নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সংস্কারের দাবি তুলেছে সংগঠনটির সদস্যদের একাংশের মোর্চা বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ। এ লক্ষ্যে জোটের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি ৮টি সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে এফবিসিসিআই নির্বাচনের আগে নতুন করে সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচন করা, মনোনীত পরিচালক প্রথা বাতিল, পরিচালনা পর্ষদ ছোট করা ইত্যাদি।
এছাড়া এফবিসিসিআইয়ের সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারে পরপর দুইবার নির্বাচিত কর্মকর্তাকে কমপক্ষে একবার বিরতি গ্রহণের নিয়ম করার তাগিদ দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ।
গতকাল রোববার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এ সময় লিখিত বক্তব্য দেন বৈষম্য-বিরোধী সংস্কার পরিষদের সমন্বয়ক জাকির হোসেন নয়ন।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি ও জোটের সমন্বয়ক আবুল কাসেম হায়দার, সমন্বয়ক গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী খোকন ও জাকির হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
জাকির হোসেন নয়ন বলেন, বিগত ১৫ বছর ধরে এফবিসিসিআইয়ের কার্যক্রম ব্যবসা, শিল্প, বাণিজ্য ও সেবা খাতের স্বার্থে সার্বিকভাবে পরিচালিত হয়নি। বরং, অনির্বাচিত, একদলীয় স্বৈরাচারী সরকারের তোষামদি, ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলসহ রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে তৎপর ছিল।
গত দেড় দশকে এফবিসিসিআইয়ের উদাসীনতার কারণে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে বলে জানান জাকির হোসেন নয়ন। তিনি বলেন, এফবিসিসিআই থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে উদাসীনতা এবং ব্যর্থতার কারণে বাজার সিন্ডিকেটের প্রভাবে অনেক নিত্যপণ্য ও ভোগ্যপণ্যের বাজারমূল্য দ্বিগুণ বা তিনগুণ বাড়িয়ে একটি মহল রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে।
নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআইয়ের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং সেল এর দায় এড়াতে পারে না। তারা তখন কার্যকরী ভূমিকা পালন করেনি। যে কারণে একটি সিন্ডিকেট বিভিন্ন পণ্যের দাম ধাপে ধাপে বাড়িয়ে জনসাধারণের নাগালের বাইরে নিয়ে গিয়েছিল।
জাকির হোসেন নয়ন আরও বলেন, গণভবনে তোষামোদকারী সুবিধাবাদী চক্র দলীয় ক্যাডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর জবাবদিহি ছাড়াই এফবিসিসিআই এবং এর অধীনস্থ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনগুলোকে পকেট সংগঠন হিসেবে নিয়ন্ত্রণ করেছিল।
এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনের আগে অধিভুক্ত সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচনের দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এর কারণ হলো, গত ১৫ বছরে অধিকাংশ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনে সীমাহীন দলীয়করণ করা হয়েছে। অধিকাংশ সংগঠনের নেতারা ছাত্র-গণহত্যার সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন মামলার আসামি এবং অনেকেই পলাতক অবস্থায় রয়েছেন। ফলে বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে এক ধরনের শূন্যতা বিরাজ করছে।
মনোনীত পরিচালক প্রথা সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এই প্রথার কারণে ১৫ বছরে রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে অনেক অ-ব্যবসায়ী, অযোগ্য লোক পরিচালনা পর্ষদে ঢুকে পড়েন। তারা এফবিসিসিআইয়ের বিভিন্ন কার্যক্রমে আদৌ সম্পৃক্ত হন না। বোর্ড মিটিংয়েও অনুপস্থিত থাকেন। সিআপিসহ অন্য সুবিধা গ্রহণ ও প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন।
সভাপতি, সহসভাপতি এবং পরিচালক পদে সরাসরি নির্বাচনের সুপারিশ করে সমন্বয়ক জাকির হোসেন বলেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় ওই পদে আসীন ব্যক্তিদের সাধারণ পরিষদের কাছে কোনো জবাবদিহিতা বা দায়বদ্ধতা নেই। এতে করে তাঁরা স্বৈরাচারী মনোভাব ধারণ করেন।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ ছোট করতে হবে বলে মনে করে বৈষম্য-বিরোধী সংস্কার পরিষদ। জোটের পক্ষে নয়ন বলেন, ৮০ জন পরিচালক নিয়ে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ সত্যিকার অর্থেই একটি মাথাভারী প্রশাসন।
সহসভাপতি পদে ৭ জনের পরিবর্তে ৩ জন রাখার সুপারিশ করে সংস্কার জোট। সমন্বয়ক নয়ন বলেন, সহসভাপতির কাজ সভাপতির অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করা। কেবলমাত্র রাজনৈতিক বিবেচনায় চাপ সৃষ্টির কারণে অতীতে ৭ জন সহসভাপতি পদ তৈরি করা হয়েছে। সারা বিশ্বে এমন নজির নেই। বিষয়টি হাস্যকরও বটে।
পরিচালনা পর্ষদ ছোট করে চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৫ জন পরিচালক এবং অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ২৫ জন পরিচালক নির্ধারণের জন্য সুপারিশ করে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সংখ্যা চেম্বারের সদস্য সংখ্যার প্রায় ৫ গুণ। অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া চাঁদার পরিমাণ চেম্বারের চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি। সুতরাং, অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ ও চেম্বার গ্রুপ হতে সমান সংখ্যক পরিচালক নিয়ে বোর্ড গঠন করা অযৌক্তিক এবং একটি বিশাল বৈষম্য।
এফবিসিসিআইয়ের সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারে পরপর দুইবার নির্বাচিত কর্মকর্তাকে কমপক্ষে একবার বিরতি গ্রহণের নিয়ম করার তাগিদ দিয়ে বৈষম্য বিরোধী সংস্কার পরিষদ বলছে, একই ব্যক্তি অপকৌশলে একাধিক মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে আসছেন। তাঁরা একধরনের সিন্ডিকেট তৈরি করে তরুণ সৎ, শিক্ষিত, যোগ্য ও মেধাবীদের নেতৃত্বে আসার জন্য বিশাল প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন।
নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরে সাধারণ ভোটারদের কোনো উপহার বা উপঢৌকন প্রদান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে দেওয়ার দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, উপহার দেওয়া হলে জরিমানাসহ আজীবন সদস্যপদ বাতিলের মতো কঠোর শাস্তির বিধান করতে হবে।
জোটের সম্পর্কে জানতে চাইলে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছরে এফবিসিসিআইয়ে যে প্রাতিষ্ঠানিক বিপর্যয় হয়েছে, আমরা তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের নির্বাচন করার কোনো ইচ্ছে নেই।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সংস্কারের দাবি তুলেছে সংগঠনটির সদস্যদের একাংশের মোর্চা বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ। এ লক্ষ্যে জোটের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি ৮টি সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে এফবিসিসিআই নির্বাচনের আগে নতুন করে সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচন করা, মনোনীত পরিচালক প্রথা বাতিল, পরিচালনা পর্ষদ ছোট করা ইত্যাদি।
এছাড়া এফবিসিসিআইয়ের সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারে পরপর দুইবার নির্বাচিত কর্মকর্তাকে কমপক্ষে একবার বিরতি গ্রহণের নিয়ম করার তাগিদ দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ।
গতকাল রোববার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এ সময় লিখিত বক্তব্য দেন বৈষম্য-বিরোধী সংস্কার পরিষদের সমন্বয়ক জাকির হোসেন নয়ন।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি ও জোটের সমন্বয়ক আবুল কাসেম হায়দার, সমন্বয়ক গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী খোকন ও জাকির হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
জাকির হোসেন নয়ন বলেন, বিগত ১৫ বছর ধরে এফবিসিসিআইয়ের কার্যক্রম ব্যবসা, শিল্প, বাণিজ্য ও সেবা খাতের স্বার্থে সার্বিকভাবে পরিচালিত হয়নি। বরং, অনির্বাচিত, একদলীয় স্বৈরাচারী সরকারের তোষামদি, ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলসহ রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে তৎপর ছিল।
গত দেড় দশকে এফবিসিসিআইয়ের উদাসীনতার কারণে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে বলে জানান জাকির হোসেন নয়ন। তিনি বলেন, এফবিসিসিআই থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে উদাসীনতা এবং ব্যর্থতার কারণে বাজার সিন্ডিকেটের প্রভাবে অনেক নিত্যপণ্য ও ভোগ্যপণ্যের বাজারমূল্য দ্বিগুণ বা তিনগুণ বাড়িয়ে একটি মহল রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে।
নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআইয়ের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং সেল এর দায় এড়াতে পারে না। তারা তখন কার্যকরী ভূমিকা পালন করেনি। যে কারণে একটি সিন্ডিকেট বিভিন্ন পণ্যের দাম ধাপে ধাপে বাড়িয়ে জনসাধারণের নাগালের বাইরে নিয়ে গিয়েছিল।
জাকির হোসেন নয়ন আরও বলেন, গণভবনে তোষামোদকারী সুবিধাবাদী চক্র দলীয় ক্যাডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর জবাবদিহি ছাড়াই এফবিসিসিআই এবং এর অধীনস্থ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনগুলোকে পকেট সংগঠন হিসেবে নিয়ন্ত্রণ করেছিল।
এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনের আগে অধিভুক্ত সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচনের দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এর কারণ হলো, গত ১৫ বছরে অধিকাংশ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনে সীমাহীন দলীয়করণ করা হয়েছে। অধিকাংশ সংগঠনের নেতারা ছাত্র-গণহত্যার সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন মামলার আসামি এবং অনেকেই পলাতক অবস্থায় রয়েছেন। ফলে বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে এক ধরনের শূন্যতা বিরাজ করছে।
মনোনীত পরিচালক প্রথা সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, এই প্রথার কারণে ১৫ বছরে রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে অনেক অ-ব্যবসায়ী, অযোগ্য লোক পরিচালনা পর্ষদে ঢুকে পড়েন। তারা এফবিসিসিআইয়ের বিভিন্ন কার্যক্রমে আদৌ সম্পৃক্ত হন না। বোর্ড মিটিংয়েও অনুপস্থিত থাকেন। সিআপিসহ অন্য সুবিধা গ্রহণ ও প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন।
সভাপতি, সহসভাপতি এবং পরিচালক পদে সরাসরি নির্বাচনের সুপারিশ করে সমন্বয়ক জাকির হোসেন বলেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় ওই পদে আসীন ব্যক্তিদের সাধারণ পরিষদের কাছে কোনো জবাবদিহিতা বা দায়বদ্ধতা নেই। এতে করে তাঁরা স্বৈরাচারী মনোভাব ধারণ করেন।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ ছোট করতে হবে বলে মনে করে বৈষম্য-বিরোধী সংস্কার পরিষদ। জোটের পক্ষে নয়ন বলেন, ৮০ জন পরিচালক নিয়ে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ সত্যিকার অর্থেই একটি মাথাভারী প্রশাসন।
সহসভাপতি পদে ৭ জনের পরিবর্তে ৩ জন রাখার সুপারিশ করে সংস্কার জোট। সমন্বয়ক নয়ন বলেন, সহসভাপতির কাজ সভাপতির অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করা। কেবলমাত্র রাজনৈতিক বিবেচনায় চাপ সৃষ্টির কারণে অতীতে ৭ জন সহসভাপতি পদ তৈরি করা হয়েছে। সারা বিশ্বে এমন নজির নেই। বিষয়টি হাস্যকরও বটে।
পরিচালনা পর্ষদ ছোট করে চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৫ জন পরিচালক এবং অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ২৫ জন পরিচালক নির্ধারণের জন্য সুপারিশ করে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সংখ্যা চেম্বারের সদস্য সংখ্যার প্রায় ৫ গুণ। অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া চাঁদার পরিমাণ চেম্বারের চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি। সুতরাং, অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ ও চেম্বার গ্রুপ হতে সমান সংখ্যক পরিচালক নিয়ে বোর্ড গঠন করা অযৌক্তিক এবং একটি বিশাল বৈষম্য।
এফবিসিসিআইয়ের সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারে পরপর দুইবার নির্বাচিত কর্মকর্তাকে কমপক্ষে একবার বিরতি গ্রহণের নিয়ম করার তাগিদ দিয়ে বৈষম্য বিরোধী সংস্কার পরিষদ বলছে, একই ব্যক্তি অপকৌশলে একাধিক মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে আসছেন। তাঁরা একধরনের সিন্ডিকেট তৈরি করে তরুণ সৎ, শিক্ষিত, যোগ্য ও মেধাবীদের নেতৃত্বে আসার জন্য বিশাল প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন।
নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরে সাধারণ ভোটারদের কোনো উপহার বা উপঢৌকন প্রদান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে দেওয়ার দাবি জানিয়ে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, উপহার দেওয়া হলে জরিমানাসহ আজীবন সদস্যপদ বাতিলের মতো কঠোর শাস্তির বিধান করতে হবে।
জোটের সম্পর্কে জানতে চাইলে জাকির হোসেন নয়ন বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছরে এফবিসিসিআইয়ে যে প্রাতিষ্ঠানিক বিপর্যয় হয়েছে, আমরা তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের নির্বাচন করার কোনো ইচ্ছে নেই।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের পাঠানো অর্থ কোথায় এবং কীভাবে খরচ হয়েছে, তা পর্যবেক্ষণের কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, যদি এই অর্থ দেশের স্বার্থবিরোধী কোনো উদ্দেশ্যে বা উদ্দেশ্যমূলক কোনো ইস্যুতে ব্যবহৃত হয়, তাহলে তা খতিয়ে দেখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেআকাশপথে ভ্রমণের ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই বাড়তি আবগারি শুল্ক কার্যকর করায় তৈরি হওয়া জটিলতা সামলাতে গত ৯ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত অনাদায়ি শুল্কে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেবসন্ত এসে গেছে, প্রাণ ফিরে পেয়েছে লেক সিটি কনকর্ড প্রাঙ্গণ। বসন্তের বর্ণাঢ্য আয়োজন নিয়ে রাজধানীর খিলক্ষেতে অবস্থিত ঢাকার প্রথম স্যাটেলাইট টাউন লেক সিটি কনকর্ডে ২১-২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ কনকর্ড গ্রুপ আয়োজন করেছিল দুই দিনব্যাপী ‘কনকর্ড বসন্ত উৎসব ১৪৩১’। উৎসবে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও স্থানীয় বাসি
৪ ঘণ্টা আগেকিছু ব্যাংক রক্ষা করা সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, ‘ব্যাংক খাতের ভয়াবহ অবস্থা কম-বেশি আমরা সবাই জানি। একটা গ্রুপের হাতে ঋণের স্তূপ দেখা গেছে। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৮৭ শতাংশ হয়ে গেছে। এতে কিছু ব্যাংকের অবস্থা এতটাই নাজুক যে, সেগুলো বাঁচানো
৫ ঘণ্টা আগে