নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) নির্বাচনের মনোনয়ন ফি কমিয়ে ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ এবং পদ বণ্টনের ফি প্রত্যাহার করেছে নির্বাচন বোর্ড। আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আগামী ১৮ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ই-ক্যাবের ২০২২-২৪ দ্বিবার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন। এবারের নির্বাচনকে ঘিরে সদস্যদের মধ্যে রয়েছে স্বতঃস্ফূর্ত আমেজ। মনোনয়ন ফি অর্ধেকে নামিয়ে আনায় এই আমেজ বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এর আগে নির্বাচনের তফসিলে সভাপতি পদে আড়াই লাখ টাকা, সহসভাপতি পদে দেড় লাখ টাকা, সাধারণ সম্পাদক ও অর্থসম্পাদক পদে ৭৫ হাজার টাকা এবং পরিচালক পদের জন্য মনোনয়ন ফি বাবদ ৫০ হাজার টাকার অফেরতযোগ্য জামানত দেওয়ার শর্ত ছিল।
পরে বিষয়টি নিয়ে ই-ক্যাবের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান আমিন হেলালীর সভাপতিত্বে এ নিয়ে গত রোববার বিকেল ৩টায় বৈঠক করেন অপর দুই সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ও বজলুর রহমান। বৈঠক শেষে তাঁরা আগের তফসিলের শর্ত প্রত্যাহার করে নতুন করে ফি নির্ধারণ করে দেন।
ফি পুনর্বিবেচনার আবেদন মঞ্জুর করায় এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার। তিনি বলেন, ‘গত শুক্রবার আমার করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার বোর্ড সভায় নির্বাচন কমিশন আবেদন ফি কমানোয় কমিশনের প্রতি আমাদের আস্থা বেড়ে গেছে। আমরা আশা করি, এই সিদ্ধান্তে ই-ক্যাব পরিবারের সবার আশার প্রতিফলন ঘটেছে। এটা সদস্যদের মধ্যে ভোট নিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনা বহুগুণে বাড়িয়ে দিল।’
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, গত ১৯ এপ্রিল ছিল সদস্যদের বার্ষিক চাঁদা পরিশোধের শেষ দিন। ২১ এপ্রিল প্রকাশ করা হয় প্রাথমিক ভোটার তালিকা। এই তালিকায় রয়েছে ৭৮৩ জন ভোটারের নাম। আগামী ১০ মে প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা। এরপর ১১ মে থেকে শুরু হবে মনোনয়ন বিতরণ। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ২৯ মে পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ ও পদ বণ্টন শেষে আগামী ২ জুলাই দায়িত্ব গ্রহণ করবে পরবর্তী কার্যনির্বাহী কমিটি।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) নির্বাচনের মনোনয়ন ফি কমিয়ে ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ এবং পদ বণ্টনের ফি প্রত্যাহার করেছে নির্বাচন বোর্ড। আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আগামী ১৮ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ই-ক্যাবের ২০২২-২৪ দ্বিবার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন। এবারের নির্বাচনকে ঘিরে সদস্যদের মধ্যে রয়েছে স্বতঃস্ফূর্ত আমেজ। মনোনয়ন ফি অর্ধেকে নামিয়ে আনায় এই আমেজ বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এর আগে নির্বাচনের তফসিলে সভাপতি পদে আড়াই লাখ টাকা, সহসভাপতি পদে দেড় লাখ টাকা, সাধারণ সম্পাদক ও অর্থসম্পাদক পদে ৭৫ হাজার টাকা এবং পরিচালক পদের জন্য মনোনয়ন ফি বাবদ ৫০ হাজার টাকার অফেরতযোগ্য জামানত দেওয়ার শর্ত ছিল।
পরে বিষয়টি নিয়ে ই-ক্যাবের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান আমিন হেলালীর সভাপতিত্বে এ নিয়ে গত রোববার বিকেল ৩টায় বৈঠক করেন অপর দুই সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ও বজলুর রহমান। বৈঠক শেষে তাঁরা আগের তফসিলের শর্ত প্রত্যাহার করে নতুন করে ফি নির্ধারণ করে দেন।
ফি পুনর্বিবেচনার আবেদন মঞ্জুর করায় এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার। তিনি বলেন, ‘গত শুক্রবার আমার করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার বোর্ড সভায় নির্বাচন কমিশন আবেদন ফি কমানোয় কমিশনের প্রতি আমাদের আস্থা বেড়ে গেছে। আমরা আশা করি, এই সিদ্ধান্তে ই-ক্যাব পরিবারের সবার আশার প্রতিফলন ঘটেছে। এটা সদস্যদের মধ্যে ভোট নিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনা বহুগুণে বাড়িয়ে দিল।’
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, গত ১৯ এপ্রিল ছিল সদস্যদের বার্ষিক চাঁদা পরিশোধের শেষ দিন। ২১ এপ্রিল প্রকাশ করা হয় প্রাথমিক ভোটার তালিকা। এই তালিকায় রয়েছে ৭৮৩ জন ভোটারের নাম। আগামী ১০ মে প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা। এরপর ১১ মে থেকে শুরু হবে মনোনয়ন বিতরণ। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ২৯ মে পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ ও পদ বণ্টন শেষে আগামী ২ জুলাই দায়িত্ব গ্রহণ করবে পরবর্তী কার্যনির্বাহী কমিটি।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৩ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৫ ঘণ্টা আগে