অনলাইন ডেস্ক
আট বছর পর বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। সাগরের ২৪টি ব্লকে অনুসন্ধান চালাতে আগামী ১০ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি।
পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, মূলত দেশের অভ্যন্তরীণ জ্বালানির চাহিদা পূরণে তেল-গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনেন্দ্র নাথ।
সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে সর্বশেষ দরপত্র ডাকা হয়েছিল ২০১৬ সালে। কিন্তু বিদেশি কোম্পানির তেমন সাড়া না মেলায় আগ্রহ বাড়াতে আগের চেয়ে সুবিধা বাড়িয়ে ২০১৯ সালে নতুন উৎপাদন অংশীদারত্ব চুক্তি (পিএসসি) করে সরকার। কিন্তু দরপত্র ডাকা হয়নি। চার বছর পর ২০২৩ সালের জুলাইয়ে নতুন পিএসসি মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন পায়।
নতুন করে দরপত্র আহ্বানের বিষয়ে জনেন্দ্র নাথ সরকার রয়টার্সকে বলেন, ‘২৪টি অফশোর ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে প্রস্তাব জমার শেষ সময় সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ। এরপর সেগুলো মূল্যায়ন করা হবে। আমরা আশা করছি, চলতি বছরের শেষ নাগাদ এসংক্রান্ত চুক্তি করা সম্ভব হবে।’
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বজুড়েই জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়ায় বাড়তি ডলার খরচ করতে হচ্ছে। এজন্য রিজার্ভে টান পড়ায় তেল-গ্যাস আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বেশ ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এই অবস্থায় সরকার গত বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ সুবিধা নিয়েছে।
জনেন্দ্রনাথ সরকার বলেন, ‘এখন ডলারের সংকট বৈশ্বিক সমস্যা। তার পরও সরকার জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এটা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।’
সমুদ্রসীমা নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বিরোধ মিটলেও সাগরের বড় অংশ এখনো অনাবিষ্কৃত। ২০১২ সালে ভারতের সঙ্গে ও ২০১৪ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হয়। এখন গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি ব্লক আছে। এর মধ্যে ২০১০ সালে গভীর সমুদ্রে দুটি ব্লকে কাজ নেয় কনোকোফিলিপস। তারা দ্বিমাত্রিক জরিপ চালালেও পরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর দাবি পূরণ না হওয়ায় কাজ ছেড়ে চলে যায়।
একইভাবে চুক্তির পর কাজ ছেড়ে চলে যায় অস্ট্রেলিয়ার সান্তোস ও দক্ষিণ কোরিয়ার পস্কো দাইয়ু। এখন একমাত্র কোম্পানি হিসেবে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওয়েল অ্যান্ড ন্যাচারল গ্যাস করপোরেশন (ওএনজিসি)। এ দুটিকে বাদ দিয়ে বাকি ২৪টি ব্লকে দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে।
আট বছর পর বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। সাগরের ২৪টি ব্লকে অনুসন্ধান চালাতে আগামী ১০ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি।
পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, মূলত দেশের অভ্যন্তরীণ জ্বালানির চাহিদা পূরণে তেল-গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনেন্দ্র নাথ।
সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে সর্বশেষ দরপত্র ডাকা হয়েছিল ২০১৬ সালে। কিন্তু বিদেশি কোম্পানির তেমন সাড়া না মেলায় আগ্রহ বাড়াতে আগের চেয়ে সুবিধা বাড়িয়ে ২০১৯ সালে নতুন উৎপাদন অংশীদারত্ব চুক্তি (পিএসসি) করে সরকার। কিন্তু দরপত্র ডাকা হয়নি। চার বছর পর ২০২৩ সালের জুলাইয়ে নতুন পিএসসি মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন পায়।
নতুন করে দরপত্র আহ্বানের বিষয়ে জনেন্দ্র নাথ সরকার রয়টার্সকে বলেন, ‘২৪টি অফশোর ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে প্রস্তাব জমার শেষ সময় সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ। এরপর সেগুলো মূল্যায়ন করা হবে। আমরা আশা করছি, চলতি বছরের শেষ নাগাদ এসংক্রান্ত চুক্তি করা সম্ভব হবে।’
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বজুড়েই জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়ায় বাড়তি ডলার খরচ করতে হচ্ছে। এজন্য রিজার্ভে টান পড়ায় তেল-গ্যাস আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বেশ ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এই অবস্থায় সরকার গত বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ সুবিধা নিয়েছে।
জনেন্দ্রনাথ সরকার বলেন, ‘এখন ডলারের সংকট বৈশ্বিক সমস্যা। তার পরও সরকার জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এটা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।’
সমুদ্রসীমা নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বিরোধ মিটলেও সাগরের বড় অংশ এখনো অনাবিষ্কৃত। ২০১২ সালে ভারতের সঙ্গে ও ২০১৪ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হয়। এখন গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি ব্লক আছে। এর মধ্যে ২০১০ সালে গভীর সমুদ্রে দুটি ব্লকে কাজ নেয় কনোকোফিলিপস। তারা দ্বিমাত্রিক জরিপ চালালেও পরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর দাবি পূরণ না হওয়ায় কাজ ছেড়ে চলে যায়।
একইভাবে চুক্তির পর কাজ ছেড়ে চলে যায় অস্ট্রেলিয়ার সান্তোস ও দক্ষিণ কোরিয়ার পস্কো দাইয়ু। এখন একমাত্র কোম্পানি হিসেবে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওয়েল অ্যান্ড ন্যাচারল গ্যাস করপোরেশন (ওএনজিসি)। এ দুটিকে বাদ দিয়ে বাকি ২৪টি ব্লকে দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৩৩ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে