নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: প্রবাসী আয়ের ওপর দুই শতাংশই প্রণোদনা রাখছে সরকার। এ প্রণোদনা চার শতাংশ করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব গিয়েছিল অর্থমন্ত্রীর কাছে। কিন্তু ২০২০-২১ অর্থ বছরের মত এ প্রণোদনা এ বছরেও অপরিবর্তিত থাকছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে বাজেট ঘোষণার বক্তৃতায় এ ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারিকালে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা জনিত কারণে রপ্তানি বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশ অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময়ে প্রবাসী আয় আমাদের স্বস্তির মধ্যে রেখেছে। চলতি অর্থ বছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন। সামগ্রিক বাস্তবতায় এবং বৈধ পথে প্রবাসী আয় প্রেরণকে উৎসাহিত করতে আগামী অর্থ বছরেও এ খাতে দুই শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে বিশেষ প্যাকেজ কর্মসূচি চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, করোনার মধ্যে ২০২০ সালে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৬৯ জন শ্রমিক রপ্তানি করতে পেরেছে বাংলাদেশ। এ বছরে প্রথাগত বাজারের বাইরে এসে পূর্ব ইউরোপের পোল্যান্ড, আলবেনিয়া, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, বসনিয়া, এশিয়ার উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় নতুন শ্রম বাজার হিসেবে কর্মী প্রেরণ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালে ২১ হাজার ৯৩৪ জন নারী কর্মীর বিদেশে কর্মসংস্থান করেছে বাংলাদেশ।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের ওপর চাপ কমাতে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮ অনুযায়ী প্রতি উপজেলা হতে গড়ে এক হাজার কর্মী বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য ৪০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের জনবল সৃষ্টি, আরও ২২ জেলায় জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস স্থাপন, প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণে বিদেশে আরও নতুন ৭টি শ্রম কল্যাণ উইং স্থাপন এবং ৮টি বিভাগীয় শহরে বিভাগীয় কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের নিজস্ব ভবন স্থাপনসহ মাঠ পর্যায়ে বিশ্ব মানের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার বিস্তারিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: প্রবাসী আয়ের ওপর দুই শতাংশই প্রণোদনা রাখছে সরকার। এ প্রণোদনা চার শতাংশ করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব গিয়েছিল অর্থমন্ত্রীর কাছে। কিন্তু ২০২০-২১ অর্থ বছরের মত এ প্রণোদনা এ বছরেও অপরিবর্তিত থাকছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে বাজেট ঘোষণার বক্তৃতায় এ ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারিকালে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা জনিত কারণে রপ্তানি বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশ অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময়ে প্রবাসী আয় আমাদের স্বস্তির মধ্যে রেখেছে। চলতি অর্থ বছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন। সামগ্রিক বাস্তবতায় এবং বৈধ পথে প্রবাসী আয় প্রেরণকে উৎসাহিত করতে আগামী অর্থ বছরেও এ খাতে দুই শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে বিশেষ প্যাকেজ কর্মসূচি চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, করোনার মধ্যে ২০২০ সালে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৬৯ জন শ্রমিক রপ্তানি করতে পেরেছে বাংলাদেশ। এ বছরে প্রথাগত বাজারের বাইরে এসে পূর্ব ইউরোপের পোল্যান্ড, আলবেনিয়া, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, বসনিয়া, এশিয়ার উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় নতুন শ্রম বাজার হিসেবে কর্মী প্রেরণ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালে ২১ হাজার ৯৩৪ জন নারী কর্মীর বিদেশে কর্মসংস্থান করেছে বাংলাদেশ।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের ওপর চাপ কমাতে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮ অনুযায়ী প্রতি উপজেলা হতে গড়ে এক হাজার কর্মী বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য ৪০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের জনবল সৃষ্টি, আরও ২২ জেলায় জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস স্থাপন, প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণে বিদেশে আরও নতুন ৭টি শ্রম কল্যাণ উইং স্থাপন এবং ৮টি বিভাগীয় শহরে বিভাগীয় কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের নিজস্ব ভবন স্থাপনসহ মাঠ পর্যায়ে বিশ্ব মানের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার বিস্তারিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন:
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে