অনলাইন ডেস্ক
কানাডা থেকে ভারতে মসুর ডাল আমদানিতে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। নতুন করে কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি দুই দেশের মধ্যে। শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের সঙ্গে কানাডার চলমান কূটনৈতিক বিরোধের কারণে এই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
বাণিজ্য-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক বিরোধের কারণে কানাডা থেকে মসুর ডাল আমদানির জন্য নতুন কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হচ্ছে না। কারণ, আমদানিকারকেরা উভয় দেশ থেকেই প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের আশঙ্কা করছেন। একটি প্রখ্যাত আমদানি-রপ্তানি সংস্থার সিনিয়র নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, কূটনৈতিক বিরোধের মাত্রা তীব্র হওয়ায় মসুর ডাল আমদানির জন্য নতুন কোনো চুক্তি হয়নি।
সৃষ্ট পরিস্থিতি উভয় দেশের জন্যই উদ্বেগজনক। কারণ, ২০২২-২৩ সালে কানাডা ছিল ভারতের সবচেয়ে বড় মসুর ডাল সরবরাহকারী। সে অর্থবছরে ভারত কানাডা থেকে ৩৭ কোটি ডলারের প্রায় ৪ কোটি ৮৫ হাজার ৪৯২ টন মসুর ডাল আমদানি করে, যা ভারতের মোট আমদানি করা মসুর ডালের অর্ধেক।
একই সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতির বলি হচ্ছেন কানাডার চাষিরা। যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডার ডালের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। আর ভারত মসুর ডাল আমদানি কমিয়ে দিলে ফসল কাটার মৌসুমে কানাডার কৃষকেরা কম দামে ডাল বিক্রি করতে বাধ্য হতে পারেন।
ইকোনমিক টাইমসের আগের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে কানাডা থেকে ভারতের মসুর ডাল আমদানি কমে গেছে। এবারের প্রতিবেদন বলছে, নতুন করে চুক্তি না হওয়ায় আগের চুক্তিই এখনো বলবৎ আছে। কিন্তু তারপরও মসুর ডাল সরবরাহে ব্যাঘাত ভারতে মুদ্রাস্ফীতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আর সেটাও এমন একসময়ে যখন উৎপাদন-সম্পর্কিত নানা চ্যালেঞ্জের কারণে ডাল আরও জরুরি খাদ্যপণ্য হয়ে উঠেছে।
উল্লেখ্য, গত মাসেই ভারতে ডালের মূল্যস্ফীতি পৌঁছেছিল ১৩ শতাংশে, যা অন্য সব ধরনের খাদ্যের মধ্যেই সর্বোচ্চ। তবে এখন পর্যন্ত কোনো দেশই বাণিজ্যকে নিরুৎসাহিত করতে পারে—এমন শুল্ক আরোপ করেনি। ভারত অবশ্য তার মসুর ডাল আমদানিতে বৈচিত্র্য এনেছে। ভারতীয় ক্রেতারা এখন অস্ট্রেলিয়া থেকে মসুর ডাল আমদানি করছেন এবং কানাডা থেকে আমদানির পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছেন।
সে সঙ্গে, ভারত সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে মসুর ডাল আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক বাদ দিয়েছে। মসুর ডাল আমদানির অন্যান্য উৎসের মধ্যে আছে রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকতে পারে—কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এমন অভিযোগ তোলেন। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। পরে কানাডীয় নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ ঘোষণা করে ভারত সরকার। তার আগে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটিয়েছিল উভয়পক্ষ। ভারতের দেওয়া সময়সীমা মেনে নিয়ে এরপর দিল্লি থেকে ৪১ জন কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছে কানাডা।
কানাডা থেকে ভারতে মসুর ডাল আমদানিতে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। নতুন করে কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি দুই দেশের মধ্যে। শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের সঙ্গে কানাডার চলমান কূটনৈতিক বিরোধের কারণে এই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
বাণিজ্য-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক বিরোধের কারণে কানাডা থেকে মসুর ডাল আমদানির জন্য নতুন কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হচ্ছে না। কারণ, আমদানিকারকেরা উভয় দেশ থেকেই প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের আশঙ্কা করছেন। একটি প্রখ্যাত আমদানি-রপ্তানি সংস্থার সিনিয়র নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, কূটনৈতিক বিরোধের মাত্রা তীব্র হওয়ায় মসুর ডাল আমদানির জন্য নতুন কোনো চুক্তি হয়নি।
সৃষ্ট পরিস্থিতি উভয় দেশের জন্যই উদ্বেগজনক। কারণ, ২০২২-২৩ সালে কানাডা ছিল ভারতের সবচেয়ে বড় মসুর ডাল সরবরাহকারী। সে অর্থবছরে ভারত কানাডা থেকে ৩৭ কোটি ডলারের প্রায় ৪ কোটি ৮৫ হাজার ৪৯২ টন মসুর ডাল আমদানি করে, যা ভারতের মোট আমদানি করা মসুর ডালের অর্ধেক।
একই সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতির বলি হচ্ছেন কানাডার চাষিরা। যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডার ডালের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। আর ভারত মসুর ডাল আমদানি কমিয়ে দিলে ফসল কাটার মৌসুমে কানাডার কৃষকেরা কম দামে ডাল বিক্রি করতে বাধ্য হতে পারেন।
ইকোনমিক টাইমসের আগের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে কানাডা থেকে ভারতের মসুর ডাল আমদানি কমে গেছে। এবারের প্রতিবেদন বলছে, নতুন করে চুক্তি না হওয়ায় আগের চুক্তিই এখনো বলবৎ আছে। কিন্তু তারপরও মসুর ডাল সরবরাহে ব্যাঘাত ভারতে মুদ্রাস্ফীতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আর সেটাও এমন একসময়ে যখন উৎপাদন-সম্পর্কিত নানা চ্যালেঞ্জের কারণে ডাল আরও জরুরি খাদ্যপণ্য হয়ে উঠেছে।
উল্লেখ্য, গত মাসেই ভারতে ডালের মূল্যস্ফীতি পৌঁছেছিল ১৩ শতাংশে, যা অন্য সব ধরনের খাদ্যের মধ্যেই সর্বোচ্চ। তবে এখন পর্যন্ত কোনো দেশই বাণিজ্যকে নিরুৎসাহিত করতে পারে—এমন শুল্ক আরোপ করেনি। ভারত অবশ্য তার মসুর ডাল আমদানিতে বৈচিত্র্য এনেছে। ভারতীয় ক্রেতারা এখন অস্ট্রেলিয়া থেকে মসুর ডাল আমদানি করছেন এবং কানাডা থেকে আমদানির পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছেন।
সে সঙ্গে, ভারত সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে মসুর ডাল আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক বাদ দিয়েছে। মসুর ডাল আমদানির অন্যান্য উৎসের মধ্যে আছে রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকতে পারে—কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এমন অভিযোগ তোলেন। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। পরে কানাডীয় নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ ঘোষণা করে ভারত সরকার। তার আগে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটিয়েছিল উভয়পক্ষ। ভারতের দেওয়া সময়সীমা মেনে নিয়ে এরপর দিল্লি থেকে ৪১ জন কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছে কানাডা।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি (বিল্ড ইওর ড্রিম) ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। এর পাশাপাশি চীনের শেনঝেন-শানওয়েই স্পেশাল কো-অপারেশন জোনের শিয়াওমো প্রোডাকশন
৩৪ মিনিট আগেহাড়ের ক্যানসারের বিষয়ে যথাযথ চিকিৎসা ও সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে আলোক হেলথকেয়ার লিমিটেডের পক্ষ থেকে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। গত ২০ নভেম্বর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল
৪৪ মিনিট আগেন্যাশনাল ব্যাংকের চলতি ও আগামী বছরের কর্মপন্থা নিয়ে কৌশলগত পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার ঢাকার নিউ ইস্কাটনে ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৫ ঘণ্টা আগে