অনলাইন ডেস্ক
বিটকয়েন ও ক্রিপ্টো মালিকদের জন্য ২০২২ সাল ছিল এক মহা বিপর্যয়ের বছর। এই এক বছরের মধ্যেই নিজেদের সম্পদের ৭৫ শতাংশ হারিয়েছেন তারা। জালিয়াতির অভিযোগ, সরকারি মামলা-অনুসন্ধান এবং পারস্পরিক বিবাদ এমন বিপর্যয় ডেকে এনেছে।
সম্প্রতি ফোর্বসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবস্থা মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর লক্ষ্যবস্তু হওয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে।
চলতি বছরে ফোর্বসের বিশ্ব বিলিয়নিয়ার তালিকা অনুযায়ী, গত বছরটিতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টো মালিকেরা সম্মিলিতভাবে ১১০ বিলিয়ন ডলার খুইয়েছেন।
২০২২ সালে ১৯ জন ক্রিপ্টো বিলিয়নিয়ারকে চিহ্নিত করেছিল ফোর্বস। সম্মিলিতভাবে তাদের সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪০ বিলিয়ন ডলার। চলতি বছরের ১০ মার্চ পর্যন্ত একটি হিসেব বলছে, এক বছরের ব্যবধানে সেই বিলিয়নিয়ারদের সম্মিলিত সম্পদ কমে ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। আর ১৯ জনের মধ্যে অন্তত ১০ জনই এখন আর বিলিয়নিয়ার নন।
এসব বিলিয়নিয়ারের মধ্যে সবচেয়ে বড় ক্ষতিটি হয়েছে ক্রিপ্টো মোগল স্যাম ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের। ২০২২ সালে এফটিএক্স এক্সচেঞ্জের এই মালিকের মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। বিপুল এই অর্থ ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডকে শীর্ষ ৫০ ধনি ব্যক্তির মধ্যে ঠাঁই দিয়েছিল। কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তিনি এখন ফতুর। মার্কিন আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে কয়েক ধরনের জালিয়াতি এবং অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে মামলা করেছেন।
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো-প্রাক্তন সহকর্মী ক্যারোলিন এলিসন এবং সহকর্মী ও সাবেক বিলিয়নিয়ার গ্যারি ওয়াং এখন ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বলে জানা গেছে।
আগামী অক্টোবরে ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের বিচার শুরু হবে। ধারণা করা হচ্ছে, বিচারে তাকে সারা জীবনের জন্য জেলে যেতে হবে।
কয়েন মার্কেট ক্যাপ-এর বরাত দিয়ে ফোর্বস জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আগের ১২ মাসে ক্রিপ্টো মুদ্রার মোট বাজারমূল্য ৭০০ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে।
বর্তমানে ক্রিপ্টো মুঘলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থের মালিক চেংপ্যাং ঝাও। তিনি ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ব্যবস্থা ‘বিন্যান্স’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। চেংপ্যাংয়ের মোট অর্থের পরিমাণ বর্তমানে ১০.৫ বিলিয়ন ডলার। অথচ এক বছর আগেও তিনি ৬৫ বিলিয়ান ডলারের মালিক ছিলেন।
এদিকে, গত মাসেই মার্কিন নীতিকে ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে দেশটির পণ্য ও ফিউচার ট্রেডিং কমিশন চেংপ্যাং ঝাও ও তার প্রতিষ্ঠান বিন্যান্স-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আছে মানি লন্ডারিং ও ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগও।
অন্যদের মধ্যে মার্কিন ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ‘কয়েনবেস’-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ব্রায়ান আর্মস্ট্রংয়ের মোট সম্পদের পরিমাণ ৬.৬ বিলিয়ন ডলার থেকে ২.২ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেছে। ক্যামেরন এবং টিলার উইঙ্কলভস নামে ক্রিপ্টো মোগল দুই যমজ ভাইয়েরও সম্পদ কমে ২.৪ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। আগে তাদের সম্মিলিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৮ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া বিলিয়নিয়ার তালিকা থেকে নাম কাটা যাওয়া ক্রিপ্টো মোগলদের মধ্যে ব্যারি সিলবার্ট অন্যতম। ৩.২ বিলিয়ন ডলার থেকে কমতে কমতে আর মাত্র ৪০০ মিলিয়ন ডলার অবশিষ্ট আছে তার।
বিটকয়েন ও ক্রিপ্টো মালিকদের জন্য ২০২২ সাল ছিল এক মহা বিপর্যয়ের বছর। এই এক বছরের মধ্যেই নিজেদের সম্পদের ৭৫ শতাংশ হারিয়েছেন তারা। জালিয়াতির অভিযোগ, সরকারি মামলা-অনুসন্ধান এবং পারস্পরিক বিবাদ এমন বিপর্যয় ডেকে এনেছে।
সম্প্রতি ফোর্বসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবস্থা মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর লক্ষ্যবস্তু হওয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে।
চলতি বছরে ফোর্বসের বিশ্ব বিলিয়নিয়ার তালিকা অনুযায়ী, গত বছরটিতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টো মালিকেরা সম্মিলিতভাবে ১১০ বিলিয়ন ডলার খুইয়েছেন।
২০২২ সালে ১৯ জন ক্রিপ্টো বিলিয়নিয়ারকে চিহ্নিত করেছিল ফোর্বস। সম্মিলিতভাবে তাদের সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪০ বিলিয়ন ডলার। চলতি বছরের ১০ মার্চ পর্যন্ত একটি হিসেব বলছে, এক বছরের ব্যবধানে সেই বিলিয়নিয়ারদের সম্মিলিত সম্পদ কমে ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। আর ১৯ জনের মধ্যে অন্তত ১০ জনই এখন আর বিলিয়নিয়ার নন।
এসব বিলিয়নিয়ারের মধ্যে সবচেয়ে বড় ক্ষতিটি হয়েছে ক্রিপ্টো মোগল স্যাম ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের। ২০২২ সালে এফটিএক্স এক্সচেঞ্জের এই মালিকের মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। বিপুল এই অর্থ ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডকে শীর্ষ ৫০ ধনি ব্যক্তির মধ্যে ঠাঁই দিয়েছিল। কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তিনি এখন ফতুর। মার্কিন আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে কয়েক ধরনের জালিয়াতি এবং অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে মামলা করেছেন।
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো-প্রাক্তন সহকর্মী ক্যারোলিন এলিসন এবং সহকর্মী ও সাবেক বিলিয়নিয়ার গ্যারি ওয়াং এখন ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বলে জানা গেছে।
আগামী অক্টোবরে ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডের বিচার শুরু হবে। ধারণা করা হচ্ছে, বিচারে তাকে সারা জীবনের জন্য জেলে যেতে হবে।
কয়েন মার্কেট ক্যাপ-এর বরাত দিয়ে ফোর্বস জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আগের ১২ মাসে ক্রিপ্টো মুদ্রার মোট বাজারমূল্য ৭০০ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে।
বর্তমানে ক্রিপ্টো মুঘলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থের মালিক চেংপ্যাং ঝাও। তিনি ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ব্যবস্থা ‘বিন্যান্স’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। চেংপ্যাংয়ের মোট অর্থের পরিমাণ বর্তমানে ১০.৫ বিলিয়ন ডলার। অথচ এক বছর আগেও তিনি ৬৫ বিলিয়ান ডলারের মালিক ছিলেন।
এদিকে, গত মাসেই মার্কিন নীতিকে ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে দেশটির পণ্য ও ফিউচার ট্রেডিং কমিশন চেংপ্যাং ঝাও ও তার প্রতিষ্ঠান বিন্যান্স-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আছে মানি লন্ডারিং ও ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগও।
অন্যদের মধ্যে মার্কিন ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ‘কয়েনবেস’-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ব্রায়ান আর্মস্ট্রংয়ের মোট সম্পদের পরিমাণ ৬.৬ বিলিয়ন ডলার থেকে ২.২ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেছে। ক্যামেরন এবং টিলার উইঙ্কলভস নামে ক্রিপ্টো মোগল দুই যমজ ভাইয়েরও সম্পদ কমে ২.৪ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। আগে তাদের সম্মিলিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৮ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া বিলিয়নিয়ার তালিকা থেকে নাম কাটা যাওয়া ক্রিপ্টো মোগলদের মধ্যে ব্যারি সিলবার্ট অন্যতম। ৩.২ বিলিয়ন ডলার থেকে কমতে কমতে আর মাত্র ৪০০ মিলিয়ন ডলার অবশিষ্ট আছে তার।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে