নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে বিদ্যমান সিন্ডিকেট নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি দুনিয়ায় কারোরই নেই। বাজার নিজেকেই নিজে নিয়ন্ত্রণ করে। সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে তা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, আবার নতুন সিন্ডিকেট হয়। আর এই সিন্ডিকেট ভাঙতে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর দাঁত গজাতে হবে।’
আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের আয়োজনে ‘বাংলাদেশ মার্কেটিং ডের সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। এতে সভাপতিত্ব করেছেন মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক মীজানুর রহমান।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি উদীয়মান। আর এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটা মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নিয়ামক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে।’
আইনে যা আছে, সেটাকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এখানে কিছু ঘাটতি মাঝেমধ্যে হয়ে যায়। কয়েকটা নিয়ামক সংস্থা আছে, একেবারে নতুন। তাদের তো দাঁত গজাতে হবে। তারা আস্তে আস্তে অভিজ্ঞ হচ্ছে, কাজ করছে।’
পরিকল্পনামন্ত্রীর মতে, একটা উদীয়মান অর্থনীতিতে সব সময় চাহিদা ও জোগানের মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে। স্থিতিশীল ‘বুড়ো অর্থনীতিগুলোর’ বাজারে একটা ভারসাম্য থাকে।
এদিকে পরিবর্তিত বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি অর্জনে টেকসই বিপণনে জোর দেওয়ার আহ্বান এসেছে ‘বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে’ অনুষ্ঠান থেকে। মন্ত্রী এম এ মান্নানও বলেন, ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি অর্জনে টেকসই বিপণনের বিকল্প নেই।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম দুলু। তিনি জানান, ৫০ লক্ষাধিক সেলস ও মার্কেটিং পেশার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের পেশাজীবীদের একই প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করে পেশাগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করে যাচ্ছে মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ।
বাজারে বিদ্যমান সিন্ডিকেট নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি দুনিয়ায় কারোরই নেই। বাজার নিজেকেই নিজে নিয়ন্ত্রণ করে। সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে তা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, আবার নতুন সিন্ডিকেট হয়। আর এই সিন্ডিকেট ভাঙতে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর দাঁত গজাতে হবে।’
আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের আয়োজনে ‘বাংলাদেশ মার্কেটিং ডের সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। এতে সভাপতিত্ব করেছেন মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক মীজানুর রহমান।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি উদীয়মান। আর এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটা মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নিয়ামক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে।’
আইনে যা আছে, সেটাকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এখানে কিছু ঘাটতি মাঝেমধ্যে হয়ে যায়। কয়েকটা নিয়ামক সংস্থা আছে, একেবারে নতুন। তাদের তো দাঁত গজাতে হবে। তারা আস্তে আস্তে অভিজ্ঞ হচ্ছে, কাজ করছে।’
পরিকল্পনামন্ত্রীর মতে, একটা উদীয়মান অর্থনীতিতে সব সময় চাহিদা ও জোগানের মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে। স্থিতিশীল ‘বুড়ো অর্থনীতিগুলোর’ বাজারে একটা ভারসাম্য থাকে।
এদিকে পরিবর্তিত বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি অর্জনে টেকসই বিপণনে জোর দেওয়ার আহ্বান এসেছে ‘বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে’ অনুষ্ঠান থেকে। মন্ত্রী এম এ মান্নানও বলেন, ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি অর্জনে টেকসই বিপণনের বিকল্প নেই।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম দুলু। তিনি জানান, ৫০ লক্ষাধিক সেলস ও মার্কেটিং পেশার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের পেশাজীবীদের একই প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করে পেশাগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করে যাচ্ছে মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৪৩ মিনিট আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৩ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে