নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্তকে বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী বলে মনে করছে আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। একই সঙ্গে নতুন ও পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি সমান রাখাকে অযৌক্তিক বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি কমিয়ে সেকেন্ডারি বাজার সম্প্রসারণে নীতি সহায়তার দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ঘোষিত জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫-সম্পর্কিত রিহ্যাবের সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনের সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রথম সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য লায়ন এম এ আউয়াল, সহসভাপতি মোহাম্মদ আকতার বিশ্বাস, সহসভাপতি (অর্থ) আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি হাজি দেলোয়ার হোসেন এবং রিহ্যাবের পরিচালক এবং প্রেস ও মিডিয়া স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান লাবিব বিল্লাহ।
কালোটাকা বৈধ করার সুযোগ রাখায় আবাসন খাতে বিনিয়োগ আসবে, সরকারের রাজস্ব বাড়বে বলে মনে করে রিহ্যাব। সংগঠনের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘২০২০-২১ অর্থবছরে বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ থাকায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অর্থনীতির মূল ধারায় এসেছে। ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব পেয়েছে সরকার। প্রস্তাবিত বাজেটে সুযোগটি রাখায় আমরা প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী, পরিকল্পনামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানাই। বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।’
এদিকে দেশে নতুন ও পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি একই। এটাকে অযৌক্তিক দাবি করে রিহ্যাব সভাপতি বলেন, যেসব নাগরিকের সামর্থ্য কম, তাঁরা ঝোঁকেন পুরোনো ফ্ল্যাটের দিকে। কিন্তু নিবন্ধন ব্যয় নতুন ফ্ল্যাটের সমান। ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে ফ্ল্যাট নিতে পারেন না। ফলে পুরোনো ফ্ল্যাট বিক্রির সেকেন্ডারি বাজার গতিশীল নয়।
ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, যদি ৫ বছরের পুরোনো ফ্ল্যাট ৪ শতাংশ হারে রেজিস্ট্রেশন ব্যয়সংক্রান্ত নিয়ম চালু করা হয়, তাহলে একদিকে যেমন স্বল্পবিত্তবানেরা ফ্ল্যাট কিনতে পারবেন, তেমনি অনেক নাগরিকের কর্মসংস্থান হবে। সেকেন্ডারি বাজার গতিশীল হলে অর্থনীতিও গতিশীল হবে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্তকে বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী বলে মনে করছে আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। একই সঙ্গে নতুন ও পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি সমান রাখাকে অযৌক্তিক বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি কমিয়ে সেকেন্ডারি বাজার সম্প্রসারণে নীতি সহায়তার দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ঘোষিত জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫-সম্পর্কিত রিহ্যাবের সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনের সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রথম সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য লায়ন এম এ আউয়াল, সহসভাপতি মোহাম্মদ আকতার বিশ্বাস, সহসভাপতি (অর্থ) আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি হাজি দেলোয়ার হোসেন এবং রিহ্যাবের পরিচালক এবং প্রেস ও মিডিয়া স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান লাবিব বিল্লাহ।
কালোটাকা বৈধ করার সুযোগ রাখায় আবাসন খাতে বিনিয়োগ আসবে, সরকারের রাজস্ব বাড়বে বলে মনে করে রিহ্যাব। সংগঠনের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘২০২০-২১ অর্থবছরে বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ থাকায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অর্থনীতির মূল ধারায় এসেছে। ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব পেয়েছে সরকার। প্রস্তাবিত বাজেটে সুযোগটি রাখায় আমরা প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী, পরিকল্পনামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানাই। বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।’
এদিকে দেশে নতুন ও পুরোনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ফি একই। এটাকে অযৌক্তিক দাবি করে রিহ্যাব সভাপতি বলেন, যেসব নাগরিকের সামর্থ্য কম, তাঁরা ঝোঁকেন পুরোনো ফ্ল্যাটের দিকে। কিন্তু নিবন্ধন ব্যয় নতুন ফ্ল্যাটের সমান। ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে ফ্ল্যাট নিতে পারেন না। ফলে পুরোনো ফ্ল্যাট বিক্রির সেকেন্ডারি বাজার গতিশীল নয়।
ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, যদি ৫ বছরের পুরোনো ফ্ল্যাট ৪ শতাংশ হারে রেজিস্ট্রেশন ব্যয়সংক্রান্ত নিয়ম চালু করা হয়, তাহলে একদিকে যেমন স্বল্পবিত্তবানেরা ফ্ল্যাট কিনতে পারবেন, তেমনি অনেক নাগরিকের কর্মসংস্থান হবে। সেকেন্ডারি বাজার গতিশীল হলে অর্থনীতিও গতিশীল হবে।’
শতাধিক পণ্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তকে ‘অপরিণামদর্শী’ হিসেবে বর্ণনা করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান।
৫ মিনিট আগেসাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১৮ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগে