অনলাইন ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার রাজধানীতে অবস্থিত বন্দরে একটি টার্মিনাল নির্মাণ করছে ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি। তাঁর এই প্রকল্পে এবার ৫৫ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বেশি বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) শ্রীলঙ্কার ওয়েস্ট কন্টেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে ৫৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন আদানি গোষ্ঠীর কলম্বো বন্দরের পশ্চিম কন্টেইনার টার্মিনালে ৫১ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে।
ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) জানিয়েছে, তারা কলম্বো বন্দর টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ৫৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ হিসেবে দেবে। কলম্বো বন্দর টার্মিনাল প্রকল্পের আংশিক মালিকানা ভারতের আদানি গ্রুপের রয়েছে।
ভারতের দক্ষিণ উপকূলের একটি দ্বীপরাষ্ট্র হলো শ্রীলঙ্কা। দেশটিতে গত বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড নিম্নে চলে যায়। এতে সাত দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দেশটি সব থেকে খারাপ আর্থিক সংকটে পড়ে, ফলে ২০২২ সালে দেশটির অর্থনীতি ৭ দশমিক ৮ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল।
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির আদানি গোষ্ঠীর কলম্বো বন্দরের পশ্চিম কন্টেইনার টার্মিনালে ৫১ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে। এই বন্দরে চায়না মার্চেন্টস পোর্ট হোল্ডিংস কোম্পানি লিমিটেডও একটি টার্মিনাল পরিচালনা করে। আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোন লিমিটেড হলো ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি বন্দর অপারেটর যার ১২টি বন্দর এবং টার্মিনালের নেটওয়ার্ক রয়েছে।
ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি)-এর সিইও স্কট নাথান একটি বিবৃতিতে বলেছেন ওয়েস্ট কন্টেইনার টার্মিনাল এর জন্য ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স ডিএফসি যে অর্থ বিনিয়োগ করবে তা কলম্বো বন্দরের শিপিং ক্ষমতাকে প্রসারিত করবে। তবে এটি দেশটির সার্বভৌম ঋণে যোগ হবে না। একই সঙ্গে এই পদক্ষেপ সমগ্র অঞ্চলজুড়ে আমাদের মিত্রদের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে।
ভারত গত বছর শ্রীলঙ্কায় প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার সোয়াপ ও ক্রেডিট লাইন প্রসারিত করেছে। একই সঙ্গে সংকটের সবচেয়ে খারাপ সময়ে জ্বালানি, ওষুধ এবং সার আমদানিতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করেছে। সাম্প্রতিক সময় দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিকে সাহায্য করতে একাধিক বড় পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। যার ভালো প্রভাব পড়েছে শ্রীলঙ্কার আর্থিক পরিস্থিতিতে।
শ্রীলঙ্কার রাজধানীতে অবস্থিত বন্দরে একটি টার্মিনাল নির্মাণ করছে ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি। তাঁর এই প্রকল্পে এবার ৫৫ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বেশি বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) শ্রীলঙ্কার ওয়েস্ট কন্টেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে ৫৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন আদানি গোষ্ঠীর কলম্বো বন্দরের পশ্চিম কন্টেইনার টার্মিনালে ৫১ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে।
ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) জানিয়েছে, তারা কলম্বো বন্দর টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ৫৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ হিসেবে দেবে। কলম্বো বন্দর টার্মিনাল প্রকল্পের আংশিক মালিকানা ভারতের আদানি গ্রুপের রয়েছে।
ভারতের দক্ষিণ উপকূলের একটি দ্বীপরাষ্ট্র হলো শ্রীলঙ্কা। দেশটিতে গত বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড নিম্নে চলে যায়। এতে সাত দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দেশটি সব থেকে খারাপ আর্থিক সংকটে পড়ে, ফলে ২০২২ সালে দেশটির অর্থনীতি ৭ দশমিক ৮ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল।
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির আদানি গোষ্ঠীর কলম্বো বন্দরের পশ্চিম কন্টেইনার টার্মিনালে ৫১ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে। এই বন্দরে চায়না মার্চেন্টস পোর্ট হোল্ডিংস কোম্পানি লিমিটেডও একটি টার্মিনাল পরিচালনা করে। আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোন লিমিটেড হলো ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি বন্দর অপারেটর যার ১২টি বন্দর এবং টার্মিনালের নেটওয়ার্ক রয়েছে।
ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি)-এর সিইও স্কট নাথান একটি বিবৃতিতে বলেছেন ওয়েস্ট কন্টেইনার টার্মিনাল এর জন্য ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স ডিএফসি যে অর্থ বিনিয়োগ করবে তা কলম্বো বন্দরের শিপিং ক্ষমতাকে প্রসারিত করবে। তবে এটি দেশটির সার্বভৌম ঋণে যোগ হবে না। একই সঙ্গে এই পদক্ষেপ সমগ্র অঞ্চলজুড়ে আমাদের মিত্রদের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে।
ভারত গত বছর শ্রীলঙ্কায় প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার সোয়াপ ও ক্রেডিট লাইন প্রসারিত করেছে। একই সঙ্গে সংকটের সবচেয়ে খারাপ সময়ে জ্বালানি, ওষুধ এবং সার আমদানিতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করেছে। সাম্প্রতিক সময় দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিকে সাহায্য করতে একাধিক বড় পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। যার ভালো প্রভাব পড়েছে শ্রীলঙ্কার আর্থিক পরিস্থিতিতে।
বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
১১ মিনিট আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ ঘণ্টা আগেঅনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগে