উন্নয়ন প্রকল্পের অতিরিক্ত খরচ কমানো এবং অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাতিলের কারণে সরকারের অর্থছাড় কমেছে। এই কম অর্থছাড়ের ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) প্রকল্পের বাস্তবায়নের হারও কমে গেছে, যা গত ৭ বছরে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আরও ৫৩টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে মাত্র ৫ শতাংশ অগ্রগতিও দেখাতে পারেনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম পাঁচ মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের হার কমে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ২৯ শতাংশে। যা এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন ছাড়। আজ রোববার (১৫ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্যে এই চিত্র উঠে এসেছে। ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
দেশে লক্ষ্যমাত্রার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের দৌড়ে আগের সব ব্যর্থতার রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বা জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ অর্জন নিয়ে দেশ সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়নের নতুন রেকর্ড গড়েছে।
পাবনার রূপপুরে রাশিয়ার ভিভিইআর ১২০০ প্রযুক্তিতে দুই ইউনিটের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণব্যয় এশিয়া মহাদেশের অন্য দেশগুলোর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণব্যয়ের তুলনায় বেশি। শুধু তা-ই নয়, নির্মাণ-ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জাপান, ফিনল্যান্ড, স্ল
ডাকাতি, একদম দিনদুপুরে ডাকাতি। এক-দুই টাকা নয়, হাজার হাজার কোটি টাকা। হিসাবে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার। ১ বিলিয়ন মানে শতকোটি টাকা। তার অর্থ ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ১ ডলার আবার প্রায় ১২০ টাকা। তাহলে মোট কত টাকার ডাকাতি হয়? পাঠক, এবার হিসাব করতে পারেন ঠিক কত টাকার ডাকাতি। ১ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এর অর্থ ২
চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের প্রায় অর্ধেকই বাস্তবায়ন হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেটে নতুন করে এডিপির জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অতীতের ধারাবাহিকতায় এই বিশাল বরাদ্দের অর্থ আগামী অর্থবছরে ব্য
অদক্ষতায় পিছিয়ে পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে অর্ধেকেরও কম এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে অর্থবছরের আর মাত্র ২ মাস বাকি থাকলেও এ সময়ে আরও অর্ধেক এডিপি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
কৃচ্ছ্রসাধনের লক্ষ্যে আকার না বাড়িয়ে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দিয়েছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নতুন এডিপির অনুমোদন দেওয়া হয়। এমন এক সময়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপির অনুমোদন দেওয়া হলো, যখন দেশের অর্থনীতি নানান
আসছে অর্থবছরে উন্নয়ন প্রকল্পে টাকা খরচে রক্ষণশীলতার পথে হাঁটতে যাচ্ছে সরকার। আগের দুই অর্থবছরে যে হারে উন্নয়ন প্রকল্পে বরাদ্দের আকার বাড়ানো হতো, আসছে অর্থবছরে বলতে গেলে বরাদ্দ খুব একটা বাড়ছে না। চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকারের চেয়ে মাত্র ২ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হচ্ছে। নিকট অত
অর্থবছরের শেষ সময়ে এসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়নে গতি পেয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে। শুধু মার্চ মাসে এসেই বাস্তবায়ন হার ৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
অর্থের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে গুরুত্বহীন প্রকল্প ও বরাদ্দে কড়াকড়ি রেখে নতুন অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি শুরু করেছে সরকার। এডিপিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আর বিনিয়োগের বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। নতুন অর্থবছরে বিদেশি সহায়তানির্ভর প্রকল্পে বিশেষ নজর থাকছে। বড় প্রক
অর্থ বরাদ্দে রক্ষণশীলতা ও নির্বাচনী ডামাডোলে অর্থবছরের পাঁচ মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন মাত্র ১৭ শতাংশ। এটি গত ছয় বছরের মধ্যে কম এডিপি বাস্তবায়ন। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সূত্রে জানা গেছে, গত পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) মোট খরচ হয়েছে ৪৬
কৃষি মন্ত্রণালয়ের চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতাধীন প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রকল্প বাস্তবায়নের জাতীয় গড় অগ্রগতি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই মন্ত্রণালয়ের গড় অগ্রগতি ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
কোরাম সংকটে বরিশাল জেলা পরিষদের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট সভা হয়নি। প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদনে আজ মঙ্গলবার আহ্বান করা পরিষদের সভায় ১৪ জনের মধ্যে মাত্র তিনজন উপস্থিত ছিলেন। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আড়াই কোটি টাকা নিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে অধিকাংশ সদস্য সভা বর্জন করে পণ্ড করে দিয়েছ
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন হার কমেছে। জুলাই থেকে জুন সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৮৪ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের (২০২১-২২) চেয়ে ৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ কম।