নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে জাল নোটে প্রতারণার শিকার হচ্ছে অসংখ্য সাধারণ মানুষ। একটি চক্র জাল নোট লেনদেনের (তৈরি, বহন ও বিপণন) মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিচ্ছে। কিন্তু স্বাধীনতার ৫১ বছরেও জাল নোটে প্রতারণা প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট কোনো আইন হয়নি। এবার জাল নোট দিয়ে প্রতারণা রোধে সুনির্দিষ্ট আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এরই মধ্যে আইনের খসড়াও প্রস্তাব করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, কেউ জাল নোট তৈরি, বহন ও বিপণন করলে তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। পাশাপাশি গুনতে হবে কোটি টাকা জরিমানা। বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তাঁরা জানায়, খসড়া আইন অনুযায়ী জাল নোট ব্যবহার, ক্রয়-বিক্রি, মজুত বা আসল বলে লেনদেন করলেই সে আইনের আওতায় অপরাধী বলে গণ্য হবে। আর জ্ঞাত অবস্থায় মুদ্রা জাল করার প্রক্রিয়ার যেকোনো অংশের সঙ্গে জড়িত থাকলেও সে অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবে। মুদ্রা জাল কাজে ব্যবহার করার জন্য কোনো যন্ত্র, হাতিয়ার, উপাদান বা সামগ্রী প্রস্তুত করা বা প্রক্রিয়ার কোনো অংশ সম্পাদন করা, ক্রয়-বিক্রি বা ব্যবহার, আমদানি-রপ্তানি বা বহন করাও আইনের আওতায় পড়বে। মুদ্রা জাল করার তথ্য আদান-প্রদানও আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্টের পরিচালক জুলকার নাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রেখে জাল নোট প্রতিরোধে আইন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইনের নাম হবে ‘‘জাল নোট প্রতিরোধ আইন, ২০২২’’। আইনের খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ ও আইন মন্ত্রণালয় হয়ে সংসদে যাবে। প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে সেটি আইনে পরিণত হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জাল নোট প্রতিরোধ আইন প্রণয়নের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ করছি। খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি পাস হলে আইনে পরিণত হবে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অপর এক কর্মকর্তা জানান, স্বাধীনতার ৫১ বছরেও জাল টাকা প্রতিরোধে দেশে আইন হয়নি। দীর্ঘ সময় বিশেষ ক্ষমতা আইনে জাল নোট প্রতিরোধের কাজ করা হয়েছে। আর আইন না থাকায় জাল নোট নিয়ন্ত্রণ নানাভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে নতুন আইন হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জাল নোট প্রতিরোধে খসড়া আইনে অপরাধীর সাজা হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং জাল নোট অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের দ্বিগুণ কিংবা সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
দেশে জাল নোটে প্রতারণার শিকার হচ্ছে অসংখ্য সাধারণ মানুষ। একটি চক্র জাল নোট লেনদেনের (তৈরি, বহন ও বিপণন) মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিচ্ছে। কিন্তু স্বাধীনতার ৫১ বছরেও জাল নোটে প্রতারণা প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট কোনো আইন হয়নি। এবার জাল নোট দিয়ে প্রতারণা রোধে সুনির্দিষ্ট আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এরই মধ্যে আইনের খসড়াও প্রস্তাব করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, কেউ জাল নোট তৈরি, বহন ও বিপণন করলে তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। পাশাপাশি গুনতে হবে কোটি টাকা জরিমানা। বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তাঁরা জানায়, খসড়া আইন অনুযায়ী জাল নোট ব্যবহার, ক্রয়-বিক্রি, মজুত বা আসল বলে লেনদেন করলেই সে আইনের আওতায় অপরাধী বলে গণ্য হবে। আর জ্ঞাত অবস্থায় মুদ্রা জাল করার প্রক্রিয়ার যেকোনো অংশের সঙ্গে জড়িত থাকলেও সে অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবে। মুদ্রা জাল কাজে ব্যবহার করার জন্য কোনো যন্ত্র, হাতিয়ার, উপাদান বা সামগ্রী প্রস্তুত করা বা প্রক্রিয়ার কোনো অংশ সম্পাদন করা, ক্রয়-বিক্রি বা ব্যবহার, আমদানি-রপ্তানি বা বহন করাও আইনের আওতায় পড়বে। মুদ্রা জাল করার তথ্য আদান-প্রদানও আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্টের পরিচালক জুলকার নাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রেখে জাল নোট প্রতিরোধে আইন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইনের নাম হবে ‘‘জাল নোট প্রতিরোধ আইন, ২০২২’’। আইনের খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ ও আইন মন্ত্রণালয় হয়ে সংসদে যাবে। প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে সেটি আইনে পরিণত হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জাল নোট প্রতিরোধ আইন প্রণয়নের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ করছি। খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি পাস হলে আইনে পরিণত হবে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অপর এক কর্মকর্তা জানান, স্বাধীনতার ৫১ বছরেও জাল টাকা প্রতিরোধে দেশে আইন হয়নি। দীর্ঘ সময় বিশেষ ক্ষমতা আইনে জাল নোট প্রতিরোধের কাজ করা হয়েছে। আর আইন না থাকায় জাল নোট নিয়ন্ত্রণ নানাভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে নতুন আইন হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জাল নোট প্রতিরোধে খসড়া আইনে অপরাধীর সাজা হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং জাল নোট অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের দ্বিগুণ কিংবা সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি।
২৯ মিনিট আগেডেস্কটপ কম্পিউটারে বিশাল মূল্যহ্রাস করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের এএমডি রাইজেন প্রসেসর সমৃদ্ধ এভিয়ান সিরিজের ডেস্কটপে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এর আওতায় এভিয়ান ডব্লিউডিপিসি ৩৪০ জি ১৩ মডেলে
১ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ফুড ও গ্রোসারি ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডায় ‘পিক-আপ উইক’ নামে বিশেষ একটি ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এই ক্যাম্পেইন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের সব তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য বিএফআইইউর লিড ব্যাংক পদ্ধতিতে ‘মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ’ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি আয়োজিত
১ ঘণ্টা আগে