অনলাইন ডেস্ক
ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিচালক কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়ামের সাম্প্রতিক মন্তব্য আইএমএফের মতামতকে প্রতিনিধিত্ব করে না। বৈশ্বিক সংস্থাটিতে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সুব্রাহ্মনিয়াম মন্তব্যটি করেছিলেন। এ কথা বলেছে আইএমএফ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আইএমএফের মুখপাত্র জুলি কোজ্যাক আজ শুক্রবার ওয়াশিংটনে সাংবাদিকদের বলেন, কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম আইএমএফে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে তার ভূমিকার অংশ হিসেবে মন্তব্যটি করেছেন।
সম্প্রতি কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম ভারতের প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ হবে বলে অনুমান করেছিলেন। এই অনুমান আইএমএফের সর্বশেষ প্রবৃদ্ধির হারের অনুমান থেকে আলাদা। এ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কথা বলেন আইএমএফ মুখপাত্র।
গত ২৮ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম বলেছিলেন যে, ভারত যদি গত ১০ বছরে প্রয়োগ করা ভালো নীতিগুলোকে দ্বিগুণ এবং সংস্কারগুলোকে ত্বরান্বিত করে তবে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত ভারতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ হতে পারে।
তিনি বলেছিলেন, ‘মৌলিক ধারণাটি হচ্ছে, গত ১০ বছরে ভারত যে ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে তাতে, আমরা যদি গত ১০ বছরে বাস্তবায়ন করা ভালো নীতিগুলো দ্বিগুণ করতে পারি এবং সংস্কারগুলো ত্বরান্বিত করতে পারি, তাহলে ভারত এখন থেকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত ৮ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে।’
আইএমএফের মুখপাত্র স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমাদের একটি নির্বাহী বোর্ড রয়েছে। সেই নির্বাহী বোর্ড নির্বাহী পরিচালকদের নিয়ে গঠিত, যারা দেশ বা একাধিক দেশের গোষ্ঠীর প্রতিনিধি। তাদের নিয়েই আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড গঠিত। এবং এটি অবশ্যই আইএমএফ কর্মীদের কাজের থেকে আলাদা।’
আইএমএফ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তার বিশ্ব অর্থনৈতিক আউটলুক হালনাগাদ করবে। জুলি কোজ্যাক বলেন, ‘মধ্যমেয়াদি প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে জানুয়ারি পর্যন্ত আমাদের প্রবৃদ্ধির অনুমান ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। গত অক্টোবরের তুলনায় এই অনুমানটি ছিল সামান্য ঊর্ধ্বমুখী। আবার মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আমরা প্রবৃদ্ধির সর্বশেষ পূর্বাভাস উপস্থাপন করব।’
ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিচালক কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়ামের সাম্প্রতিক মন্তব্য আইএমএফের মতামতকে প্রতিনিধিত্ব করে না। বৈশ্বিক সংস্থাটিতে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সুব্রাহ্মনিয়াম মন্তব্যটি করেছিলেন। এ কথা বলেছে আইএমএফ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আইএমএফের মুখপাত্র জুলি কোজ্যাক আজ শুক্রবার ওয়াশিংটনে সাংবাদিকদের বলেন, কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম আইএমএফে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে তার ভূমিকার অংশ হিসেবে মন্তব্যটি করেছেন।
সম্প্রতি কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম ভারতের প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ হবে বলে অনুমান করেছিলেন। এই অনুমান আইএমএফের সর্বশেষ প্রবৃদ্ধির হারের অনুমান থেকে আলাদা। এ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কথা বলেন আইএমএফ মুখপাত্র।
গত ২৮ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে কৃষ্ণমূর্তি সুব্রাহ্মনিয়াম বলেছিলেন যে, ভারত যদি গত ১০ বছরে প্রয়োগ করা ভালো নীতিগুলোকে দ্বিগুণ এবং সংস্কারগুলোকে ত্বরান্বিত করে তবে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত ভারতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ হতে পারে।
তিনি বলেছিলেন, ‘মৌলিক ধারণাটি হচ্ছে, গত ১০ বছরে ভারত যে ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে তাতে, আমরা যদি গত ১০ বছরে বাস্তবায়ন করা ভালো নীতিগুলো দ্বিগুণ করতে পারি এবং সংস্কারগুলো ত্বরান্বিত করতে পারি, তাহলে ভারত এখন থেকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত ৮ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে।’
আইএমএফের মুখপাত্র স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমাদের একটি নির্বাহী বোর্ড রয়েছে। সেই নির্বাহী বোর্ড নির্বাহী পরিচালকদের নিয়ে গঠিত, যারা দেশ বা একাধিক দেশের গোষ্ঠীর প্রতিনিধি। তাদের নিয়েই আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড গঠিত। এবং এটি অবশ্যই আইএমএফ কর্মীদের কাজের থেকে আলাদা।’
আইএমএফ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তার বিশ্ব অর্থনৈতিক আউটলুক হালনাগাদ করবে। জুলি কোজ্যাক বলেন, ‘মধ্যমেয়াদি প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে জানুয়ারি পর্যন্ত আমাদের প্রবৃদ্ধির অনুমান ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। গত অক্টোবরের তুলনায় এই অনুমানটি ছিল সামান্য ঊর্ধ্বমুখী। আবার মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আমরা প্রবৃদ্ধির সর্বশেষ পূর্বাভাস উপস্থাপন করব।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে