নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই দিনের ব্যবধানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন পরিবেশক পর্যায়ে চিনির দাম মণপ্রতি ৬০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আর পাইকারি পর্যায়ে বেড়েছে ৫০ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে এখনো দাম বাড়েনি।
চিনির দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে ব্যবসায়ীরা জানান, ভারত সরকার চিনি রপ্তানি সীমিত করার খবরে বাজারে দাম বাড়ছে। অপরদিকে চিনির আমদানির ওপর ট্যাক্স বাড়ানোয় বাজারে প্রভাব পড়েছে।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে চিনির পরিবেশক জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত সোমবার তাদের বাজারে পরিবেশক পর্যায়ে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) চিনির দাম ছিল দুই হাজার ৭৮০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৪ টাকা ৪৯ পয়সা। গত মঙ্গলবার মণপ্রতি দাম ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছিল দুই হাজার ৮০০ টাকা। এ হিসেবে কেজিপ্রতি দাম পড়ে ৭৫ টাকা ০৩ পয়সা। আজ বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৭৬ টাকা ১০ পয়সা। অর্থাৎ দুই দিনের ব্যবধানে মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৬০ টাকা এবং কেজিপ্রতি এক টাকা ৬১ পয়সা।
এ বাজারে চিনির পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, গত দুই দিন আগে প্রতি ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা চিনির দাম ছিল তিন হাজার ৭৮০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৫ টাকা ৬০ পয়সা। বুধবার তা বিক্রি হয়েছে তিন হাজার ৮৩০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৬ টাকা ৬০ পয়সা। অর্থাৎ বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি এক টাকা।
বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মৌলভীবাজার ও আশপাশের বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতিকেজি চিনি ভোক্তা পর্যায়ে ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে মৌলভীবাজারের খুচরা চিনি বিক্রেতা সাইফুল ইসলাম জানান, আগে ৭৮ টাকায় বিক্রি করলে কেজিপ্রতি দুই টাকা লাভ হতো। এখন ৭৮ টাকা বিক্রি করলে লাভ এক টাকা হচ্ছে।
চিনির দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পাইকারি চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারত সরকার চিনি রপ্তানি সীমিত করায় দেশের বাজারে প্রভাব পড়েছে। ভারত থেকে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ অপরিশোধিত চিনি দেশে আমদানি হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দেশের বাজারে মূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে ভারত চিনি রপ্তানি সীমিত করার পরিকল্পনা করছে। গত ৬ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ভারত এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। চলতি মৌসুমে ভারত ৮ মিলিয়ন টনের বেশি চিনি রপ্তানি করবে না।
আগামী মাসের শুরুর দিকে এ বিষয়ে একটি ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছে।
দুই দিনের ব্যবধানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন পরিবেশক পর্যায়ে চিনির দাম মণপ্রতি ৬০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আর পাইকারি পর্যায়ে বেড়েছে ৫০ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে এখনো দাম বাড়েনি।
চিনির দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে ব্যবসায়ীরা জানান, ভারত সরকার চিনি রপ্তানি সীমিত করার খবরে বাজারে দাম বাড়ছে। অপরদিকে চিনির আমদানির ওপর ট্যাক্স বাড়ানোয় বাজারে প্রভাব পড়েছে।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে চিনির পরিবেশক জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত সোমবার তাদের বাজারে পরিবেশক পর্যায়ে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) চিনির দাম ছিল দুই হাজার ৭৮০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৪ টাকা ৪৯ পয়সা। গত মঙ্গলবার মণপ্রতি দাম ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছিল দুই হাজার ৮০০ টাকা। এ হিসেবে কেজিপ্রতি দাম পড়ে ৭৫ টাকা ০৩ পয়সা। আজ বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৭৬ টাকা ১০ পয়সা। অর্থাৎ দুই দিনের ব্যবধানে মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৬০ টাকা এবং কেজিপ্রতি এক টাকা ৬১ পয়সা।
এ বাজারে চিনির পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, গত দুই দিন আগে প্রতি ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা চিনির দাম ছিল তিন হাজার ৭৮০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৫ টাকা ৬০ পয়সা। বুধবার তা বিক্রি হয়েছে তিন হাজার ৮৩০ টাকা। এ হিসেবে প্রতিকেজির দাম পড়ে ৭৬ টাকা ৬০ পয়সা। অর্থাৎ বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি এক টাকা।
বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মৌলভীবাজার ও আশপাশের বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতিকেজি চিনি ভোক্তা পর্যায়ে ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে মৌলভীবাজারের খুচরা চিনি বিক্রেতা সাইফুল ইসলাম জানান, আগে ৭৮ টাকায় বিক্রি করলে কেজিপ্রতি দুই টাকা লাভ হতো। এখন ৭৮ টাকা বিক্রি করলে লাভ এক টাকা হচ্ছে।
চিনির দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পাইকারি চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারত সরকার চিনি রপ্তানি সীমিত করায় দেশের বাজারে প্রভাব পড়েছে। ভারত থেকে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ অপরিশোধিত চিনি দেশে আমদানি হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দেশের বাজারে মূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে ভারত চিনি রপ্তানি সীমিত করার পরিকল্পনা করছে। গত ৬ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ভারত এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। চলতি মৌসুমে ভারত ৮ মিলিয়ন টনের বেশি চিনি রপ্তানি করবে না।
আগামী মাসের শুরুর দিকে এ বিষয়ে একটি ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে