অনলাইন ডেস্ক
২০৩০ সালের মধ্যে জি-২০ দেশগুলোর মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম কর্মক্ষম জনসংখ্যার দেশ হবে ভারত। আর এ সময়ের মধ্যে বৃহৎ অর্থনীতির পাঁচটি দেশের তিনটিই হবে ভারত, চীন এবং ইন্দোনেশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ব্যবস্থাপনা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ম্যাককিনসে শনিবার জি–২০ অর্থনীতিতে টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি বিষয়ক প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ব সম্ভবত অর্থনীতিকে পূর্বের দেশগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হতে দেখছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব আগের তুলনায় এখন আরও গভীরভাবে আন্তঃনির্ভরশীল। কারণ, ডিজিটাল তথ্য যোগাযোগ ও জ্বালানি লেনদেনের মাধ্যমে নতুন যুগ নির্মাণ করেছে। যার ফলে পৃথিবী অর্থনৈতিকভাবে পূর্বের দিকে সরে গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে রাষ্ট্রীয় ঋণ এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। জি–২০ দেশগুলোতে ঋণ মোট জিডিপির ৩০০ শতাংশের বেশি। দেশের মধ্যে বৈষম্য বিশ শতকের শুরু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। বর্তমানে অতি ধনী ১০ শতাংশ এবং দরিদ্র ৫০ শতাংশ মানুষ।
জি–২০ দেশগুলোর মধ্যে চীন এবং ভারত সবচেয়ে ভালো করছে। তবে অন্য দেশগুলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই অর্থনীতির বিচারে ভালো স্কোর করছে। ইউরোপীয় দেশগুলো, জাপান এবং কোরিয়া জনসংখ্যার আয়ু থেকে শুরু করে বিভিন্ন সূচকে বেশ উন্নতি করেছে। টেকসই বিচারে, উদীয়মান অর্থনীতির মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ সবচেয়ে কম, আর ইউরোপের দেশগুলোর জিডিপির তুলনায় কার্বন–ডাই-অক্সাইড নির্গমনের অনুপাত সবচেয়ে কম।
অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন
ম্যাককিনসে রিপোর্টে বিশ্বের জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের উন্নতির কথা বলা হয়েছে। প্রবৃদ্ধি, অন্তর্ভুক্তি এবং টেকসইয়ের মতো মেট্রিক্সে আরও ভালো স্কোর করা যেতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামগ্রিক হিসাবে জি–২০ অর্থনীতির জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি বা ২৬০ কোটি মানুষ অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন সীমার নিচে বাস করে। এর মধ্যে রয়েছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাসকারী ১০ কোটি মানুষ, উদীয়মান অর্থনীতিতে ২২০ কোটি মানুষ এবং উন্নত অর্থনীতির প্রায় ৩০ কোটি মানুষ। বিশ্বব্যাপী এই ধরনের মানুষের সংখ্যা ৪৭০ কোটি।
২০৩০ সালের মধ্যে জি-২০ দেশগুলোর মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম কর্মক্ষম জনসংখ্যার দেশ হবে ভারত। আর এ সময়ের মধ্যে বৃহৎ অর্থনীতির পাঁচটি দেশের তিনটিই হবে ভারত, চীন এবং ইন্দোনেশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ব্যবস্থাপনা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ম্যাককিনসে শনিবার জি–২০ অর্থনীতিতে টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি বিষয়ক প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ব সম্ভবত অর্থনীতিকে পূর্বের দেশগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হতে দেখছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব আগের তুলনায় এখন আরও গভীরভাবে আন্তঃনির্ভরশীল। কারণ, ডিজিটাল তথ্য যোগাযোগ ও জ্বালানি লেনদেনের মাধ্যমে নতুন যুগ নির্মাণ করেছে। যার ফলে পৃথিবী অর্থনৈতিকভাবে পূর্বের দিকে সরে গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে রাষ্ট্রীয় ঋণ এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। জি–২০ দেশগুলোতে ঋণ মোট জিডিপির ৩০০ শতাংশের বেশি। দেশের মধ্যে বৈষম্য বিশ শতকের শুরু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। বর্তমানে অতি ধনী ১০ শতাংশ এবং দরিদ্র ৫০ শতাংশ মানুষ।
জি–২০ দেশগুলোর মধ্যে চীন এবং ভারত সবচেয়ে ভালো করছে। তবে অন্য দেশগুলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই অর্থনীতির বিচারে ভালো স্কোর করছে। ইউরোপীয় দেশগুলো, জাপান এবং কোরিয়া জনসংখ্যার আয়ু থেকে শুরু করে বিভিন্ন সূচকে বেশ উন্নতি করেছে। টেকসই বিচারে, উদীয়মান অর্থনীতির মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ সবচেয়ে কম, আর ইউরোপের দেশগুলোর জিডিপির তুলনায় কার্বন–ডাই-অক্সাইড নির্গমনের অনুপাত সবচেয়ে কম।
অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন
ম্যাককিনসে রিপোর্টে বিশ্বের জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের উন্নতির কথা বলা হয়েছে। প্রবৃদ্ধি, অন্তর্ভুক্তি এবং টেকসইয়ের মতো মেট্রিক্সে আরও ভালো স্কোর করা যেতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামগ্রিক হিসাবে জি–২০ অর্থনীতির জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি বা ২৬০ কোটি মানুষ অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন সীমার নিচে বাস করে। এর মধ্যে রয়েছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাসকারী ১০ কোটি মানুষ, উদীয়মান অর্থনীতিতে ২২০ কোটি মানুষ এবং উন্নত অর্থনীতির প্রায় ৩০ কোটি মানুষ। বিশ্বব্যাপী এই ধরনের মানুষের সংখ্যা ৪৭০ কোটি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে