আয়নাল হোসেন, ঢাকা
বাণিজ্য প্রসারে সহায়ক বাণিজ্য ক্যাডার এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। একসময়ের প্রভাব বিস্তারকারী বাণিজ্য ক্যাডার সময়ের পরিক্রমায় এখন তলানিতে এসে ঠেকেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮০ সালে গ্রেড-২ থেকে নবম গ্রেড পর্যন্ত ১০০টি পদ ছিল। পরে ১৯৯৪ সালে আরও ১৬টি পদ তৈরি করে সর্বমোট ১১৬টি করা হয়। এদের মধ্যে বিদেশি মিশনে ৩৩টি, রিজার্ভ ৪টি ও প্রেষণে ১৩টি পদ ছিল। ১৯৯৯ সালে পদসংখ্যা কমিয়ে ৬৬টি করা হয়। ২০১৭ সালে হয় ৩২টি। বর্তমানে বাণিজ্য ক্যাডারের সংখ্যা ১৫ জনে এসে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে মাত্র তিনজন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে কর্মরত—পূর্বাভাস সেলে একজন ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য শাখায় দুজন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাণিজ্য ক্যাডারের বিকল্প নেই। এই ক্যাডারটিকে শক্তিশালী করা খুবই প্রয়োজন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাণিজ্য ক্যাডার মূলত একটি বিশেষায়িত পদ। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে এই পদটির গুরুত্ব অত্যধিক। কমার্শিয়াল কাউন্সিল পদে পদায়ন ও বিশেষ সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে হলেও পদটি রাখা জরুরি। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হলে বিশ্ববাণিজ্য সম্প্রসারণে এই ক্যাডারটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।
বাণিজ্য ক্যাডারে কর্মরত কর্মকর্তারা জানান, ভারত, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বাণিজ্য ক্যাডারের অনেক গুরুত্ব থাকলেও দেশে এটি অন্তঃসারশূন্য। পদসংখ্যা বাড়ানো কিংবা শূন্য পূরণে মন্ত্রণালয়ের কোনো তৎপরতা নেই। বিসিএস ৩৬ তম ব্যাচের পর নতুন করে আর নিয়োগ হয়নি। পদটিকে শক্তিশালী করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে তাঁরা এখন প্রশাসনে যোগ দিতে চান। তবে এই ক্যাডারে সুবিধাজনক স্থানে কর্মরত দু-একজন পদটির বিলুপ্ত চান না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
গত ২১ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয়ের সভায় বাণিজ্য ক্যাডার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। শেষে ইকোনমিক ক্যাডারের মতো বাণিজ্য ক্যাডারও প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত করতে ঐকমত্য পোষণ করা হয়।
বাণিজ্য প্রসারে সহায়ক বাণিজ্য ক্যাডার এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। একসময়ের প্রভাব বিস্তারকারী বাণিজ্য ক্যাডার সময়ের পরিক্রমায় এখন তলানিতে এসে ঠেকেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮০ সালে গ্রেড-২ থেকে নবম গ্রেড পর্যন্ত ১০০টি পদ ছিল। পরে ১৯৯৪ সালে আরও ১৬টি পদ তৈরি করে সর্বমোট ১১৬টি করা হয়। এদের মধ্যে বিদেশি মিশনে ৩৩টি, রিজার্ভ ৪টি ও প্রেষণে ১৩টি পদ ছিল। ১৯৯৯ সালে পদসংখ্যা কমিয়ে ৬৬টি করা হয়। ২০১৭ সালে হয় ৩২টি। বর্তমানে বাণিজ্য ক্যাডারের সংখ্যা ১৫ জনে এসে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে মাত্র তিনজন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে কর্মরত—পূর্বাভাস সেলে একজন ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য শাখায় দুজন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাণিজ্য ক্যাডারের বিকল্প নেই। এই ক্যাডারটিকে শক্তিশালী করা খুবই প্রয়োজন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাণিজ্য ক্যাডার মূলত একটি বিশেষায়িত পদ। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে এই পদটির গুরুত্ব অত্যধিক। কমার্শিয়াল কাউন্সিল পদে পদায়ন ও বিশেষ সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে হলেও পদটি রাখা জরুরি। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হলে বিশ্ববাণিজ্য সম্প্রসারণে এই ক্যাডারটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।
বাণিজ্য ক্যাডারে কর্মরত কর্মকর্তারা জানান, ভারত, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বাণিজ্য ক্যাডারের অনেক গুরুত্ব থাকলেও দেশে এটি অন্তঃসারশূন্য। পদসংখ্যা বাড়ানো কিংবা শূন্য পূরণে মন্ত্রণালয়ের কোনো তৎপরতা নেই। বিসিএস ৩৬ তম ব্যাচের পর নতুন করে আর নিয়োগ হয়নি। পদটিকে শক্তিশালী করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে তাঁরা এখন প্রশাসনে যোগ দিতে চান। তবে এই ক্যাডারে সুবিধাজনক স্থানে কর্মরত দু-একজন পদটির বিলুপ্ত চান না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
গত ২১ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয়ের সভায় বাণিজ্য ক্যাডার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। শেষে ইকোনমিক ক্যাডারের মতো বাণিজ্য ক্যাডারও প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত করতে ঐকমত্য পোষণ করা হয়।
দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে এটি জানুয়ারির তুলনায় ০.০৮ শতাংশ বেড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বিলিয়ন না হলেও অন্তত দুই বিলিয়ন ডলারের পাটজাত পণ্য সরকার রপ্তানি করতে চায় বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘পাট রপ্তানির ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, যা কাঙ্ক্ষিত নয়। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নিয়ে আসুন...
৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠে এসেছে। বিএসইসি কর্তৃক গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি তাদের আংশিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে...
৭ ঘণ্টা আগেবেক্সিমকো শিল্পপার্কের ১৪টি লে-অফ প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধে ৫২৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে সরকার। ঋণ হিসেবে এই অর্থ দিয়েছে সরকার। বেক্সিমকো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওসমান কায়সার চৌধুরীর কাছে আজ বৃহস্পতিবার এ চেক হস্তান্তর করেন শ্রমসচিব এ এইচ এম...
৯ ঘণ্টা আগে