নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপনের মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে উত্তর-পূর্ব এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত অর্থনৈতিক করিডরে ব্যাপক বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। সম্ভাবনা কাজে লাগানো গেলে ২০৫০ সালনাগাদ এ দেশে সাত কোটির বেশি কর্মসংস্থান হবে। একই সঙ্গে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৮৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়াবে বলে মনে করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
আজ বুধবার ‘বাংলাদেশ ইকোনমিক করিডর ডেভেলপমেন্ট হাইলাইটস’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এডিবি এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এডিবি বলেছে, অর্থনৈতিক করিডরের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। এই সুবিধা কাজে লাগানো গেলে ২০২৫ সালের মধ্যে ১ কোটি ২৭ লাখ, ২০৪০ সালের মধ্যে হবে ৪ কোটি ৬২ লাখ এবং ২০৫০ সালনাগাদ ৭ কোটি ১৮ লাখ কর্মসংস্থান হবে। পাশাপাশি এই সুবিধা কাজে লাগানো গেলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের বাণিজ্য-সুবিধা বাড়বে ২৮৬ বিলিয়ন ডলার; যা টাকার অঙ্কে ৩১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক করিডর উন্নয়নের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য হলো স্বল্পোন্নত অঞ্চলের একীকরণের মাধ্যমে সমৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বাড়ানো। বর্তমানে উত্তর-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ প্রধান পিছিয়ে থাকা অঞ্চল। তাই বাংলাদেশের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থজুড়ে অভিন্ন, সামগ্রিক এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য, বাংলাদেশ ইকোনমিক করিডরকে (বিইসি) দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল (খুলনা বিভাগ) থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল (সিলেট) পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার ধারণা দেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক করিডরটি দেশের মোট জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ কভার করে, এটি ১৪টি জেলাকে জুড়ে বিস্তৃত।
উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপনের মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে উত্তর-পূর্ব এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত অর্থনৈতিক করিডরে ব্যাপক বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। সম্ভাবনা কাজে লাগানো গেলে ২০৫০ সালনাগাদ এ দেশে সাত কোটির বেশি কর্মসংস্থান হবে। একই সঙ্গে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৮৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়াবে বলে মনে করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
আজ বুধবার ‘বাংলাদেশ ইকোনমিক করিডর ডেভেলপমেন্ট হাইলাইটস’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এডিবি এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এডিবি বলেছে, অর্থনৈতিক করিডরের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। এই সুবিধা কাজে লাগানো গেলে ২০২৫ সালের মধ্যে ১ কোটি ২৭ লাখ, ২০৪০ সালের মধ্যে হবে ৪ কোটি ৬২ লাখ এবং ২০৫০ সালনাগাদ ৭ কোটি ১৮ লাখ কর্মসংস্থান হবে। পাশাপাশি এই সুবিধা কাজে লাগানো গেলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের বাণিজ্য-সুবিধা বাড়বে ২৮৬ বিলিয়ন ডলার; যা টাকার অঙ্কে ৩১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক করিডর উন্নয়নের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য হলো স্বল্পোন্নত অঞ্চলের একীকরণের মাধ্যমে সমৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বাড়ানো। বর্তমানে উত্তর-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ প্রধান পিছিয়ে থাকা অঞ্চল। তাই বাংলাদেশের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থজুড়ে অভিন্ন, সামগ্রিক এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য, বাংলাদেশ ইকোনমিক করিডরকে (বিইসি) দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল (খুলনা বিভাগ) থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল (সিলেট) পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার ধারণা দেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক করিডরটি দেশের মোট জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ কভার করে, এটি ১৪টি জেলাকে জুড়ে বিস্তৃত।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে