নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের উত্তাপ শুরু হচ্ছে। এ সময়ে সাধারণত সরকার জনতুষ্টির প্রকল্পে বরাদ্দ ও ব্যয় বাড়িয়ে থাকে। তবে এবার ঘটছে উল্টো। অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি—এডিপির বাস্তবায়ন খুবই হতাশাজনক। এ সময়ে বাস্তবায়নের হার মাত্র সাড়ে ৭ শতাংশ। আর আগে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাস্তবায়নের হার ছিল ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এডিপি বাস্তবায়ন গত ৮ বছরের মধ্যে কম। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীবিক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অর্থ খরচে সরকার কৃচ্ছ্রসাধন করছে। ডলারের বাড়তি দরসহ নানা কারণে অর্থনৈতিকভাবে সরকার বেশ চাপের মধ্যে রয়েছে। অতিগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ছাড়া অর্থছাড় কমানো হয়েছে। জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম বাড়ার ফলে মূল্যস্ফীতি প্রায় ২ অঙ্কের ঘরে। একে কোনোভাবেই সহনীয় রাখা যাচ্ছে না। সরকার চায়, খরচের মাত্রা কমাতে। তাই নির্বাচনের বছর হওয়া সত্ত্বেও জনতুষ্টির প্রকল্পে অর্থছাড় সীমিত রাখা হয়েছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, নির্বাচনের আগে আগে মানুষকে খুশি করতে সরকার সাধারণত জনতুষ্টির প্রকল্পে অর্থছাড় করে। তবে এবার হয়তো ব্যতিক্রম। কারণ সরকারের হাতে তহবিল-সংকট রয়েছে। রাজস্ব আয় ঠিকমতো হচ্ছে না।
লারের উচ্চমূল্যও চাপ সৃষ্টি করেছে। তা ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণও একটা ব্যাপার হতে পারে। আবার উন্নয়ন কর্মসূচির ধীরগতির আরেকটি কারণ হলো বাস্তবায়নে অদক্ষতা। এটা রীতিতে পরিণত হয়েছে। কাজের মান খারাপ হওয়া আর বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকা অনেকটা দক্ষতারও বিষয়।
নির্বাচনের উত্তাপ শুরু হচ্ছে। এ সময়ে সাধারণত সরকার জনতুষ্টির প্রকল্পে বরাদ্দ ও ব্যয় বাড়িয়ে থাকে। তবে এবার ঘটছে উল্টো। অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি—এডিপির বাস্তবায়ন খুবই হতাশাজনক। এ সময়ে বাস্তবায়নের হার মাত্র সাড়ে ৭ শতাংশ। আর আগে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাস্তবায়নের হার ছিল ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এডিপি বাস্তবায়ন গত ৮ বছরের মধ্যে কম। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীবিক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অর্থ খরচে সরকার কৃচ্ছ্রসাধন করছে। ডলারের বাড়তি দরসহ নানা কারণে অর্থনৈতিকভাবে সরকার বেশ চাপের মধ্যে রয়েছে। অতিগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ছাড়া অর্থছাড় কমানো হয়েছে। জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম বাড়ার ফলে মূল্যস্ফীতি প্রায় ২ অঙ্কের ঘরে। একে কোনোভাবেই সহনীয় রাখা যাচ্ছে না। সরকার চায়, খরচের মাত্রা কমাতে। তাই নির্বাচনের বছর হওয়া সত্ত্বেও জনতুষ্টির প্রকল্পে অর্থছাড় সীমিত রাখা হয়েছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, নির্বাচনের আগে আগে মানুষকে খুশি করতে সরকার সাধারণত জনতুষ্টির প্রকল্পে অর্থছাড় করে। তবে এবার হয়তো ব্যতিক্রম। কারণ সরকারের হাতে তহবিল-সংকট রয়েছে। রাজস্ব আয় ঠিকমতো হচ্ছে না।
লারের উচ্চমূল্যও চাপ সৃষ্টি করেছে। তা ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণও একটা ব্যাপার হতে পারে। আবার উন্নয়ন কর্মসূচির ধীরগতির আরেকটি কারণ হলো বাস্তবায়নে অদক্ষতা। এটা রীতিতে পরিণত হয়েছে। কাজের মান খারাপ হওয়া আর বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকা অনেকটা দক্ষতারও বিষয়।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১২ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৩ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে