সামিটের সঙ্গে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) রূপান্তরের দ্বিতীয় টার্মিনাল (এফএসআরইউ) নির্মাণ চুক্তি বাতিল করেছে সরকার। সম্প্রতি সামিট গ্রুপ চুক্তি বাতিলের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে। জ্বালানি নিয়ে কাজ করা সংস্থা এনার্জি ইন্টেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
রাজধানীতে তীব্র গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। দিনের বেলা বেশির ভাগ এলাকার চুলা জ্বলছে না। সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোও চাহিদা অনুসারে গ্যাস পাচ্ছে না। এতে ফিলিং স্টেশনের সামনে গ্যাসের জন্য অপেক্ষমাণ গাড়ির সারি লম্বা হচ্ছে।
সরকারি বেতনকাঠামো অনুযায়ী একজন অফিস সহায়ক বা পিয়ন ২০তম গ্রেডের কর্মচারী। অন্যদিকে সহকারী ব্যবস্থাপকের পদটি নবম গ্রেডের। খুব কমসংখ্যক কর্মচারীরই ২০তম গ্রেডে চাকরিতে যোগ দিয়ে চাকরিজীবনে নবম গ্রেডে উন্নীত হতে পারেন।
হাইড্রোজেন ও অ্যামেনিয়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আশা করা যায়, ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশে পরীক্ষামূলকভাবে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার সম্ভব হবে।’
সম্প্রতি জনবল নিয়োগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা) ও এর অধীন প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ৬৭০ জন জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
বাবা পেট্রোবাংলার মহাব্যবস্থাপক। ছেলে তখনো এইচএসসি পাস। এর মধ্যেই পেট্রোবাংলায় সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। আবেদনের যোগ্যতা ছিল স্নাতক উত্তীর্ণ। বাবার প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বলে কথা! ছেলে তাই স্নাতকের জাল সনদ দিয়ে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ পান। নথি ঘেঁটে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে আজ
বহু প্রতীক্ষার পর তেল গ্যাস অনুসন্ধানের প্রাথমিক কাজ আজ থেকে শুরু হলো। ২৪টি ব্লকে আমরা ব্রিডিং শুরু করছি। আমরা চাচ্ছি সারা বিশ্বের বিখ্যাত ও অভিজ্ঞ কোম্পানি যেন এতে অংশ নেয়। ২০১৬ সালে এই কাজ শুরু করেছিলাম। মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভে করতে আমাদের তিন বছর চলে গেছে। ১৩ হাজার বর্গ কিলোমিটারের তথ্য এখন আমাদের
বিপুল তেল-গ্যাসের মজুদ থাকার আশা নিয়ে সাগরে অনুসন্ধান চালানোর জন্য আট বছর পর আজ রোববার আন্তর্জাতিক দরপত্র ডাকা হচ্ছে। এবার বঙ্গোপসাগরের ২৪টি ব্লকে অনুসন্ধান চালাতে চায় বাংলাদেশ তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। এই দরপত্রে ৫০টির বেশি বিদেশি কোম্পানি অংশ নেবে বলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম
দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে দেশে যে জ্বালানি-সংকট চলে এসেছে, এর একটি টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে পেট্রোবাংলা। শুরু করেছে না বলে বলা ভালো কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। কারণ কাজটা তারা আরও আগেই শুরু করেছিল। তাতে কিছু সাফল্যও ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো হস্তক্ষেপের ঘটনা না ঘটলে পূর্ণ সাফল্য
২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে দেশে নতুন করে ১০০টি গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছে পেট্রোবাংলা। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। দেশে গ্যাসের বর্ধিত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে
আট বছর পর বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। সাগরের ২৪টি ব্লকে অনুসন্ধান চালাতে আগামী ১০ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি।
শিল্প–কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস না দিতে পারলে আগের দামে ফেরত যাওয়ার কথা বলেছে টেক্সটাইল খাত সংশ্লিষ্টদের সংগঠন বিটিএমএ। সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন এ মন্তব্য করেন।
গ্যাসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনে। মোট বিদ্যুতের ৪৩ শতাংশ উৎপাদন করা হয় গ্যাস থেকে। শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকায় গ্যাসের ব্যবহারও কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদনে। তারপরও তীব্র গ্যাস সংকটে ভুগছে আবাসিক ও শিল্প খাত। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় দিনের বেশির ভাগ সময় গ্যাস থাকে না। বাসাবাড়িতে জ
এলএনজি ক্রয়-বিক্রি ও খাতের সম্প্রসারণে মার্কিন কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করল পেট্রোবাংলা। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে এ চুক্তি সই হয়। চুক্তিতে পেট্রোবাংলার বোর্ডসচিব রুচিরা ইসলাম এবং যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এনার্জির এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট রামন ওয়াংদি নি
ডেঙ্গু জ্বরের বিস্তার ঠেকাতে মশকনিধনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) বিশেষ অভিযান চলছে। আজ সোমবার তৃতীয় দিনে মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে কারওয়ান বাজার এলাকায় চার সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ৫ লাখ টাকা করে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
ডলার-সংকটের কারণে গ্যাস খাতের দায় শোধ করতে পারছে না সরকার। শুধু পেট্রোবাংলারই দায় ৪ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। পরিণামে সংকট বাড়ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে। দায় শোধ করতে না পেরে মন্ত্রণালয় ও পেট্রোবাংলা অনেকটাই অসহায়ত্ব বোধ করছে।
দেশে প্রতিদিন গ্যাসের চাহিদা আছে ৩ হাজার ৭৬০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট। কিন্তু গড়ে সরবরাহ করা হয় ২ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট। তার মধ্যে গড়ে ৬৫০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট গ্যাস এলএনজি আকারে আমদানি করা হয়। এবং বাকি দেশীয় উৎস থেকে আসে