নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনুমোদন ছাড়া গিফট কার্ড বিক্রি বন্ধে ইভ্যালিসহ পাঁচ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেল। আজ মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান।
হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা পরিপন্থী কাজ করায় আমরা পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছি। প্রতিষ্ঠানগুলো অনুমোদন ছাড়াই গিফট কার্ড বিক্রি করছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। গিফট কার্ড বিক্রি বন্ধ না করলে আমরা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব বলে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।’
যে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো—ইভ্যালি, দারাজ বাংলাদেশ, ওয়ালকার্ট, মোনার্ক মার্ট এবং বাটা সু।
ডিজিটাল কমার্স সেলের উপসচিব মুহাম্মদ সাঈদ আলী স্বাক্ষরিত চিঠিগুলোতে বলা হয়, ‘ডিজিটাল গিফট কার্ডসহ সকল ডিজিটাল পণ্য যা অর্থের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হতে পারে তা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এ নির্দেশনা পাওয়ার পর ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ সহ অন্যান্য প্রযোজ্য আইন ও বিধিবিধানের পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে সাঈদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সোমবার ডাকযোগে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা দেখেছি এসব প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা পাশ কাটিয়ে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করছে। কারও যদি গিফট কার্ডের মতো পণ্য বিক্রিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়া থাকে তাহলে ওয়েবসাইটসহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় উল্লেখ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। নির্দেশনা না মানলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গিফট ভাউচারের মতো অর্থের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারযোগ্য ডিজিটাল পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে একক প্রতিষ্ঠান হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। তবে যেসব মার্কেটপ্লেস অনেক প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করে, তাদের বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে তারা কেউই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পায়নি বলে জানা গেছে।
অনুমোদন ছাড়া গিফট কার্ড বিক্রি বন্ধে ইভ্যালিসহ পাঁচ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেল। আজ মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান।
হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা পরিপন্থী কাজ করায় আমরা পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছি। প্রতিষ্ঠানগুলো অনুমোদন ছাড়াই গিফট কার্ড বিক্রি করছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। গিফট কার্ড বিক্রি বন্ধ না করলে আমরা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব বলে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।’
যে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো—ইভ্যালি, দারাজ বাংলাদেশ, ওয়ালকার্ট, মোনার্ক মার্ট এবং বাটা সু।
ডিজিটাল কমার্স সেলের উপসচিব মুহাম্মদ সাঈদ আলী স্বাক্ষরিত চিঠিগুলোতে বলা হয়, ‘ডিজিটাল গিফট কার্ডসহ সকল ডিজিটাল পণ্য যা অর্থের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হতে পারে তা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এ নির্দেশনা পাওয়ার পর ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ সহ অন্যান্য প্রযোজ্য আইন ও বিধিবিধানের পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে সাঈদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সোমবার ডাকযোগে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা দেখেছি এসব প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা পাশ কাটিয়ে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করছে। কারও যদি গিফট কার্ডের মতো পণ্য বিক্রিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়া থাকে তাহলে ওয়েবসাইটসহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় উল্লেখ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। নির্দেশনা না মানলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গিফট ভাউচারের মতো অর্থের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারযোগ্য ডিজিটাল পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে একক প্রতিষ্ঠান হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। তবে যেসব মার্কেটপ্লেস অনেক প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করে, তাদের বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে তারা কেউই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পায়নি বলে জানা গেছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ মিনিট আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে