জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশের মধ্যে তীব্রতর ডলার-সংকট চলছে। এ সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নিয়েও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি অব্যাহত রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে ডলার বিক্রি বন্ধের কথা জানালেও চলতি অর্থবছরেই রিজার্ভ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫.১৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী তা ১৯.৯৯ বিলিয়ন ডলার। তবে ব্যয়যোগ্য নিট রিজার্ভের পরিমাণ ১৫.৮৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত মাসে রেমিট্যান্সে গতি ফিরলেও তা আশানুরূপ নয়। চলতি বছরের প্রথম মাসের পুরো সময়ে ২১০ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ২৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার। বিদায়ী বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরের পুরো সময়ে আসে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার, যা ২১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বেশি। আর চলতি মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম ৯ দিনে এসেছে ৬৩ কোটি ১৭ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। প্রতিদিন আসছে ৭ কোটি ডলারের বেশি। এভাবে গতি থাকলে চলতি মাসেও দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে রেমিট্যান্স। বৈধ পথে আনার উদ্যোগের ফলে রেমিট্যান্স আসা কিছুটা বাড়ছে বলে জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মূলত বাড়তি প্রণোদনা প্রবাসী বাংলাদেশিদের উৎসাহিত করছে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, রিজার্ভ মূলত রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয় এবং বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানের ওপর নির্ভর করে। রেমিট্যান্স বাড়াতে নীতিমালা সহজ করা হয়েছে। প্রবাসীদের মধ্যে ইতিবাচক প্রচারণা চলমান করা হয়েছে। হুন্ডি বন্ধে কাজ করছে বিশেষ দল। পাশাপাশি রপ্তানি আয় বাড়াতে মনিটরিং বাড়ানো হয়েছে। এরই মধ্যে আইএমএফের দ্বিতীয় কিস্তি ও এডিবি ঋণের টাকা রিজার্ভে সমন্বয় করা হয়েছে। আরও কিছু ঋণ পাইপলাইনে রয়েছে। সামনে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে।
দেশের মধ্যে তীব্রতর ডলার-সংকট চলছে। এ সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নিয়েও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি অব্যাহত রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে ডলার বিক্রি বন্ধের কথা জানালেও চলতি অর্থবছরেই রিজার্ভ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫.১৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী তা ১৯.৯৯ বিলিয়ন ডলার। তবে ব্যয়যোগ্য নিট রিজার্ভের পরিমাণ ১৫.৮৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত মাসে রেমিট্যান্সে গতি ফিরলেও তা আশানুরূপ নয়। চলতি বছরের প্রথম মাসের পুরো সময়ে ২১০ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ২৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার। বিদায়ী বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরের পুরো সময়ে আসে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার, যা ২১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বেশি। আর চলতি মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম ৯ দিনে এসেছে ৬৩ কোটি ১৭ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। প্রতিদিন আসছে ৭ কোটি ডলারের বেশি। এভাবে গতি থাকলে চলতি মাসেও দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে রেমিট্যান্স। বৈধ পথে আনার উদ্যোগের ফলে রেমিট্যান্স আসা কিছুটা বাড়ছে বলে জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মূলত বাড়তি প্রণোদনা প্রবাসী বাংলাদেশিদের উৎসাহিত করছে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, রিজার্ভ মূলত রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয় এবং বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানের ওপর নির্ভর করে। রেমিট্যান্স বাড়াতে নীতিমালা সহজ করা হয়েছে। প্রবাসীদের মধ্যে ইতিবাচক প্রচারণা চলমান করা হয়েছে। হুন্ডি বন্ধে কাজ করছে বিশেষ দল। পাশাপাশি রপ্তানি আয় বাড়াতে মনিটরিং বাড়ানো হয়েছে। এরই মধ্যে আইএমএফের দ্বিতীয় কিস্তি ও এডিবি ঋণের টাকা রিজার্ভে সমন্বয় করা হয়েছে। আরও কিছু ঋণ পাইপলাইনে রয়েছে। সামনে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে