যশোর প্রতিনিধি
রোববার যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে শুল্কায়নসহ ২২ টাকা কেজি দরে ভারত থেকে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। সেই পেঁয়াজ আজ সোমবার যশোরের খুচরা বাজারে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বেনাপোল বন্দর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরত্বে যশোর শহরের বড় বাজার। প্রতি কেজিতে পরিবহন ও আড়তদারি খরচ ১০ টাকা ধরলেও ৩২ থেকে ৩৫ টাকার বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি হওয়ার কথা না। সেখানে দ্বিগুণ দামে কেন ভোক্তাকে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে—এই প্রশ্নের সদুত্তর মেলেনি ব্যবসায়ীদের কাছে।
বেনাপোল কাস্টমস হাউস সূত্রে জানা গেছে, যশোরের অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া এলাকার আমদানিকারক পিন্টু দত্ত গতকাল বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করেন। যার ঘোষিত আমদানিমূল্য ছিল প্রতি কেজি ১৮ টাকা। কেজিতে শুল্ক নেওয়া হয়েছে চার টাকা। অর্থাৎ ২২ টাকা কেজি দরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে যশোর শহরের বড় বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে খুচরা কেনাবেচা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আজ তা ৬০ থেকে ৭০ টাকায় কেনাবেচা হচ্ছে। অর্থাৎ কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা দাম বেড়ে গেছে।
কী কারণে পেঁয়াজের দাম বাড়ল জানতে চাইলে সাহা ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী বিধান সাহা বলেন, ‘আজ দেশি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৭৪ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে আড়তেই পাইকারি কেনাবেচা হয়েছে। যদিও সপ্তাহখানেক আগে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কম। কী কারণে হঠাৎ দাম বাড়ল তা আমাদের জানা নেই।’
বেনাপোল স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪৪১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। আমদানিকারকেরা বলছেন, তাঁরা সীমিত লাভে বাজারে পেঁয়াজ ছাড়লেও হাতবদলে খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, আমদানিকারকদের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে বিক্রয় দাম নির্ধারণ করা হলে বাজার অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
বড় বাজারের তাপস এন্টারপ্রাইজের আশিষ বিশ্বাস বলেন, ‘ডলার সংকটসহ বিভিন্ন কারণে এলসি কম হওয়ায় কমেছে পেঁয়াজের আমদানি। এই সুযোগে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। তাঁরা বিভিন্ন মোকাম থেকে যখন যে দামে পেঁয়াজ কেনেন ২ থেকে ৪ টাকা লাভে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন । দেশি ৮০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৬৫ টাকায়।
বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আব্দুল জলিল জানান, গত রোববার থেকে আজ পর্যন্ত অর্থাৎ এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪৭১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। পেঁয়াজ আমদানি চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
আব্দুল জলিল জানান, পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য। আমদানির পর যাতে বন্দরে পেঁয়াজ পড়ে না থাকে, সে জন্য বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষের তৎপরতা রয়েছে। আমদানিকারকেরা যাতে দ্রুত পেঁয়াজ বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেন, তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে যশোরের কৃষি বিপণন কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। কিন্তু আজ মিটিংয়ের কারণে আমরা বাজারে বের হতে পারিনি। আগামীকাল আমদানি মূল্যের সঙ্গে খুচরা বাজারের দাম মিলিয়ে দেখা হবে।’
রোববার যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে শুল্কায়নসহ ২২ টাকা কেজি দরে ভারত থেকে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। সেই পেঁয়াজ আজ সোমবার যশোরের খুচরা বাজারে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বেনাপোল বন্দর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরত্বে যশোর শহরের বড় বাজার। প্রতি কেজিতে পরিবহন ও আড়তদারি খরচ ১০ টাকা ধরলেও ৩২ থেকে ৩৫ টাকার বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি হওয়ার কথা না। সেখানে দ্বিগুণ দামে কেন ভোক্তাকে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে—এই প্রশ্নের সদুত্তর মেলেনি ব্যবসায়ীদের কাছে।
বেনাপোল কাস্টমস হাউস সূত্রে জানা গেছে, যশোরের অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া এলাকার আমদানিকারক পিন্টু দত্ত গতকাল বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করেন। যার ঘোষিত আমদানিমূল্য ছিল প্রতি কেজি ১৮ টাকা। কেজিতে শুল্ক নেওয়া হয়েছে চার টাকা। অর্থাৎ ২২ টাকা কেজি দরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে যশোর শহরের বড় বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে খুচরা কেনাবেচা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আজ তা ৬০ থেকে ৭০ টাকায় কেনাবেচা হচ্ছে। অর্থাৎ কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা দাম বেড়ে গেছে।
কী কারণে পেঁয়াজের দাম বাড়ল জানতে চাইলে সাহা ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী বিধান সাহা বলেন, ‘আজ দেশি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৭৪ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে আড়তেই পাইকারি কেনাবেচা হয়েছে। যদিও সপ্তাহখানেক আগে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কম। কী কারণে হঠাৎ দাম বাড়ল তা আমাদের জানা নেই।’
বেনাপোল স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪৪১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। আমদানিকারকেরা বলছেন, তাঁরা সীমিত লাভে বাজারে পেঁয়াজ ছাড়লেও হাতবদলে খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, আমদানিকারকদের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে বিক্রয় দাম নির্ধারণ করা হলে বাজার অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
বড় বাজারের তাপস এন্টারপ্রাইজের আশিষ বিশ্বাস বলেন, ‘ডলার সংকটসহ বিভিন্ন কারণে এলসি কম হওয়ায় কমেছে পেঁয়াজের আমদানি। এই সুযোগে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। তাঁরা বিভিন্ন মোকাম থেকে যখন যে দামে পেঁয়াজ কেনেন ২ থেকে ৪ টাকা লাভে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন । দেশি ৮০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৬৫ টাকায়।
বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আব্দুল জলিল জানান, গত রোববার থেকে আজ পর্যন্ত অর্থাৎ এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪৭১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। পেঁয়াজ আমদানি চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
আব্দুল জলিল জানান, পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য। আমদানির পর যাতে বন্দরে পেঁয়াজ পড়ে না থাকে, সে জন্য বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষের তৎপরতা রয়েছে। আমদানিকারকেরা যাতে দ্রুত পেঁয়াজ বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেন, তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে যশোরের কৃষি বিপণন কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। কিন্তু আজ মিটিংয়ের কারণে আমরা বাজারে বের হতে পারিনি। আগামীকাল আমদানি মূল্যের সঙ্গে খুচরা বাজারের দাম মিলিয়ে দেখা হবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে