নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আন্তর্জাতিক বাজারে ইউরিয়া সারের দাম কমলেও দেশে বেড়েছে। কেজি প্রতি ৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। গত সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে সারের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়।
দেশে ইউরিয়া সার আমদানিকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের মাঝামাঝি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ইউরিয়া সারের উচ্চ মূল্য ছিল আন্তর্জাতিক বাজারে। বর্তমানে এই দাম অনেকটা কমেছে। কিন্তু দেশে কেজি প্রতি ৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে।
বিসিআইসি চেয়ারম্যান মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সারের দাম বাড়াইনি, সারের দাম কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বাড়ানো হয়।’
আন্তর্জাতিক বাজারে ইউরিয়া সারের দাম কমার কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, তারপরেও বিরাট ভর্তুকি দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিসিআইসি সৌদি আরব থেকে এপ্রিল মাসে (এলসি নং-১৯৬৯১৪, সোনালী ব্যাংক, লোকাল অফিস) ৭ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন সার আমদানি করে। তাতে প্রতি মেট্রিক টন সারের আমদানি মূল্য ৩৯০ ডলার ৫৯ সেন্ট ধরা হয়। এর আগে জানুয়ারি মাসে কাতার থেকে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। তাতে প্রতি মেট্রিক টন সারের মূল্য ধরা হয়েছিল ৫২৬ ডলার ৭৭ সেন্ট। ইউরিয়া সারের আন্তর্জাতিক বাজারে দাম অনেক কমার বিষয়টি দেখা গেছে।
কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের পত্রে জানানো হয়েছে, চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম বৃদ্ধি পায়। এই কারণে সারের বিক্রয় মূল্য কেজি প্রতি ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
বিসিআইসি সূত্র জানায়, দেশে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া সারের দাম ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ২২ টাকা থেকে ৫ টাকা বাড়িয়ে ২৭ টাকা করা হয়েছে।
ডিলার পর্যায়ে ডিএপি সারের দাম ১৪ টাকা থেকে ১৯ টাকায় বৃদ্ধি করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ১৬ টাকা থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি করে ২১ টাকা করা হয়েছে। ডিলার পর্যায়ে টিএসপি সারের দাম ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ২২ টাকা থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি করে ২৭ টাকা করা হয়েছে।
ডিলার পর্যায়ে এমওপি সারের ১৩ টাকা থেকে ১৮ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ১৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের ১ আগস্ট ইউরিয়া সার প্রতি কেজিতে ৬ টাকা বাড়ানো হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক বাজারে ইউরিয়া সারের দাম কমলেও দেশে বেড়েছে। কেজি প্রতি ৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। গত সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে সারের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়।
দেশে ইউরিয়া সার আমদানিকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের মাঝামাঝি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ইউরিয়া সারের উচ্চ মূল্য ছিল আন্তর্জাতিক বাজারে। বর্তমানে এই দাম অনেকটা কমেছে। কিন্তু দেশে কেজি প্রতি ৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে।
বিসিআইসি চেয়ারম্যান মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সারের দাম বাড়াইনি, সারের দাম কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বাড়ানো হয়।’
আন্তর্জাতিক বাজারে ইউরিয়া সারের দাম কমার কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, তারপরেও বিরাট ভর্তুকি দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিসিআইসি সৌদি আরব থেকে এপ্রিল মাসে (এলসি নং-১৯৬৯১৪, সোনালী ব্যাংক, লোকাল অফিস) ৭ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন সার আমদানি করে। তাতে প্রতি মেট্রিক টন সারের আমদানি মূল্য ৩৯০ ডলার ৫৯ সেন্ট ধরা হয়। এর আগে জানুয়ারি মাসে কাতার থেকে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। তাতে প্রতি মেট্রিক টন সারের মূল্য ধরা হয়েছিল ৫২৬ ডলার ৭৭ সেন্ট। ইউরিয়া সারের আন্তর্জাতিক বাজারে দাম অনেক কমার বিষয়টি দেখা গেছে।
কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের পত্রে জানানো হয়েছে, চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম বৃদ্ধি পায়। এই কারণে সারের বিক্রয় মূল্য কেজি প্রতি ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
বিসিআইসি সূত্র জানায়, দেশে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া সারের দাম ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ২২ টাকা থেকে ৫ টাকা বাড়িয়ে ২৭ টাকা করা হয়েছে।
ডিলার পর্যায়ে ডিএপি সারের দাম ১৪ টাকা থেকে ১৯ টাকায় বৃদ্ধি করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ১৬ টাকা থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি করে ২১ টাকা করা হয়েছে। ডিলার পর্যায়ে টিএসপি সারের দাম ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ২২ টাকা থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি করে ২৭ টাকা করা হয়েছে।
ডিলার পর্যায়ে এমওপি সারের ১৩ টাকা থেকে ১৮ টাকা করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ১৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের ১ আগস্ট ইউরিয়া সার প্রতি কেজিতে ৬ টাকা বাড়ানো হয়েছিল।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে