নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রধান দুই গন্তব্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর এই পাঁচ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দুই দেশে রপ্তানি কমেছে ৮২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শতাংশের হিসাবে এই দুই দেশে গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর রপ্তানি কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ।
তার মধ্যে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যের বৃহত্তম বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরে রপ্তানি কমেছে ৯ দশমিক ২০ শতাংশ। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ জার্মানিতে রপ্তানি কমেছে ১৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রকাশ করা দেশভিত্তিক প্রধান প্রধান বাজার বিশ্লেষণে এ তথ্য পাওয়া যায়।
ইপিবির প্রকাশ করা তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে মোট পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৬৩৯ দশমিক ৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরেরে একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মুদ্রার পরিমাণের দিক থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমেছে ৩৬৮ দশমিক ৮৪ মিলিয়ন ডলার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলেও চলতি অর্থবছরে মোট রপ্তানির ১৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ দখল করে এখনো পণ্য রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে এখনো শীর্ষ দেশ হিসেবে অবস্থান করছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হচ্ছে জার্মানি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন অর্থনৈতিক জোটের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থ বছরেরে জুলাই-নভেম্বরে রপ্তানি কমেছে ৪৫৫ দশমিক ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে রপ্তানি কমার কারণে টান পড়েছে তৈরি পোশাক খাতের আয়েও। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৮৪ দশমিক ৭২ শতাংশ।
তার মধ্যে নিট পোশাকে ৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে এই চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানি হয়েছে ১০ হাজার ৯৮৯ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। আগের বছরেরে একই সময়ে এই খাত থেকে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ১১৩ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন ডলার।
নিট পোশাক রপ্তানিতে বৃদ্ধির উল্টো চিত্র ওভেনে। গত অর্থবছরেরে প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরে রপ্তানি কমেছে ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ। ওভেন পোশাক খাত থেকে চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ের রপ্তানি আয় এসেছে ৭ হাজার ৮৪৬ দশমিক ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮ হাজার ২১৭ দশমিক ৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের পণ্যভিত্তিক রপ্তানির চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, নিট পোশাক খাত থেকে এসেছে ৪৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ আর ওভেন পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৩৫ দশমিক ২৯ শতাংশ।
ইপিবির প্রকাশ করা তথ্যে দেখা যায়, তৈরি পোশাকের মধ্যে নিট পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালস, প্লাস্টিক ও মেলামাইন পণ্য ছাড়া আগের অর্থবছরেরে তুলনায় চলতি অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে বাকি ৯টি প্রধান পণ্যে সব কটিতে রপ্তানি নেতিবাচক হয়েছে।
হোম টেক্সটাইল খাতে রপ্তানি কমেছে ৪২ দশমিক ২৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে ৫১৮ দশমিক ৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি হলেও চলতি বছরে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ২৯৯ দশমিক ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক ধারায় আছে চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, কৃষিজাত পণ্য, কাঁচা পাট ও পাটজাত দ্রব্য, বাইসাইকেল, ও প্রকৌশল দ্রব্যাদি।
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা পণ্য রপ্তানি থেকে আয় করেছিল প্রায় ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার। নভেম্বর পর্যন্ত পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ২২ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার যা নির্ধারিত রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার ৩৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। রপ্তানির এই আয় আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে মাত্র ১ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রধান দুই গন্তব্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর এই পাঁচ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দুই দেশে রপ্তানি কমেছে ৮২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শতাংশের হিসাবে এই দুই দেশে গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর রপ্তানি কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ।
তার মধ্যে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যের বৃহত্তম বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরে রপ্তানি কমেছে ৯ দশমিক ২০ শতাংশ। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ জার্মানিতে রপ্তানি কমেছে ১৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রকাশ করা দেশভিত্তিক প্রধান প্রধান বাজার বিশ্লেষণে এ তথ্য পাওয়া যায়।
ইপিবির প্রকাশ করা তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে মোট পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৬৩৯ দশমিক ৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরেরে একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মুদ্রার পরিমাণের দিক থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমেছে ৩৬৮ দশমিক ৮৪ মিলিয়ন ডলার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলেও চলতি অর্থবছরে মোট রপ্তানির ১৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ দখল করে এখনো পণ্য রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে এখনো শীর্ষ দেশ হিসেবে অবস্থান করছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হচ্ছে জার্মানি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন অর্থনৈতিক জোটের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থ বছরেরে জুলাই-নভেম্বরে রপ্তানি কমেছে ৪৫৫ দশমিক ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে রপ্তানি কমার কারণে টান পড়েছে তৈরি পোশাক খাতের আয়েও। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৮৪ দশমিক ৭২ শতাংশ।
তার মধ্যে নিট পোশাকে ৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে এই চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানি হয়েছে ১০ হাজার ৯৮৯ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। আগের বছরেরে একই সময়ে এই খাত থেকে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ১১৩ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন ডলার।
নিট পোশাক রপ্তানিতে বৃদ্ধির উল্টো চিত্র ওভেনে। গত অর্থবছরেরে প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরে রপ্তানি কমেছে ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ। ওভেন পোশাক খাত থেকে চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ের রপ্তানি আয় এসেছে ৭ হাজার ৮৪৬ দশমিক ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮ হাজার ২১৭ দশমিক ৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের পণ্যভিত্তিক রপ্তানির চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, নিট পোশাক খাত থেকে এসেছে ৪৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ আর ওভেন পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৩৫ দশমিক ২৯ শতাংশ।
ইপিবির প্রকাশ করা তথ্যে দেখা যায়, তৈরি পোশাকের মধ্যে নিট পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালস, প্লাস্টিক ও মেলামাইন পণ্য ছাড়া আগের অর্থবছরেরে তুলনায় চলতি অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে বাকি ৯টি প্রধান পণ্যে সব কটিতে রপ্তানি নেতিবাচক হয়েছে।
হোম টেক্সটাইল খাতে রপ্তানি কমেছে ৪২ দশমিক ২৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে ৫১৮ দশমিক ৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি হলেও চলতি বছরে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ২৯৯ দশমিক ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক ধারায় আছে চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, কৃষিজাত পণ্য, কাঁচা পাট ও পাটজাত দ্রব্য, বাইসাইকেল, ও প্রকৌশল দ্রব্যাদি।
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা পণ্য রপ্তানি থেকে আয় করেছিল প্রায় ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার। নভেম্বর পর্যন্ত পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ২২ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার যা নির্ধারিত রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার ৩৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। রপ্তানির এই আয় আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে মাত্র ১ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
১ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৩ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে