নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আরও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) বিশেষ সফটওয়্যার বিক্রয়ের অনুমতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগে ৪৩টি প্রতিষ্ঠানের এ সফটওয়্যার বিক্রয়ের অনুমতি ছিল। নতুন অনুমতি পাওয়া ৫টি মিলিয়ে সফটওয়্যার বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৮টি। আজ সোমবার এনবিআরের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তালিকাভুক্ত নতুন পাঁচ প্রতিষ্ঠান হলো, ঢাকার পাকিজা টেকনোলজিস লিমিটেড, সিনটেক সল্যুশন লিমিটেড, ইউনিপ্রো সফটওয়্যার বিডি লিমিটেড ও সিস্টেম রিসোর্সেস লিমিটেড এবং চট্টগ্রামের নিউ টেকনোলজি সিস্টেমস লিমিটেড।
বার্ষিক পাঁচ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ভ্যাটের বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে এনবিআর। কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মাসিক লেনদেন ৪২ লাখ টাকা অতিক্রম করলে এ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, এ সফটওয়্যারের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এতে কেনার হিসাব রেজিস্টার ও বিক্রয় চালানে কোনো তথ্য এন্ট্রি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সব ধরনের হিসাবে হালনাগাদ (আপডেট) হবে। সফটওয়্যারে বিভিন্ন মূসক হারও থাকবে।
এনবিআরের আদেশ অনুযায়ী, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ এবং মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক বিধিমালা-২০১৬ অনুসারে ভ্যাট নিবন্ধিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মাস শেষ হওয়ার অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক।
বিধান অনুযায়ী ব্যবসার বার্ষিক টার্নওভার ৩০ লাখ টাকার নিচে হলে প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হয় না। ৩০ লাখ ১ টাকা থেকে ৮০ লাখ টাকার মধ্যে লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানকে ৩ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। এদিকে ৮০ লাখ টাকার ওপরে হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়।
উল্লেখ্য, দেশে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) নিবন্ধন আছে। এই বিআইএন নিবন্ধনই ভ্যাট নিবন্ধন হিসেবে পরিচিত।
আরও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) বিশেষ সফটওয়্যার বিক্রয়ের অনুমতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগে ৪৩টি প্রতিষ্ঠানের এ সফটওয়্যার বিক্রয়ের অনুমতি ছিল। নতুন অনুমতি পাওয়া ৫টি মিলিয়ে সফটওয়্যার বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৮টি। আজ সোমবার এনবিআরের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তালিকাভুক্ত নতুন পাঁচ প্রতিষ্ঠান হলো, ঢাকার পাকিজা টেকনোলজিস লিমিটেড, সিনটেক সল্যুশন লিমিটেড, ইউনিপ্রো সফটওয়্যার বিডি লিমিটেড ও সিস্টেম রিসোর্সেস লিমিটেড এবং চট্টগ্রামের নিউ টেকনোলজি সিস্টেমস লিমিটেড।
বার্ষিক পাঁচ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ভ্যাটের বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে এনবিআর। কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মাসিক লেনদেন ৪২ লাখ টাকা অতিক্রম করলে এ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, এ সফটওয়্যারের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এতে কেনার হিসাব রেজিস্টার ও বিক্রয় চালানে কোনো তথ্য এন্ট্রি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সব ধরনের হিসাবে হালনাগাদ (আপডেট) হবে। সফটওয়্যারে বিভিন্ন মূসক হারও থাকবে।
এনবিআরের আদেশ অনুযায়ী, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ এবং মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক বিধিমালা-২০১৬ অনুসারে ভ্যাট নিবন্ধিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মাস শেষ হওয়ার অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক।
বিধান অনুযায়ী ব্যবসার বার্ষিক টার্নওভার ৩০ লাখ টাকার নিচে হলে প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হয় না। ৩০ লাখ ১ টাকা থেকে ৮০ লাখ টাকার মধ্যে লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানকে ৩ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। এদিকে ৮০ লাখ টাকার ওপরে হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়।
উল্লেখ্য, দেশে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) নিবন্ধন আছে। এই বিআইএন নিবন্ধনই ভ্যাট নিবন্ধন হিসেবে পরিচিত।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে