নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৪৭ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করে চতুর্থ দফায় ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩১ মার্চ। এবার মেয়াদ বাড়ছে ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, আজ অন্তর্বর্তী সরকারের চতুর্থ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) প্রকল্পটির চতুর্থ সংশোধনী অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির বাস্তব অগ্রগতি শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। ২০১৮ সালে নেওয়া প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের ৩১ মার্চ। কিন্তু তিন দফায় ছয় বছর সময় বাড়ানোর পর কাজ শেষ না হওয়ায় নতুন করে মেয়াদ দুই বছর বৃদ্ধি করে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ১৪৭ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২৫ কোটি ৭০ লাখ ৭৪ হাজার টাকায়। প্রকল্পটির মূল ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৩৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
একইভাবে একনেক সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সেক্টর-বিভাগের শিল্প ও শক্তি বিভাগের পক্ষ থেকে পূর্বাঞ্চলীয় গ্রিড নেটওয়ার্কের পরিবর্ধন এবং ক্ষমতাবর্ধন প্রকল্পটির মেয়াদ এক বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। সভায় আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির ব্যয় ৬ হাজার ২৬৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৫ হাজার ৮০৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে একনেকে ‘ইমার্জেন্সি মাল্টি-সেক্টর রোহিঙ্গা ক্রাইসিস রেসপন্স’ প্রকল্পের মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। গত ৩০ জুন শেষ হতে যাওয়া প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ডিসেম্বর মাসে। মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে ব্যয়ও ১০০ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯৯ কোটি টাকা। প্রকল্পটির বাস্তব অগ্রগতি ৯০ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের মোংলা বন্দরে আধুনিক বর্জ্য ও নিঃসৃত তেল অপসারণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের কাজ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত শেষ হয়েছে ৮৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বাকি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ১১০ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে ৫১১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করা হচ্ছে। প্রকল্পটির ব্যয় ছিল ৪০১ কোটি ২৪ লাখ টাকা। সরকারের অর্থায়নের প্রকল্পটির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।
নতুন দুই প্রকল্প
সভায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে তরুণ উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে ৯৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন করা হচ্ছে। প্রকল্পটির নাম হলো ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ইউনিভার্সিটি ইন বাংলাদেশ টু প্রোমোট ইয়ুথ এন্টারপ্রেনিয়রশিপ (ক্রিয়েটিভ বাংলাদেশ) বা তরুণ উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি (ক্রিয়েটিভ বাংলাদেশ)।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন হচ্ছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হবে ২০৩২ সালে। এতে ৪ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা ঋণ সহায়তা দেবে জাইকা। আর সরকার ব্যয় করবে ৯৬৯ কোটি টাকা।
১৪৭ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করে চতুর্থ দফায় ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩১ মার্চ। এবার মেয়াদ বাড়ছে ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, আজ অন্তর্বর্তী সরকারের চতুর্থ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) প্রকল্পটির চতুর্থ সংশোধনী অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির বাস্তব অগ্রগতি শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। ২০১৮ সালে নেওয়া প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের ৩১ মার্চ। কিন্তু তিন দফায় ছয় বছর সময় বাড়ানোর পর কাজ শেষ না হওয়ায় নতুন করে মেয়াদ দুই বছর বৃদ্ধি করে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ১৪৭ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২৫ কোটি ৭০ লাখ ৭৪ হাজার টাকায়। প্রকল্পটির মূল ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৩৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
একইভাবে একনেক সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সেক্টর-বিভাগের শিল্প ও শক্তি বিভাগের পক্ষ থেকে পূর্বাঞ্চলীয় গ্রিড নেটওয়ার্কের পরিবর্ধন এবং ক্ষমতাবর্ধন প্রকল্পটির মেয়াদ এক বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। সভায় আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির ব্যয় ৬ হাজার ২৬৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৫ হাজার ৮০৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে একনেকে ‘ইমার্জেন্সি মাল্টি-সেক্টর রোহিঙ্গা ক্রাইসিস রেসপন্স’ প্রকল্পের মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। গত ৩০ জুন শেষ হতে যাওয়া প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ডিসেম্বর মাসে। মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে ব্যয়ও ১০০ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯৯ কোটি টাকা। প্রকল্পটির বাস্তব অগ্রগতি ৯০ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের মোংলা বন্দরে আধুনিক বর্জ্য ও নিঃসৃত তেল অপসারণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের কাজ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত শেষ হয়েছে ৮৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বাকি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ১১০ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে ৫১১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করা হচ্ছে। প্রকল্পটির ব্যয় ছিল ৪০১ কোটি ২৪ লাখ টাকা। সরকারের অর্থায়নের প্রকল্পটির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।
নতুন দুই প্রকল্প
সভায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে তরুণ উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে ৯৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন করা হচ্ছে। প্রকল্পটির নাম হলো ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ইউনিভার্সিটি ইন বাংলাদেশ টু প্রোমোট ইয়ুথ এন্টারপ্রেনিয়রশিপ (ক্রিয়েটিভ বাংলাদেশ) বা তরুণ উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি (ক্রিয়েটিভ বাংলাদেশ)।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন হচ্ছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হবে ২০৩২ সালে। এতে ৪ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা ঋণ সহায়তা দেবে জাইকা। আর সরকার ব্যয় করবে ৯৬৯ কোটি টাকা।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে