ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
দেশের পূর্বাঞ্চলে ধানের সবচেয়ে বড় মোকাম আশুগঞ্জ। প্রতিবছর এই সময়ে ধানে ভরপুর থাকে মোকামটি। কিন্তু এ বছর সেখানে সরবরাহ সংকট দেখা দিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে ধান-চালের দামে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাড়াও কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, নরসিংদী, হবিগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলে উৎপাদিত ধান কৃষকের কাছ থেকে কিনে আশুগঞ্জ মোকামে নিয়ে আসেন ব্যাপারী ও আড়তদারেরা। গতকাল শুক্রবার সকালে এই মোকামে প্রতি মণ বিআর-২৮ জাতের ধান ১ হাজার ৪৩০ টাকা, বিআর-২৯ ধান ১ হাজার ৩৮০ টাকা, বিআর-৩৯ ধান ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৩২০ টাকা, বিআর-৪৯ ধান ১ হাজার ৩২০ থেকে ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং মোটা ধান প্রতি মণ ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রায় আড়াই শ চালকল থেকে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব কটি জেলায় এবং ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলায় চাল সরবরাহ করা হয়। আর এসব চালকলে ধানের জোগান দেয় আশুগঞ্জ মোকাম। এই মোকামে ধানের সংকট দেখা দেওয়ায় চালের বাজারেও প্রভাব পড়েছে।
চলতি মাসে সব ধরনের চালের দাম পাইকারিতে বেড়েছে মণপ্রতি অন্তত ৮০-১০০ টাকা। ফলে সরকারি মূল্যের চেয়ে বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এবার সরকারি খাদ্যগুদামে ধান-চাল সংগ্রহে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
আমন মৌসুমে জেলার ১০টি খাদ্যগুদামে ৪৪ টাকা মূল্যে ১৯ হাজার ৬৯ টন সিদ্ধ চাল, ৪৩ টাকা মূল্যে ৮ হাজার ৭০৩ টন আতপ চাল ও ৩০ টাকা মূল্যে ১ হাজার ৯৯৪ টন ধান ক্রয় করার কথা রয়েছে। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে আমন মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান। কিন্তু এখন পর্যন্ত নামমাত্র ধান-চাল সংগ্রহ হয়েছে। বাকি সময়ে কতটুকু সংগ্রহ করতে পারবে, এ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আলমগীর কবির বলেন, ‘চালের দর বাজারে বৃদ্ধির অজুহাতে সরকারি গুদামে চাল দিচ্ছে না মিলমালিকেরা। তারা আমাকে জানিয়েছে, লস দিয়ে তারা চাল সরকারি গুদামে দিতে আগ্রহী না। আমি তাদের এই বিষয়গুলো খাদ্য বিভাগকে জানিয়েছি।’
মিলমালিক মোবারক হোসেন বলেন, ‘ধানের বাজারের সঙ্গে চালের বাজারের কোনো মিল নাই। ফলে আমরা চুক্তি করেও চাল সরকারি গুদামে দিতে পারছি না।’
আরেক মিলমালিক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘খাদ্য বিভাগ আমাদের চাল দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও আমরা বাজারে প্রয়োজনীয় পরিমাণে আমন ধান পাচ্ছি না। আর বেশি দরে ধান ক্রয় করে সরকারের বেঁধে দেওয়া মূল্যের সঙ্গে হিসাব মেলে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘লোকসান দিয়ে ব্যবসা করতে পারব না।’
দেশের পূর্বাঞ্চলে ধানের সবচেয়ে বড় মোকাম আশুগঞ্জ। প্রতিবছর এই সময়ে ধানে ভরপুর থাকে মোকামটি। কিন্তু এ বছর সেখানে সরবরাহ সংকট দেখা দিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে ধান-চালের দামে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাড়াও কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, নরসিংদী, হবিগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলে উৎপাদিত ধান কৃষকের কাছ থেকে কিনে আশুগঞ্জ মোকামে নিয়ে আসেন ব্যাপারী ও আড়তদারেরা। গতকাল শুক্রবার সকালে এই মোকামে প্রতি মণ বিআর-২৮ জাতের ধান ১ হাজার ৪৩০ টাকা, বিআর-২৯ ধান ১ হাজার ৩৮০ টাকা, বিআর-৩৯ ধান ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৩২০ টাকা, বিআর-৪৯ ধান ১ হাজার ৩২০ থেকে ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং মোটা ধান প্রতি মণ ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রায় আড়াই শ চালকল থেকে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব কটি জেলায় এবং ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলায় চাল সরবরাহ করা হয়। আর এসব চালকলে ধানের জোগান দেয় আশুগঞ্জ মোকাম। এই মোকামে ধানের সংকট দেখা দেওয়ায় চালের বাজারেও প্রভাব পড়েছে।
চলতি মাসে সব ধরনের চালের দাম পাইকারিতে বেড়েছে মণপ্রতি অন্তত ৮০-১০০ টাকা। ফলে সরকারি মূল্যের চেয়ে বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এবার সরকারি খাদ্যগুদামে ধান-চাল সংগ্রহে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
আমন মৌসুমে জেলার ১০টি খাদ্যগুদামে ৪৪ টাকা মূল্যে ১৯ হাজার ৬৯ টন সিদ্ধ চাল, ৪৩ টাকা মূল্যে ৮ হাজার ৭০৩ টন আতপ চাল ও ৩০ টাকা মূল্যে ১ হাজার ৯৯৪ টন ধান ক্রয় করার কথা রয়েছে। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে আমন মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান। কিন্তু এখন পর্যন্ত নামমাত্র ধান-চাল সংগ্রহ হয়েছে। বাকি সময়ে কতটুকু সংগ্রহ করতে পারবে, এ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আলমগীর কবির বলেন, ‘চালের দর বাজারে বৃদ্ধির অজুহাতে সরকারি গুদামে চাল দিচ্ছে না মিলমালিকেরা। তারা আমাকে জানিয়েছে, লস দিয়ে তারা চাল সরকারি গুদামে দিতে আগ্রহী না। আমি তাদের এই বিষয়গুলো খাদ্য বিভাগকে জানিয়েছি।’
মিলমালিক মোবারক হোসেন বলেন, ‘ধানের বাজারের সঙ্গে চালের বাজারের কোনো মিল নাই। ফলে আমরা চুক্তি করেও চাল সরকারি গুদামে দিতে পারছি না।’
আরেক মিলমালিক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘খাদ্য বিভাগ আমাদের চাল দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও আমরা বাজারে প্রয়োজনীয় পরিমাণে আমন ধান পাচ্ছি না। আর বেশি দরে ধান ক্রয় করে সরকারের বেঁধে দেওয়া মূল্যের সঙ্গে হিসাব মেলে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘লোকসান দিয়ে ব্যবসা করতে পারব না।’
আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ দিন আগে