নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে মামলা করা ২৩৬ জন গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে যাচ্ছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। আগামী রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ সব অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে।
আজ শুক্রবার ইভ্যালি এক বিবৃতিতে এ সব তথ্য জানিয়েছে।
ভোক্তাদের অভিযোগ নিষ্পত্তি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২৩৬ জনের অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে। ১৪ লাখ টাকার মতো ফেরত দেওয়া হবে।
ইভ্যালি জানায়, গত এক মাসে ইভ্যালির ব্যবসায়িক মুনাফার অংশ থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করা হবে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ইভ্যালির বিরুদ্ধে সাড়ে ছয় হাজারের বেশি মামলা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব মামলা নিষ্পত্তি করা হবে বলে জানান মোহাম্মদ রাসেল।
ইভ্যালির কাছে গ্রাহক ও মার্চেন্টদের হাজার কোটি টাকা পাওনা আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে মোহাম্মদ রাসেল জানিয়েছেন, গ্রাহকেরা ইভ্যালির কাছে তিন শ কোটি টাকার মতো পাবেন। আর মার্চেন্টদের পাওনা দেড় শ কোটির মতো।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে মামলা করা ২৩৬ জন গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে যাচ্ছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। আগামী রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ সব অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে।
আজ শুক্রবার ইভ্যালি এক বিবৃতিতে এ সব তথ্য জানিয়েছে।
ভোক্তাদের অভিযোগ নিষ্পত্তি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২৩৬ জনের অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে। ১৪ লাখ টাকার মতো ফেরত দেওয়া হবে।
ইভ্যালি জানায়, গত এক মাসে ইভ্যালির ব্যবসায়িক মুনাফার অংশ থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করা হবে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ইভ্যালির বিরুদ্ধে সাড়ে ছয় হাজারের বেশি মামলা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব মামলা নিষ্পত্তি করা হবে বলে জানান মোহাম্মদ রাসেল।
ইভ্যালির কাছে গ্রাহক ও মার্চেন্টদের হাজার কোটি টাকা পাওনা আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে মোহাম্মদ রাসেল জানিয়েছেন, গ্রাহকেরা ইভ্যালির কাছে তিন শ কোটি টাকার মতো পাবেন। আর মার্চেন্টদের পাওনা দেড় শ কোটির মতো।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে