অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে। মুডিসের এই পূর্বাভাস বলছে, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হবে, যা রপ্তানি ও পোশাক খাতের সম্ভাবনাকে মেঘাচ্ছন্ন করতে পারে। অন্যদিকে রেটিং কমানোর কারণে বিদেশি ঋণের সুদের হার এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ বেড়ে যেতে পারে, যার ফলে বিদেশি বিনিয়োগেও বাধা আসতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ এই ঋণমান সংস্থাটি সিঙ্গাপুর থেকে সোমবার (১৮ নভেম্বর) এই রেটিংস প্রকাশ করেছে; যেখানে বাংলাদেশের স্বল্পমেয়াদি ইস্যুয়ার রেটিংস ‘নট প্রাইম’ বা শ্রেষ্ঠ গুণসম্পন্ন নয় হিসেবে অপরিবর্তিতই রেখেছে। মুডিস জানিয়েছে, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ঋণমান কমানো হয়েছে। এই বিষয়গুলো এসেছে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা থেকে, যার ফলে দেশটিতে একটি সরকারের পরিবর্তন ঘটেছে। এসব বিষয় সরকারের নগদ অর্থপ্রবাহের ঝুঁকি, বহিস্থ দুর্বলতা ও ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতি সরকারের নগদ প্রবাহের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ব্যাংকিং খাতে দুর্বলতা সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া দেশের রিজার্ভ কমে যাওয়ায় ও সামাজিক অস্থিরতা বাড়ায় রাজনৈতিক ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশ্বের প্রধান তিনটি ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠানের একটি মুডিস। গত ৩১ মে প্রতিষ্ঠানটি সবশেষ বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়েছিল। সেবার তারা ঋণমান এক ধাপ কমিয়ে বিএ ৩ থেকে বি১-এ নামায়। এর কারণ হিসেবে মুডিস জানিয়েছিল, বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে উঁচু মাত্রার দুর্বলতা ও তারল্যের ঝুঁকি রয়েছে।
মুডিস বলছে, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধি ও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীরা আরও বেশি ঋণ দিলেও বহিস্থ দুর্বলতাসংক্রান্ত ঝুঁকি আগের মতোই রয়েছে। সামাজিক ঝুঁকি বৃদ্ধি, একটি পরিষ্কার পথনির্দশকের অনুপস্থিতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং জনগোষ্ঠীভিত্তিক উত্তেজনার পুনরায় আবির্ভাবের কারণে রাজনৈতিক ঝুঁকি বেড়েছে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক করার কারণ হিসেবে মুডিস জানিয়েছে, তাদের প্রত্যাশার চেয়েও এবার কম প্রবৃদ্ধি হবে। ফলে তা দেশটির দুর্বল রাজস্ব পরিস্থিতি ও বহিস্থ খাতের চাপ আরও বাড়াতে পারে। এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে দুর্বল অভ্যন্তরীণ চাহিদা এবং সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও আইনশৃঙ্খলার কারণে পণ্য সরবরাহের সমস্যার কারণে। এর ফলে রপ্তানি ও তৈরি পোশাক খাতের সম্ভাবনা মেঘাচ্ছন্ন হয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিশ্বের প্রধান তিনটি ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি বা ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেখে কোনো দেশে বিনিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। অর্থাৎ তাদের রেটিং প্রতিবেদন বিনিয়োগের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে। মুডিসের মতো প্রভাবশালী বাকি দুটি প্রতিষ্ঠান হলো ফিচ রেটিংস এবং এসঅ্যান্ডপি।
বাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে। মুডিসের এই পূর্বাভাস বলছে, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হবে, যা রপ্তানি ও পোশাক খাতের সম্ভাবনাকে মেঘাচ্ছন্ন করতে পারে। অন্যদিকে রেটিং কমানোর কারণে বিদেশি ঋণের সুদের হার এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ বেড়ে যেতে পারে, যার ফলে বিদেশি বিনিয়োগেও বাধা আসতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ এই ঋণমান সংস্থাটি সিঙ্গাপুর থেকে সোমবার (১৮ নভেম্বর) এই রেটিংস প্রকাশ করেছে; যেখানে বাংলাদেশের স্বল্পমেয়াদি ইস্যুয়ার রেটিংস ‘নট প্রাইম’ বা শ্রেষ্ঠ গুণসম্পন্ন নয় হিসেবে অপরিবর্তিতই রেখেছে। মুডিস জানিয়েছে, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ঋণমান কমানো হয়েছে। এই বিষয়গুলো এসেছে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা থেকে, যার ফলে দেশটিতে একটি সরকারের পরিবর্তন ঘটেছে। এসব বিষয় সরকারের নগদ অর্থপ্রবাহের ঝুঁকি, বহিস্থ দুর্বলতা ও ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতি সরকারের নগদ প্রবাহের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ব্যাংকিং খাতে দুর্বলতা সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া দেশের রিজার্ভ কমে যাওয়ায় ও সামাজিক অস্থিরতা বাড়ায় রাজনৈতিক ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশ্বের প্রধান তিনটি ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠানের একটি মুডিস। গত ৩১ মে প্রতিষ্ঠানটি সবশেষ বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়েছিল। সেবার তারা ঋণমান এক ধাপ কমিয়ে বিএ ৩ থেকে বি১-এ নামায়। এর কারণ হিসেবে মুডিস জানিয়েছিল, বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে উঁচু মাত্রার দুর্বলতা ও তারল্যের ঝুঁকি রয়েছে।
মুডিস বলছে, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধি ও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীরা আরও বেশি ঋণ দিলেও বহিস্থ দুর্বলতাসংক্রান্ত ঝুঁকি আগের মতোই রয়েছে। সামাজিক ঝুঁকি বৃদ্ধি, একটি পরিষ্কার পথনির্দশকের অনুপস্থিতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং জনগোষ্ঠীভিত্তিক উত্তেজনার পুনরায় আবির্ভাবের কারণে রাজনৈতিক ঝুঁকি বেড়েছে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক করার কারণ হিসেবে মুডিস জানিয়েছে, তাদের প্রত্যাশার চেয়েও এবার কম প্রবৃদ্ধি হবে। ফলে তা দেশটির দুর্বল রাজস্ব পরিস্থিতি ও বহিস্থ খাতের চাপ আরও বাড়াতে পারে। এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে দুর্বল অভ্যন্তরীণ চাহিদা এবং সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও আইনশৃঙ্খলার কারণে পণ্য সরবরাহের সমস্যার কারণে। এর ফলে রপ্তানি ও তৈরি পোশাক খাতের সম্ভাবনা মেঘাচ্ছন্ন হয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিশ্বের প্রধান তিনটি ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি বা ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেখে কোনো দেশে বিনিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। অর্থাৎ তাদের রেটিং প্রতিবেদন বিনিয়োগের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে। মুডিসের মতো প্রভাবশালী বাকি দুটি প্রতিষ্ঠান হলো ফিচ রেটিংস এবং এসঅ্যান্ডপি।
মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম মার্কেটপ্লেস স্যারির (Sary) সঙ্গে একীভূত হয়েছে বাংলাদেশের মার্কেটপ্লেস শপআপ। দুটি প্রতিষ্ঠান মিলে নতুন গঠিত বাণিজ্যিক প্ল্যাটফর্ম এসআইএলকিউ (SILQ) ১১ কোটি মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ পাচ্ছে। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছে সৌদি আরব এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল।
২৮ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুঁজিবাজার সংস্কারের উদ্দেশ্যে গত বছরের আগস্টে গঠন করা হয় পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স। সংস্কার কাজে টাস্কফোর্সকে সহযোগিতার জন্য পরবর্তীতে গঠন করা হয় ‘ফোকাস গ্রুপ’। গ্রুপটিতে ১০ জন সদস্য রয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে মৌসুমি ফল আমদানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠকে এই আগ্রহের কথা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লো।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব অর্থনীতির চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশ কিছুটা উন্নতি করতে পেরেছে। গত অর্থবছরের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি কিছুটা গতিপথ বদলেছে। এতে টাকার অঙ্কে জিডিপি বেড়েছে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা। বর্তমান নানা সমস্যার মধ্যে দেশের অর্থনীতি সামান্য প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে...
১০ ঘণ্টা আগে