বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যেসব চুক্তি হয়েছে সেগুলোর নথিপত্র খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে গঠিত কমিটি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
সরকারের তথ্য তৈরি, পরিবেশন এবং প্রাক্কলন সংশ্লিষ্ট—বিবিএস, বিআইডিএস, এনবিআর, বিডা, বেজা, বিসিক, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ ২৪টি সংস্থার প্রতিনিধি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি আয়োজিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। কমিটির সদস্যদের মধ্যে ড. মোস্তাফিজুর রহমান, ড. সেলিম রায়হানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কাছে সব ধরনের চুক্তির মূল কাগজপত্র চাওয়া হবে। এরপর কমিটি সেসব কাগজপত্র খতিয়ে দেখবে। ইতিমধ্যে অনেক তথ্য–উপাত্ত পেয়েছি। শিগগিরই শ্বেতপত্র তৈরির কাজ শুরু করব।
এ বিষয়ে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দেশি–বিদেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিগত সময়ে করা চুক্তিতে দেশের স্বার্থ কতটা রক্ষা হয়েছে এবং সেটি কতটা অর্থনীতিবান্ধব, জনবান্ধব—মূলত সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখার জন্যই এই আয়োজন। শ্বেতপত্রে বিস্তারিত পরিসরে কমিটির সদস্যরা সেসব তুলে ধরবেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তৈরি হওয়া ও প্রকাশ করা মূল্যস্ফীতি, জাতীয় আয় এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) প্রাক্কলনের বস্তুগত সত্যতা নিয়েও ব্রিফিংয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ড. দেবপ্রিয়।
তিনি জানান, বিগত সময় মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), জাতীয় আয়, মূল্যস্ফীতি এবং বাৎসরিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) প্রাক্কলন যেভাবে করা হয় সেগুলোর বস্তুগত ভিত্তি অত্যন্ত দুর্বল। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি এসব বিষয়ও খতিয়ে দেখবে। এ জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সঙ্গে আলাদাভাবে বসার পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
ড. দেবপ্রিয় বলেন, এত দিন সরকারি কর্মকর্তারা রাজনৈতিক চাপে বাধ্য হয়েই যে কোনো সরকারি প্রাক্কলন তৈরি করতেন। ফলে তাঁরা সঠিক তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অসহায় ছিলেন। বৈঠক থেকে তাঁদের অভয় দিয়ে বলা হয়েছে—এখন সময় এসেছে সরকারি তথ্যের সঠিক প্রাক্কলন, প্রকাশ ও সে সুযোগ কাজে লাগানোর।
এক প্রশ্নের জবাবে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, ‘আমাদের তৃতীয় সভা হবে। আমরা তথ্য–উপাত্ত পেয়েছি। এখন লেখার কাজ কীভাবে শুরু হবে সেটি নিয়ে আলোচনা হবে। আমরা যে উন্মুক্ত তথ্য–উপাত্ত চেয়েছিলাম এতে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। আমরা দ্রুত ঢাকার বাইরে টাউন হল বৈঠক করব। আমরা কী পেয়েছি সেই ভেতরের তথ্য এখন বলার সময় নয়, সময় এলে বলা হবে।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যেসব চুক্তি হয়েছে সেগুলোর নথিপত্র খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে গঠিত কমিটি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
সরকারের তথ্য তৈরি, পরিবেশন এবং প্রাক্কলন সংশ্লিষ্ট—বিবিএস, বিআইডিএস, এনবিআর, বিডা, বেজা, বিসিক, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ ২৪টি সংস্থার প্রতিনিধি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি আয়োজিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। কমিটির সদস্যদের মধ্যে ড. মোস্তাফিজুর রহমান, ড. সেলিম রায়হানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কাছে সব ধরনের চুক্তির মূল কাগজপত্র চাওয়া হবে। এরপর কমিটি সেসব কাগজপত্র খতিয়ে দেখবে। ইতিমধ্যে অনেক তথ্য–উপাত্ত পেয়েছি। শিগগিরই শ্বেতপত্র তৈরির কাজ শুরু করব।
এ বিষয়ে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দেশি–বিদেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিগত সময়ে করা চুক্তিতে দেশের স্বার্থ কতটা রক্ষা হয়েছে এবং সেটি কতটা অর্থনীতিবান্ধব, জনবান্ধব—মূলত সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখার জন্যই এই আয়োজন। শ্বেতপত্রে বিস্তারিত পরিসরে কমিটির সদস্যরা সেসব তুলে ধরবেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তৈরি হওয়া ও প্রকাশ করা মূল্যস্ফীতি, জাতীয় আয় এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) প্রাক্কলনের বস্তুগত সত্যতা নিয়েও ব্রিফিংয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ড. দেবপ্রিয়।
তিনি জানান, বিগত সময় মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), জাতীয় আয়, মূল্যস্ফীতি এবং বাৎসরিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) প্রাক্কলন যেভাবে করা হয় সেগুলোর বস্তুগত ভিত্তি অত্যন্ত দুর্বল। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি এসব বিষয়ও খতিয়ে দেখবে। এ জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সঙ্গে আলাদাভাবে বসার পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
ড. দেবপ্রিয় বলেন, এত দিন সরকারি কর্মকর্তারা রাজনৈতিক চাপে বাধ্য হয়েই যে কোনো সরকারি প্রাক্কলন তৈরি করতেন। ফলে তাঁরা সঠিক তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অসহায় ছিলেন। বৈঠক থেকে তাঁদের অভয় দিয়ে বলা হয়েছে—এখন সময় এসেছে সরকারি তথ্যের সঠিক প্রাক্কলন, প্রকাশ ও সে সুযোগ কাজে লাগানোর।
এক প্রশ্নের জবাবে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, ‘আমাদের তৃতীয় সভা হবে। আমরা তথ্য–উপাত্ত পেয়েছি। এখন লেখার কাজ কীভাবে শুরু হবে সেটি নিয়ে আলোচনা হবে। আমরা যে উন্মুক্ত তথ্য–উপাত্ত চেয়েছিলাম এতে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। আমরা দ্রুত ঢাকার বাইরে টাউন হল বৈঠক করব। আমরা কী পেয়েছি সেই ভেতরের তথ্য এখন বলার সময় নয়, সময় এলে বলা হবে।’
গৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৫ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১৭ মিনিট আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
১ ঘণ্টা আগেইউএনডিপির আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘জনবান্ধব নীতি প্রণয়নে সঠিক উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনের সহায়তায় ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের
১ ঘণ্টা আগে