মো. শামসুজ্জোহা
আজকের পত্রিকা: এমএফএস সেবায় কী নতুনত্ব এনেছে উপায়?
মো. শামসুজ্জোহা: উপায় ব্যবহার করে গ্রাহক দেশের সর্বনিম্ন চার্জে ক্যাশআউট করতে পারেন, এজেন্ট থেকে হাজারে ১৪ এবং এটিএম থেকে ৮ টাকা। আবার সৃষ্টিশীল নতুন নতুন সেবার ক্ষেত্রে উপায় দেশের সর্বপ্রথম এবং একমাত্র প্রি-পেইড কার্ড নিয়ে এসেছে, যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা দেশের অভ্যন্তরে এবং বাইরে পেমেন্ট করার সুযোগ পাচ্ছেন। একই সঙ্গে যেকোনো মোবাইল ফোনের গ্রাহক *২৬৮# ডায়াল করেই উপায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। উপায় সব সময় গ্রাহকের সুবিধা-অসুবিধা বিবেচনায় নিয়েই কাজ করছে। আগামীতেও নতুন নতুন সেবা আনতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: অনেকে বলে থাকেন, এমএফএস সেবার লেনদেন খরচ তুলনামূলক বেশি। আসলেই কি তাই?
মো. শামসুজ্জোহা: এমএফএস লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের দেওয়া চার্জের অধিকাংশই চ্যানেল পার্টনারদেরকে প্রদেয় কমিশন হিসাবে খরচ হয়ে যায়। এ শিল্পে মোট রাজস্বের (ভ্যাট বাদে) ৭০-৯০ শতাংশ এজেন্ট ও ডিস্ট্রিবিউটরদের কমিশন বাবদ ব্যয় হয়। বাকি অংশ দিয়ে প্রতিষ্ঠানের পরিচালন খরচ, মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগসহ সব ব্যয় মেটানোর পর আয়ের খুব সামান্য অংশই অবশিষ্ট থাকে। ফলে উল্লেখযোগ্য মার্কেট শেয়ার না থাকলে এমএফএস শিল্পে লাভজনক হওয়া কঠিন। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে সার্ভিস চার্জ আরও কমানো প্রায় অসম্ভব, বিশেষ করে উপায়ের জন্য। কারণ উপায় ইতিমধ্যেই বাজারের সর্বনিম্ন হারে সার্ভিস চার্জ নিয়ে থাকে।
আজকের পত্রিকা: এমএফএস ব্যবসা প্রসারে প্রধান অন্তরায় কী কী? এমএফএস ব্যবসা প্রসারে কী করা উচিত বলে মনে করেন?
মো. শামসুজ্জোহা: এমএফএস ব্যবসার জন্য প্রধান তিনটি জিনিসের উপস্থিতি খুব দরকার। মোবাইল ফোন বিশেষ করে স্মার্টফোন, ইন্টারনেট সংযোগ এবং আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জানা-বোঝা। বর্তমানে স্মার্টফোনের উচ্চমূল্য, ইন্টারনেটের দাম ও অপ্রতুলতা এবং সর্বস্তরের জনগণের আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জানা-বোঝার ঘাটতি—এই এমএফএস ব্যবসা প্রসারে প্রধান অন্তরায়। এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় উচ্চ ব্যয় এবং খুবই নিম্নহারের লভ্যাংশ এ শিল্পের আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। এমএফএস ব্যবসা প্রসারে সবার আগে কম দামে স্মার্টফোন এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
আজকের পত্রিকা: এমএফএস ব্যবহার করে হুন্ডি, মাদক বা চোরাচালানের টাকা লেনদেন করা হচ্ছে। এতে কি ঝুঁকি বাড়ছে?
মো. শামসুজ্জোহা: যদি আমরা বিশেষভাবে লক্ষ্য করি তাহলে দেখব, এমএফএস কাজ হচ্ছে টাকাকে ডিজিটালি রূপান্তর করা। কিন্তু এর মূল্যমান বা উপযোগিতায় কোনো পরিবর্তন এমএফএস করতে পারে না। ফলে ফিজিক্যাল মানি দিয়ে যেসব উপযোগিতা গ্রহণ করা সম্ভব হতো, ডিজিটাল মানি অর্থাৎ এমএফএস দিয়েও তাই করা সম্ভব, কখনই তার বেশি নয়; বরং কিছুটা কম। ফলে টাকা ব্যবহার করে যেসব অপরাধ করা যায়, ডিজিটাল মানি ব্যবহার করে তার চেয়ে বেশি করা সম্ভব নয়। বরং দৈনিক এবং মাসিক লেনদেনে সীমা থাকার কারণে এখানে নগদ অর্থের থেকে ডিজিটালি এ-সংক্রান্ত অপরাধ করার সুযোগ কম। প্রতিটি লেনদেনের যথাযথ তথ্য সংরক্ষণ ও তদারকির কারণে অপরাধীকে চিহ্নিত করাও অনেক সহজ, যেখানে নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে তা এতটা সহজ নয়।
আজকের পত্রিকা: প্রতিবছরই রমজান এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আপনাদের পক্ষ থেকে কেনাকাটায় বেশ ছাড় দেওয়া হয়। এবারের
প্রস্তুতি কেমন?
মো. শামসুজ্জোহা: ঈদে কেনাকাটায় ছাড়ের ক্ষেত্রে উপায় এবার একধাপ এগিয়ে রয়েছে। কারণ চলতি রমজান এবং ঈদে উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডে থাকছে বিশাল ডিসকাউন্ট অফার। পুরো রমজানে প্রায় ২০০০ মার্চেন্টে উপায় কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। এ ছাড়া রমজানে ২০টির বেশি রেস্ট্রুরেন্টে থাকছে উপায় কার্ডে একটি কিনলে একটি ছাড়ের অফার। এখানে একটা কথা জানিয়ে রাখতে চাই, এর মাধ্যমে উপায় একমাত্র এমএফএস, যা তার গ্রহকদের একটি কিনলে একটি ছাড়ের সুবিধা দিচ্ছে। দেশব্যাপী প্রায় ২০০০ মার্চেন্টে এই অফার থাকছে। এর মধ্যে রেস্টুরেন্ট, পোশাক, প্রসাধনী, ফার্নিচার, বিউটি কেয়ার, জুয়েলারি, জুতা, হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কেন অন্য এমএফএস ছেড়ে মানুষ আপনাদের গ্রাহক হবেন?
মো. শামসুজ্জোহা: উপায়ের উদ্ভাবনী সেবা এবং কম খরচে নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা পেতেই অন্য এমএফএস ছেড়ে মানুষ উপায়ের গ্রাহক হবেন। সর্বনিম্ন ক্যাশ-আউট চার্জ (হাজারে ১৪ টাকা), সব ক্ষেত্রে ফ্রি সেন্ড মানি, ফ্রি বিল পেমেন্ট, সবচেয়ে কম খরচে রেমিট্যান্সের টাকা ক্যাশ-আউট (এটিএম থেকে ফ্রি এবং এজেন্টে হাজারে ১০ টাকা)। আর কোনো ব্যাংক ব্রাঞ্চ ভিজিট না করে প্রিপেইড কার্ড নিয়ে দেশব্যাপী মার্চেন্টে ডিসকাউন্ট পাওয়ার সুযোগ শুধু উপায়েই আছে।
মো. শামসুজ্জোহা, হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, উপায়
আজকের পত্রিকা: এমএফএস সেবায় কী নতুনত্ব এনেছে উপায়?
মো. শামসুজ্জোহা: উপায় ব্যবহার করে গ্রাহক দেশের সর্বনিম্ন চার্জে ক্যাশআউট করতে পারেন, এজেন্ট থেকে হাজারে ১৪ এবং এটিএম থেকে ৮ টাকা। আবার সৃষ্টিশীল নতুন নতুন সেবার ক্ষেত্রে উপায় দেশের সর্বপ্রথম এবং একমাত্র প্রি-পেইড কার্ড নিয়ে এসেছে, যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা দেশের অভ্যন্তরে এবং বাইরে পেমেন্ট করার সুযোগ পাচ্ছেন। একই সঙ্গে যেকোনো মোবাইল ফোনের গ্রাহক *২৬৮# ডায়াল করেই উপায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। উপায় সব সময় গ্রাহকের সুবিধা-অসুবিধা বিবেচনায় নিয়েই কাজ করছে। আগামীতেও নতুন নতুন সেবা আনতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: অনেকে বলে থাকেন, এমএফএস সেবার লেনদেন খরচ তুলনামূলক বেশি। আসলেই কি তাই?
মো. শামসুজ্জোহা: এমএফএস লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের দেওয়া চার্জের অধিকাংশই চ্যানেল পার্টনারদেরকে প্রদেয় কমিশন হিসাবে খরচ হয়ে যায়। এ শিল্পে মোট রাজস্বের (ভ্যাট বাদে) ৭০-৯০ শতাংশ এজেন্ট ও ডিস্ট্রিবিউটরদের কমিশন বাবদ ব্যয় হয়। বাকি অংশ দিয়ে প্রতিষ্ঠানের পরিচালন খরচ, মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগসহ সব ব্যয় মেটানোর পর আয়ের খুব সামান্য অংশই অবশিষ্ট থাকে। ফলে উল্লেখযোগ্য মার্কেট শেয়ার না থাকলে এমএফএস শিল্পে লাভজনক হওয়া কঠিন। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে সার্ভিস চার্জ আরও কমানো প্রায় অসম্ভব, বিশেষ করে উপায়ের জন্য। কারণ উপায় ইতিমধ্যেই বাজারের সর্বনিম্ন হারে সার্ভিস চার্জ নিয়ে থাকে।
আজকের পত্রিকা: এমএফএস ব্যবসা প্রসারে প্রধান অন্তরায় কী কী? এমএফএস ব্যবসা প্রসারে কী করা উচিত বলে মনে করেন?
মো. শামসুজ্জোহা: এমএফএস ব্যবসার জন্য প্রধান তিনটি জিনিসের উপস্থিতি খুব দরকার। মোবাইল ফোন বিশেষ করে স্মার্টফোন, ইন্টারনেট সংযোগ এবং আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জানা-বোঝা। বর্তমানে স্মার্টফোনের উচ্চমূল্য, ইন্টারনেটের দাম ও অপ্রতুলতা এবং সর্বস্তরের জনগণের আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জানা-বোঝার ঘাটতি—এই এমএফএস ব্যবসা প্রসারে প্রধান অন্তরায়। এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় উচ্চ ব্যয় এবং খুবই নিম্নহারের লভ্যাংশ এ শিল্পের আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। এমএফএস ব্যবসা প্রসারে সবার আগে কম দামে স্মার্টফোন এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
আজকের পত্রিকা: এমএফএস ব্যবহার করে হুন্ডি, মাদক বা চোরাচালানের টাকা লেনদেন করা হচ্ছে। এতে কি ঝুঁকি বাড়ছে?
মো. শামসুজ্জোহা: যদি আমরা বিশেষভাবে লক্ষ্য করি তাহলে দেখব, এমএফএস কাজ হচ্ছে টাকাকে ডিজিটালি রূপান্তর করা। কিন্তু এর মূল্যমান বা উপযোগিতায় কোনো পরিবর্তন এমএফএস করতে পারে না। ফলে ফিজিক্যাল মানি দিয়ে যেসব উপযোগিতা গ্রহণ করা সম্ভব হতো, ডিজিটাল মানি অর্থাৎ এমএফএস দিয়েও তাই করা সম্ভব, কখনই তার বেশি নয়; বরং কিছুটা কম। ফলে টাকা ব্যবহার করে যেসব অপরাধ করা যায়, ডিজিটাল মানি ব্যবহার করে তার চেয়ে বেশি করা সম্ভব নয়। বরং দৈনিক এবং মাসিক লেনদেনে সীমা থাকার কারণে এখানে নগদ অর্থের থেকে ডিজিটালি এ-সংক্রান্ত অপরাধ করার সুযোগ কম। প্রতিটি লেনদেনের যথাযথ তথ্য সংরক্ষণ ও তদারকির কারণে অপরাধীকে চিহ্নিত করাও অনেক সহজ, যেখানে নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে তা এতটা সহজ নয়।
আজকের পত্রিকা: প্রতিবছরই রমজান এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আপনাদের পক্ষ থেকে কেনাকাটায় বেশ ছাড় দেওয়া হয়। এবারের
প্রস্তুতি কেমন?
মো. শামসুজ্জোহা: ঈদে কেনাকাটায় ছাড়ের ক্ষেত্রে উপায় এবার একধাপ এগিয়ে রয়েছে। কারণ চলতি রমজান এবং ঈদে উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডে থাকছে বিশাল ডিসকাউন্ট অফার। পুরো রমজানে প্রায় ২০০০ মার্চেন্টে উপায় কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। এ ছাড়া রমজানে ২০টির বেশি রেস্ট্রুরেন্টে থাকছে উপায় কার্ডে একটি কিনলে একটি ছাড়ের অফার। এখানে একটা কথা জানিয়ে রাখতে চাই, এর মাধ্যমে উপায় একমাত্র এমএফএস, যা তার গ্রহকদের একটি কিনলে একটি ছাড়ের সুবিধা দিচ্ছে। দেশব্যাপী প্রায় ২০০০ মার্চেন্টে এই অফার থাকছে। এর মধ্যে রেস্টুরেন্ট, পোশাক, প্রসাধনী, ফার্নিচার, বিউটি কেয়ার, জুয়েলারি, জুতা, হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কেন অন্য এমএফএস ছেড়ে মানুষ আপনাদের গ্রাহক হবেন?
মো. শামসুজ্জোহা: উপায়ের উদ্ভাবনী সেবা এবং কম খরচে নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা পেতেই অন্য এমএফএস ছেড়ে মানুষ উপায়ের গ্রাহক হবেন। সর্বনিম্ন ক্যাশ-আউট চার্জ (হাজারে ১৪ টাকা), সব ক্ষেত্রে ফ্রি সেন্ড মানি, ফ্রি বিল পেমেন্ট, সবচেয়ে কম খরচে রেমিট্যান্সের টাকা ক্যাশ-আউট (এটিএম থেকে ফ্রি এবং এজেন্টে হাজারে ১০ টাকা)। আর কোনো ব্যাংক ব্রাঞ্চ ভিজিট না করে প্রিপেইড কার্ড নিয়ে দেশব্যাপী মার্চেন্টে ডিসকাউন্ট পাওয়ার সুযোগ শুধু উপায়েই আছে।
মো. শামসুজ্জোহা, হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, উপায়
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৫ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৫ ঘণ্টা আগে