অনলাইন ডেস্ক
দেশে ও দেশের বাইরে ডলার বিক্রি করে নিজস্ব মুদ্রা ইউয়ান কিনছে নিজস্ব মুদ্রা ইউয়ান কিনছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। বিশ্ব অর্থনীতিতে ইউয়ানের অবস্থান শক্তিশালী করতেই এই কাজ করছে চীন বিশেষ এই উদ্যােগ নিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
এশিয়ার বাজারগুলোতে গতকল মঙ্গলবার সকাল থেকে চীনা ব্যাংকগুলোতে ডলার বিক্রির হিড়িক দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট তিন ব্যক্তি রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওই তিনজন জানিয়েছেন, মূলত নিজের মুদ্রা ইউয়ানকে শক্তিশালী করতেই এই কাজ করছে চীনা কর্তৃপক্ষ। সাধারণত চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনের বাজারে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হয়ে ডলার কেনা-বেচা করে থাকে। তবে কখনো কখনো তারা নিজ প্রয়োজনেও ডলার কেনা-বেচা করে।
চীনের শীর্ষ নেতারা গতকাল সোমবার দেশের অর্থনীতিকে আরও সহায়তা দেওয়া এবং কোভিড-১৯ এর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরপরই চীন নতুন করে ডলার বিক্রি করে ইউয়ান কেনার প্রতি মনোযোগ দিল। সে সময় তারা জানিয়েছিলেন—তাঁরা ইউয়ানের বিনিময় হার স্থিতিশীল, ভারসাম্যপূর্ণ এবং যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে ও মূলধন বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় নিতে চান। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, চীনের নেতৃত্বের এমন চিন্তার কারণেই ডলার ছেড়ে দিয়ে ইউয়ান কিনছে বেইজিং।
বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এইচএসবিসি ব্যাংকের এক বিশ্লেষক বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে এই প্রথম চীনা পলিটব্যুরো তাদের বৈদেশিক রিজার্ভ স্থিতিশীল করার কথা উল্লেখ করল তাদের বিবৃতিতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মানে হলো—ইউয়ান অবমূল্যায়নের ফলে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছিল তা কমিয়ে আনা এখন থেকে নীতিগত অগ্রাধিকারে পরিণত হতে পারে। এটি পিপলস ব্যাংক অব চায়নার বৈদেশিক মুদ্রানীতি আরও কঠোর করার সাম্প্রতিক অবস্থানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।’
চীনের নতুন এই উদ্যোগের ফলে চীনা মুদ্রা ডলারের বিপরীতে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে এক ১ ডলারের বিপরীতে পরিশোধ করতে হবে ৭ দশমিক ১৫৪১ ইউয়ান এবং দেশের বাইরে ১ ডলারের বিপরীতে পরিশোধ করতে হবে ৭ দশমিক ১৫৪২ ইউয়ান।
দেশে ও দেশের বাইরে ডলার বিক্রি করে নিজস্ব মুদ্রা ইউয়ান কিনছে নিজস্ব মুদ্রা ইউয়ান কিনছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। বিশ্ব অর্থনীতিতে ইউয়ানের অবস্থান শক্তিশালী করতেই এই কাজ করছে চীন বিশেষ এই উদ্যােগ নিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
এশিয়ার বাজারগুলোতে গতকল মঙ্গলবার সকাল থেকে চীনা ব্যাংকগুলোতে ডলার বিক্রির হিড়িক দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট তিন ব্যক্তি রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওই তিনজন জানিয়েছেন, মূলত নিজের মুদ্রা ইউয়ানকে শক্তিশালী করতেই এই কাজ করছে চীনা কর্তৃপক্ষ। সাধারণত চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনের বাজারে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হয়ে ডলার কেনা-বেচা করে থাকে। তবে কখনো কখনো তারা নিজ প্রয়োজনেও ডলার কেনা-বেচা করে।
চীনের শীর্ষ নেতারা গতকাল সোমবার দেশের অর্থনীতিকে আরও সহায়তা দেওয়া এবং কোভিড-১৯ এর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরপরই চীন নতুন করে ডলার বিক্রি করে ইউয়ান কেনার প্রতি মনোযোগ দিল। সে সময় তারা জানিয়েছিলেন—তাঁরা ইউয়ানের বিনিময় হার স্থিতিশীল, ভারসাম্যপূর্ণ এবং যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে ও মূলধন বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় নিতে চান। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, চীনের নেতৃত্বের এমন চিন্তার কারণেই ডলার ছেড়ে দিয়ে ইউয়ান কিনছে বেইজিং।
বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এইচএসবিসি ব্যাংকের এক বিশ্লেষক বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে এই প্রথম চীনা পলিটব্যুরো তাদের বৈদেশিক রিজার্ভ স্থিতিশীল করার কথা উল্লেখ করল তাদের বিবৃতিতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মানে হলো—ইউয়ান অবমূল্যায়নের ফলে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছিল তা কমিয়ে আনা এখন থেকে নীতিগত অগ্রাধিকারে পরিণত হতে পারে। এটি পিপলস ব্যাংক অব চায়নার বৈদেশিক মুদ্রানীতি আরও কঠোর করার সাম্প্রতিক অবস্থানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।’
চীনের নতুন এই উদ্যোগের ফলে চীনা মুদ্রা ডলারের বিপরীতে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে এক ১ ডলারের বিপরীতে পরিশোধ করতে হবে ৭ দশমিক ১৫৪১ ইউয়ান এবং দেশের বাইরে ১ ডলারের বিপরীতে পরিশোধ করতে হবে ৭ দশমিক ১৫৪২ ইউয়ান।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে