অনলাইন ডেস্ক
ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি আরও দুই বছর বিলম্বিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবু ধাবিতে শেষ হওয়া বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ২০২৬ সালের মধ্যে অর্থাৎ পরবর্তী মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের আগে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তে না আসতে পারলে ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে শুল্ক চালু হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আবু ধাবি অনুষ্ঠিত ডব্লিউটিওর ১৩ তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি দুই বছরের জন্য স্থগিত করার ঐকমত্য হয়। তবে বিশ্বজুড়ে মৎস্য ও কৃষিপণ্যের বাণিজ্যের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্তই গৃহীত হয়নি এই সম্মেলনে।
ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি বিলম্বিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এই ছাড়টিকে বিশ্বের দেশগুলো ২০২৬ সালের মধ্যে এ ধরনের পণ্যের (ডিজিটাল লেনদেন সংক্রান্ত) ওপর শুল্ক আরোপের একটি ব্যবস্থা তৈরির সুযোগ হিসেবেও নিতে পারে।’
তবে ভারত কৃষিপণ্যের বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের বিষয়ে যে ছাড় চেয়েছিল তা আটকে যায় সদ্য শেষ হওয়া এই সম্মেলনে। তবে আয়োজক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনুরোধে এই বিষয়েও দুই বছরের ছাড় দেওয়া হয়। এবং কৃষি খাতে চলতি বছরের সম্মেলন থেকে এটিই সবচেয়ে বড় অর্জন।
পাশাপাশি মৎস্য খাতে বিশ্ববাণিজ্য আরও সুবিধাজনক করতে ডব্লিউটিওর সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও ধারণা করা হয়েছিল। কারণ, ২০২২ সালের মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের ডব্লিউটিওর প্রধান কার্যালয় জেনেভায় দেশগুলো সম্মত হয়েছিল যে, এই খাতে বাণিজ্যিক দ্বন্দ্ব নিরসনে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এ বছর। এবং চলতি বছরের শেষ নাগাদ সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ারও কথা ছিল। কিন্তু এই সম্মেলনে এ সংক্রান্ত কোনো সিদ্ধান্তই হয়নি।
এর আগে, এই সম্মেলনে চীন-সমর্থিত একটি বিশাল বিনিয়োগ প্রকল্প আটকে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। লাতিন আমেরিকার দেশ চিলি এবং এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া প্রস্তাবিত ও চীন-সমর্থিত এই বিনিয়োগ প্রকল্পটির নাম ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন ডেভেলপমেন্ট (আইএফডি)। এই প্রকল্পের আওতায় বৈশ্বিক কল্যাণে বিভিন্ন খাতে ২০০-৮০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা আছে।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুসারে, সংস্থাটির সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশই চাইলে এই ডিল আটকে দিতে পারবে চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার আগে। সেই নিয়মেরই সুবিধা নিয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এই বিনিয়োগ প্রস্তাব আটকে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডব্লিউটিও বলেছে, ‘একচেটিয়া ঐকমত্য না থাকায় আমরা এই বিষয়টিকে আমাদের সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা হিসেবে উত্থাপন করতে পারিনি।’
ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি আরও দুই বছর বিলম্বিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবু ধাবিতে শেষ হওয়া বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ২০২৬ সালের মধ্যে অর্থাৎ পরবর্তী মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের আগে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তে না আসতে পারলে ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে শুল্ক চালু হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আবু ধাবি অনুষ্ঠিত ডব্লিউটিওর ১৩ তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি দুই বছরের জন্য স্থগিত করার ঐকমত্য হয়। তবে বিশ্বজুড়ে মৎস্য ও কৃষিপণ্যের বাণিজ্যের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্তই গৃহীত হয়নি এই সম্মেলনে।
ডিজিটাল লেনদেনের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়টি বিলম্বিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এই ছাড়টিকে বিশ্বের দেশগুলো ২০২৬ সালের মধ্যে এ ধরনের পণ্যের (ডিজিটাল লেনদেন সংক্রান্ত) ওপর শুল্ক আরোপের একটি ব্যবস্থা তৈরির সুযোগ হিসেবেও নিতে পারে।’
তবে ভারত কৃষিপণ্যের বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের বিষয়ে যে ছাড় চেয়েছিল তা আটকে যায় সদ্য শেষ হওয়া এই সম্মেলনে। তবে আয়োজক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনুরোধে এই বিষয়েও দুই বছরের ছাড় দেওয়া হয়। এবং কৃষি খাতে চলতি বছরের সম্মেলন থেকে এটিই সবচেয়ে বড় অর্জন।
পাশাপাশি মৎস্য খাতে বিশ্ববাণিজ্য আরও সুবিধাজনক করতে ডব্লিউটিওর সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও ধারণা করা হয়েছিল। কারণ, ২০২২ সালের মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের ডব্লিউটিওর প্রধান কার্যালয় জেনেভায় দেশগুলো সম্মত হয়েছিল যে, এই খাতে বাণিজ্যিক দ্বন্দ্ব নিরসনে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এ বছর। এবং চলতি বছরের শেষ নাগাদ সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ারও কথা ছিল। কিন্তু এই সম্মেলনে এ সংক্রান্ত কোনো সিদ্ধান্তই হয়নি।
এর আগে, এই সম্মেলনে চীন-সমর্থিত একটি বিশাল বিনিয়োগ প্রকল্প আটকে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। লাতিন আমেরিকার দেশ চিলি এবং এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া প্রস্তাবিত ও চীন-সমর্থিত এই বিনিয়োগ প্রকল্পটির নাম ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন ডেভেলপমেন্ট (আইএফডি)। এই প্রকল্পের আওতায় বৈশ্বিক কল্যাণে বিভিন্ন খাতে ২০০-৮০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা আছে।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুসারে, সংস্থাটির সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশই চাইলে এই ডিল আটকে দিতে পারবে চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার আগে। সেই নিয়মেরই সুবিধা নিয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এই বিনিয়োগ প্রস্তাব আটকে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডব্লিউটিও বলেছে, ‘একচেটিয়া ঐকমত্য না থাকায় আমরা এই বিষয়টিকে আমাদের সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা হিসেবে উত্থাপন করতে পারিনি।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে