নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদ দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এখানে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৫০ লাখ ৬ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার নির্ধারণ করা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য জাতীয় বাজেটের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আগামীর অর্থ–বছরের জন্য বাজেটে মোট রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা বা জিডিপির ১০ শতাংশ। আর চলতি অর্থ বছরের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। তার মধ্যে এনবিআরের কর ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত কর ২ হাজার কোটি টাকা। কর ব্যতীত প্রাপ্তি ৫০ হাজার কোটি টাকা।
এদিকে পরিচালন আবর্তক ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। আর উন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। তার মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন (এডিপি) ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা, অন্যান্য ব্যয় ৪৭ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা। বাজেটে ঘাটতি অনুদান ব্যতীত ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেটে অর্থায়নের উৎস হিসাবে বৈদেশিক উৎস (অনুদানসহ) ধরা হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আয়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। তার মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। যা চলতি বছরের জন্য বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা।
ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।
বাজেট ২০২৩-২৪ সম্পর্কিত খবর আরও পড়ুন:
২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদ দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এখানে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৫০ লাখ ৬ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার নির্ধারণ করা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য জাতীয় বাজেটের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আগামীর অর্থ–বছরের জন্য বাজেটে মোট রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা বা জিডিপির ১০ শতাংশ। আর চলতি অর্থ বছরের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। তার মধ্যে এনবিআরের কর ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত কর ২ হাজার কোটি টাকা। কর ব্যতীত প্রাপ্তি ৫০ হাজার কোটি টাকা।
এদিকে পরিচালন আবর্তক ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। আর উন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। তার মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন (এডিপি) ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা, অন্যান্য ব্যয় ৪৭ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা। বাজেটে ঘাটতি অনুদান ব্যতীত ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেটে অর্থায়নের উৎস হিসাবে বৈদেশিক উৎস (অনুদানসহ) ধরা হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আয়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। তার মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। যা চলতি বছরের জন্য বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা।
ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।
বাজেট ২০২৩-২৪ সম্পর্কিত খবর আরও পড়ুন:
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে