
৩ ঘণ্টা আগে