নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারত, ভুটান, নেপাল, চীনসহ এশিয়ার অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে মোংলা বন্দর কৌশলগত অবস্থানে রয়েছে। জল ও স্থলভাগের সঙ্গে পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে বিশ্ববাণিজ্য ও অর্থনীতিতে বন্দরটি গুরুত্বপূর্ণ। এ অবস্থায় মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে সোয়া ৪ হাজার কোটি টাকার নতুন প্রকল্প নিয়েছে সরকার।
গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, একেনেক সভায় ১৯টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর নতুন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক দিয়ে মোংলা বন্দর এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সীমান্ত এলাকাগুলোর কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের জন্য সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে বন্দরটিকে ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার অনেক সম্ভাবনাময়। তা ছাড়া খুলনা-মোংলা রেলপথ নির্মাণ শেষ হলে বন্দরটির গুরুত্ব আরও অনেক বেড়ে যাবে। কিন্তু সে হিসাবে বন্দরের বিদ্যমান সুবিধা অপ্রতুল।
বন্দরে ৪৭টি জাহাজ একসঙ্গে নোঙর করতে পারে, কিন্তু কোনো কনটেইনার জেটি নেই। বার্ষিক ১ কোটি ৫০ লাখ টন কার্গো এবং ১ লাখ কনটেইনার (২০ ফুট দৈর্ঘ্যের) হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা রয়েছে। তাই বন্দরটির আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
‘মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে ৪ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। এতে চীন সরকার (জিটুজি) ঋণ দেবে ৩ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এটি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে স্মার্ট সল্যুশন ও আধুনিক কনটেইনার হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতিসহ কনটেইনার টার্মিনাল বা জেটি নির্মাণ, কনটেইনার ডেলিভারি ইয়ার্ড নির্মাণ এবং কনটেইনার ইয়ার্ড নির্মাণ করা হবে। এর ফলে আধুনিক বন্দর সুবিধাসহ মোংলার কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা বাড়বে, বিপজ্জনক কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের সুবিধাও বাড়বে।
একনেকে অনুমোদিত উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ২ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জের বিভিন্ন সড়ক, সেতু ও কালভার্ট পুনর্বাসন ও পুনর্নির্মাণ প্রকল্প। রায়েরবাজারে পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ হাজার ৭৮০ টাকা।
চট্টগ্রাম বিভাগের দক্ষিণাঞ্চল এবং কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির সঞ্চালন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হবে ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। চাঁদপুর শহর সংরক্ষণ পুনর্বাসন প্রকল্পে ব্যয় হবে ৮২৭ কোটি টাকা। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মাজার মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১১০ কোটি টাকা।
ফেনী-ছাগলনাইয়া-করেরহাট সড়ক প্রশস্তকরণ এবং ফেনী নদীর ওপর শুভপুর সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৫০ কোটি টাকা। কৃষক পর্যায়ে বিএডিসির বীজ সরবরাহ কার্যক্রম জোরদারকরণ প্রকল্পে ২৮২ কোটি টাকা এবং মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নদীবিধৌত চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩০৩ কোটি টাকা।
ভারত, ভুটান, নেপাল, চীনসহ এশিয়ার অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে মোংলা বন্দর কৌশলগত অবস্থানে রয়েছে। জল ও স্থলভাগের সঙ্গে পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে বিশ্ববাণিজ্য ও অর্থনীতিতে বন্দরটি গুরুত্বপূর্ণ। এ অবস্থায় মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে সোয়া ৪ হাজার কোটি টাকার নতুন প্রকল্প নিয়েছে সরকার।
গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, একেনেক সভায় ১৯টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর নতুন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক দিয়ে মোংলা বন্দর এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সীমান্ত এলাকাগুলোর কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের জন্য সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে বন্দরটিকে ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার অনেক সম্ভাবনাময়। তা ছাড়া খুলনা-মোংলা রেলপথ নির্মাণ শেষ হলে বন্দরটির গুরুত্ব আরও অনেক বেড়ে যাবে। কিন্তু সে হিসাবে বন্দরের বিদ্যমান সুবিধা অপ্রতুল।
বন্দরে ৪৭টি জাহাজ একসঙ্গে নোঙর করতে পারে, কিন্তু কোনো কনটেইনার জেটি নেই। বার্ষিক ১ কোটি ৫০ লাখ টন কার্গো এবং ১ লাখ কনটেইনার (২০ ফুট দৈর্ঘ্যের) হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা রয়েছে। তাই বন্দরটির আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
‘মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে ৪ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। এতে চীন সরকার (জিটুজি) ঋণ দেবে ৩ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এটি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে স্মার্ট সল্যুশন ও আধুনিক কনটেইনার হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতিসহ কনটেইনার টার্মিনাল বা জেটি নির্মাণ, কনটেইনার ডেলিভারি ইয়ার্ড নির্মাণ এবং কনটেইনার ইয়ার্ড নির্মাণ করা হবে। এর ফলে আধুনিক বন্দর সুবিধাসহ মোংলার কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা বাড়বে, বিপজ্জনক কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের সুবিধাও বাড়বে।
একনেকে অনুমোদিত উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ২ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জের বিভিন্ন সড়ক, সেতু ও কালভার্ট পুনর্বাসন ও পুনর্নির্মাণ প্রকল্প। রায়েরবাজারে পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ হাজার ৭৮০ টাকা।
চট্টগ্রাম বিভাগের দক্ষিণাঞ্চল এবং কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির সঞ্চালন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হবে ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। চাঁদপুর শহর সংরক্ষণ পুনর্বাসন প্রকল্পে ব্যয় হবে ৮২৭ কোটি টাকা। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মাজার মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১১০ কোটি টাকা।
ফেনী-ছাগলনাইয়া-করেরহাট সড়ক প্রশস্তকরণ এবং ফেনী নদীর ওপর শুভপুর সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৫০ কোটি টাকা। কৃষক পর্যায়ে বিএডিসির বীজ সরবরাহ কার্যক্রম জোরদারকরণ প্রকল্পে ২৮২ কোটি টাকা এবং মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নদীবিধৌত চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩০৩ কোটি টাকা।
মাইন্ডশেয়ার বাংলাদেশ, বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অর্জন করল মর্যাদাপূর্ণ ‘অরিজিনাল মিডিয়া ইনোভেশন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার | প্রত্যেক বছর শেষে মাইন্ডশেয়ার গ্লোবাল এই পুরস্কারের ঘোষণা করে। প্রায় ৩৫০টি এন্ট্রি এবং ৩২টি মার্কেট –এর প্রতিযোগিতার মধ্য থেকে ‘রিন বিপ কল ক্যাম্পেইন’ অর্জন করে এই অভূতপূর্ণ সাফল্
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বেশ কয়েকটি পণ্যে ভ্যাট অব্যাহতির ঘোষণা দিয়েছে, যা বাজার স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে দেশে উৎপাদিত বিস্কুট, লবণ, সরিষার তেল, আটা, ময়দা, এলপি গ্যাসসহ বেশ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। কিছু পণ্যে উৎপাদন পর্যায়ে ও কিছুতে...
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের তৈরি পোশাকশিল্প হঠাৎ করেই উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মুখোমুখি। বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার চাপ, ক্রমবর্ধমান উৎপাদন ব্যয় এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে আরও দুঃসংবাদ হলো, চলতি বছরের জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে পোশাক রপ্তানির ক্রয় আদেশ (ইউডি) ৪২ শতাংশ কমে গেছে, যা গত ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন।
১৫ ঘণ্টা আগেঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
১৫ ঘণ্টা আগে