অনলাইন ডেস্ক
পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো ঘোষণা দিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ রান্নার তেল সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আগামী সোমবার (২৩ মে) থেকে তুলে নেওয়া হবে।
বিশ্বের শীর্ষ পাম তেল রপ্তানিকারক দেশ ইন্দোনেশিয়া। গত ২৮ এপ্রিল থেকে অপরিশোধিত পাম তেল (সিপিও) এবং কিছু ডেরিভেটিভের চালান বন্ধ করে দেয় দেশটি। রান্নার তেলের ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
অবশ্য পাইকারি বাজারে রান্নার তেল এখনও প্রত্যাশিত মূল্যে নেমে আসেনি। প্রতি লিটার মূল্য ১৪ হাজার রুপিয়ায় নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল সরকার। সে লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া সত্ত্বেও রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত এলো। এ ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, সরকার পাম তেল শিল্পে ১ কোটি ৭০ লাখ শ্রমিকের কল্যাণের কথা বিবেচনা করে আগেভাগেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, পাইকারি বাজারে রান্নার তেলের সরবরাহ এখন অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে ছাড়িয়ে গেছে।
যেখানে গত এপ্রিলে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে (বাল্ক) রান্নার তেলের গড় মূল্য ছিল প্রতি লিটার ১৯ হাজার ৮০০ রুপিয়া। নিষেধাজ্ঞার পরে গড় দাম প্রায় ১৭ হাজার ২০০ থেকে ১৭ হাজার ৬০০ রুপিয়ায় নেমে আসে।
অভ্যন্তরীণ মূল্য নিয়ন্ত্রণের উপায় হিসেবে পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ইন্দোনেশিয়া। দেশটিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত উদ্ভিজ্জ তেল এটি। কিন্তু শিগগরিই কৃষকেরা অভিযোগ করতে শুরু করেন, বাজারে তাঁদের পাম ফলের চাহিদা নেই। ফলে নিষেধাজ্ঞার পর থেকেই চাপে ছিল সরকার।
নিষেধাজ্ঞাটি বিশ্বব্যাপী উদ্ভিজ্জ তেলের বাজারগুলোকে বেশ ঝুঁকির মুখে ফেলেছিল। যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সূর্যমুখী তেলের সরবরাহের একটি বড় অংশ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোজ্য তেলের বাজারে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে।
বিশ্বের উদ্ভিজ্জ তেলের বাজারে পাম তেলের হিস্যা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি। যেখানে বিশ্বব্যাপী মোট সরবরাহকৃত পাম তেলের প্রায় ৬০ শতাংশ আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে।
পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো ঘোষণা দিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ রান্নার তেল সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আগামী সোমবার (২৩ মে) থেকে তুলে নেওয়া হবে।
বিশ্বের শীর্ষ পাম তেল রপ্তানিকারক দেশ ইন্দোনেশিয়া। গত ২৮ এপ্রিল থেকে অপরিশোধিত পাম তেল (সিপিও) এবং কিছু ডেরিভেটিভের চালান বন্ধ করে দেয় দেশটি। রান্নার তেলের ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
অবশ্য পাইকারি বাজারে রান্নার তেল এখনও প্রত্যাশিত মূল্যে নেমে আসেনি। প্রতি লিটার মূল্য ১৪ হাজার রুপিয়ায় নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল সরকার। সে লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া সত্ত্বেও রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত এলো। এ ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, সরকার পাম তেল শিল্পে ১ কোটি ৭০ লাখ শ্রমিকের কল্যাণের কথা বিবেচনা করে আগেভাগেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, পাইকারি বাজারে রান্নার তেলের সরবরাহ এখন অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে ছাড়িয়ে গেছে।
যেখানে গত এপ্রিলে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে (বাল্ক) রান্নার তেলের গড় মূল্য ছিল প্রতি লিটার ১৯ হাজার ৮০০ রুপিয়া। নিষেধাজ্ঞার পরে গড় দাম প্রায় ১৭ হাজার ২০০ থেকে ১৭ হাজার ৬০০ রুপিয়ায় নেমে আসে।
অভ্যন্তরীণ মূল্য নিয়ন্ত্রণের উপায় হিসেবে পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ইন্দোনেশিয়া। দেশটিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত উদ্ভিজ্জ তেল এটি। কিন্তু শিগগরিই কৃষকেরা অভিযোগ করতে শুরু করেন, বাজারে তাঁদের পাম ফলের চাহিদা নেই। ফলে নিষেধাজ্ঞার পর থেকেই চাপে ছিল সরকার।
নিষেধাজ্ঞাটি বিশ্বব্যাপী উদ্ভিজ্জ তেলের বাজারগুলোকে বেশ ঝুঁকির মুখে ফেলেছিল। যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সূর্যমুখী তেলের সরবরাহের একটি বড় অংশ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোজ্য তেলের বাজারে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে।
বিশ্বের উদ্ভিজ্জ তেলের বাজারে পাম তেলের হিস্যা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি। যেখানে বিশ্বব্যাপী মোট সরবরাহকৃত পাম তেলের প্রায় ৬০ শতাংশ আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে